বোর মডেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, সমস্যা? এখানে জানান
১ নং লাইন:
[[File:Bohr atom animation 2.gif|thumb|right|পরমাণুর [['''বোর মডেল]]''']]
<small>[[Image:Bohr-atom-PAR.svg|thumb|right|310px|[[হাইড্রোজেন পরমাণু]] অথবা হাইড্রজেন সদৃশ আয়নের ({{nowrap|''Z'' > 1}}) “রাদারফোর্ড-বোর মডেল” ({{nowrap|''Z'' {{=}} 1}}), যেখানে ঋণাত্বক ইলেকট্রন নির্দিষ্ট পারমাণবিক কক্ষপথে ধনাত্বক [[নিউক্লিয়াস]] এর চারপাশে ঘুরতে থাকে এবং যখন ইলেকট্রন এক কক্ষপথ থেকে অন্য কক্ষপথে তার অবস্থান পরিবর্তন করে তখন নির্দিষ্ট পরিমান [[তড়িৎচৌম্বকীয় বিকিরন|তড়িৎচৌম্বকীয় শক্তি]] উৎপন্ন হয়। <ref name="Akhlesh Lakhtakia Ed. 1996">{{cite journal
|author=Akhlesh Lakhtakia (Ed.)
৭৯ নং লাইন:
::<math> E = -{Zk_\mathrm{e} e^2 \over 2r_n } = - { Z^2(k_\mathrm{e} e^2)^2 m_\mathrm{e} \over 2\hbar^2 n^2} \approx {-13.6Z^2 \over n^2}\mathrm{eV} </math>
 
হাইড্রোজেন পরমাণুর সর্বনিম্ন কক্ষপথে ({{nowrap|''n'' {{=}} 1}}) অবস্থিত ইলেকট্রনের শক্তি নিউক্লিয়াস হতে অসীম দূরত্বে অবস্থিত নিশ্চল ইলেকট্রনের তুলনায় প্রায় ১৩.৬ [[ইলেকট্রন ভোল্ট|eV]] কম। পরবর্তি শক্তিস্তরের ({{nowrap|''n'' {{=}} 2}}) ক্ষেত্রে এর মান -৩.৪ eV, এবং এর পরের শক্তিস্তরের (''n'' = 3) ক্ষেত্রে এর মান হয় -১.৫১ eV। “n” এর বৃহত্তর মানের জন্য এটি হচ্ছে, বড় কক্ষপথে ঘুর্নায়মান একটি ইলেকট্রন সম্পন্ন উত্তেজিত পরমাণু সমূহের বন্ধন শক্তি।
 
শক্তির এ সূত্রে ব্যবহৃত সাধারন ধ্রুবকগুলোর এ সমাহার কে বলা হয় রাইডবার্গ এনার্জি (''R''<sub>E</sub>):
৯২ নং লাইন:
:<math> E_n = -{Z^2 R_\mathrm{E} \over n^2} </math>
 
একটির অধিক ইলেকট্রনের ক্ষেত্রে শক্তিস্তরগুলোকে সঠিকভাবে বিশ্লেষন করা সম্ভব নয় কারন এক্ষেত্রে ইলেকট্রনগুলো শুধুমাত্র [[পরমাণুর নিউক্লিয়াস|নিউক্লিয়াস]] দ্বারাই আকৃষ্ট হয় না, [[কুলম্ব বল]] এর কারনে পরস্পর পরস্পরের উপর প্রভাব ফেলে।
 
বোর নীতি ইলেকট্রনের ভরের পরিবর্তে এর [[হ্রাসকৃত ভর]] কে সঠিক ভাবে ব্যাবহার করেঃ <math>m_\text{red} = \frac{m_\mathrm{e} m_\mathrm{p}}{m_\mathrm{e} + m_\mathrm{p}} = m_\mathrm{e} \frac{1}{1+m_\mathrm{e}/m_\mathrm{p}}</math>। এ সংখ্যাগুলো প্রায় সমান কারন ইলেকট্রনের তুলনার প্রোটনের ভর প্রায় ১৮৩৬.১ গুন বেশি। এই ব্যাপারটি ঐতিহাসিক ভাবে গুত্বপূর্ন কারন এটি রাদারফোর্ড কে বওর মডেলের গুরুত্ব বুঝতে সাহায্য করে। এটি ব্যখ্যা করে যে একক-আয়নিত হিলিয়ামের স্পেক্ট্রামে উৎপন্য রেখা হাইড্রোজেনের ৪ নং ফ্যাক্টরের স্পেক্ট্রামে উৎপন্য রেখা মুলত একই রকম।
১০১ নং লাইন:
== রাইডবার্গ সূত্র ==
 
বোরের তত্ত্বে, ইলেকট্রনের এক শক্তিস্তর থেকে অন্য স্তরে অবস্থান্তর বা [[পরমাণুর ইলেকট্রনের স্থানান্তর|কোয়ান্টাম লাফ]] এর ফলে উদ্ভুত শক্তির পরিবর্তন কে ব্যখ্যা করতে রাইডবার্গ সূত্র ব্যবহার করা হয়। এ সূত্র এর আগেও পরিচিত ছিল। [[বোর মডেল#ইতিহাস|বোরের সূত্র]], ইলেকট্রনের চার্জ ও [[প্ল্যাঙ্কের ধ্রুবক]] এর মতো আরও কয়টি মৌলিক ধ্রুবকের সাহায্যে, ইতিমধ্যেই জানা এবং পরিমাপকৃত [[রাইডবার্গ ধ্রুবক]] এর সংখ্যাতত্ত্বীয় মান দেয়।
 
যখন ইলেকট্রনকে তার অবস্থান থেকে উচ্চতর স্তরে নিয়ে যাওয়া হয়, এটি তার নিজের স্তরে ফিরে আসার আগ পর্যন্ত সকল স্তরে লাফ দিয়ে যায়, যার ফলে একটি [[ফোটন]] নিঃসরন হয়। হাইড্রোজেনের বিভিন্ন শক্তিস্তরের সূত্র থেকে হাইড্রোজেনের বিকির্ন আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য পাওয়া যায়।