মুহুরী নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ।
৫ নং লাইন:
 
==ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত==
মুহুরী ত্রিপুরা-নোয়াখালী সেক্টরে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যকার সীমান্ত হিসেবে কাজ করে। তবে ঘনঘন প্রবাহ পথ পরিবর্তনের জন্য এই নদী দুই দেশের সীমান্ত সমস্যা হিসেবে পরিগণিত হয়ে ছিল বহু বছর। বিবাদমান এই নদীর সীমানা নির্ধারণের ক্ষেত্রে উভয়দেশ ১৯৭৪ সালের সীমান্ত চুক্তির ভিত্তিতে নদীর প্রবাহে সীমানা নির্ধারণের পক্ষে একমত পোষণ করে এবং বাংলাদেশ ১৯৪৭ সালের সীমান্ত নির্ধারণী পিলারের ভিত্তিতে অতিরিক্ত ৪৪ একর জমির মালিকানা লাভ করে।<ref>{{cite journal|title=The dividing line|journal=Frontline|date=12–25 May 2001|volume=18|issue=10|url=http://www.frontlineonnet.com/fl1810/18100270.htm|accessdate=ডিসেম্বর ২৬, ২০১৪}}</ref> মুলত মুহুরী নদীর উপর জেগে ওঠা ১৪৪ একর মুহুরীর চরের ধান চাষের উপযোগী ফসলি জমির মালিকানার জন্যই দীর্ঘদিন উভয় দেশের মধ্যে সীমান্ত উত্তেজনা বিরাজমান ছিল।<ref>{{cite journal|title=The dividing line|journal=Frontline|date=12–25 May 2001|volume=18|issue=10|url=http://www.frontlineonnet.com/fl1810/18100270.htm|accessdate=6 April 2013}}</ref> সর্বশেষ ২০১১ সালে ভারতের সাবেক [[ভারতের প্রধানমন্ত্রী|প্রধানমন্ত্রী]] [[মনমোহন সিংহ|মনমোহন সিংহের]] বাংলাদেশ সফরে এই সীমান্ত সমস্যা সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয় এবং উভয় দেশ সীমান্ত চিহ্নিতকরণে সম্মত হয়।
মুহুরী ত্রিপুরা-নোয়াখালী সেক্টরে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যকার সীমান্ত হিসেবে কাজ করে। তবে ঘনঘন প্রবাহ পথ পরিবর্তনের জন্য এই নদী দুই দেশের সীমান্ত সমস্যা হিসেবে পরিগণিত হয়ে ছিল বহু বছর।
 
==তথ্যসূত্র==