হাইনরিখ হের্ত্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হাইনরিশ হেরৎস নিবন্ধ থেকে আনীত ও একই বিষয়বস্তু উপর হওয়ায় এর সাথে তা একত্রীকরণ করা হলো। |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২০ নং লাইন:
|signature=Autograph of Heinrich Hertz.png
}}
'''হেনরিক রুডল্ফ হার্টজ''' ({{lang-de|Heinrich Hertz}}; {{IPA-de|hɛʁʦ|lang}}); ২২ ফেব্রুয়ারি ১৮৫৭ – ১ জানুয়ারি ১৮৯৪) একজন [[জার্মানি|জার্মান]] পদার্থবিজ্ঞানী যিনি প্রথম প্রত্যয়জনকভাবে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ-এর অস্তিত্ব প্রমাণ করেন যা জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েলের আলোর ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তত্ত্ব দ্বারা ধারণা করা হয়। [[১৮৮৮]] সালে তিনি সর্বপ্রথম একটি যন্ত্রের সাহায্যে অত্যন্ত উচ্চ কম্পাঙ্কের [[বেতার তরঙ্গ]] তৈরি ও শনাক্ত করেন এবং এর সাহায্যে তড়িৎ-চুম্বকীয় তরঙ্গের অস্তিত্ব প্রমাণ করেন। তাঁর নামেই কম্পাঙ্কের আন্তর্জাতিক এককের নামকরণ করা হয়েছে [[হার্জ (একক)|হার্জ]]।<ref name="hertzunit">[http://www.iec.ch/about/history/overview/ IEC History]. Iec.ch.</ref>
==জীবনী==
২৮ নং লাইন:
==গবেষণা==
===আবহাওয়াবিজ্ঞান===
হার্টজের সবসময় [[আবহাওয়াবিজ্ঞান|আবহাওয়াবিদ্যার]] উপর এক গভীর আগ্রহ ছিল, ধারণা করা হয় এটা [[উইলহেম ভন বেজল্ড]] (১৮৭৮ সালে মিউনিখ পলিটেকনিক-এ হার্টজের প্রফেসর ছিলেন) এর সাথে যোগাযোগের পর থেকেই ৷ কিন্তু হার্টজ কিছু প্রাথমিক নিবন্ধ বাদে এই ক্ষেত্রে তেমন কোনো অবদান রাখেননি৷ নিবন্ধগুলি তিনি [[বার্লিন|বার্লিনে]] [[হারম্যান ভন হেলমহোল্টজ|হেলমহোল্টজের]] সহকারী হিসেবে থাকাকালীন লিখেছিলেন, যেগুলোর মধ্যে ছিল তরলের [[বাষ্পীভবন|বাষ্পীভবনের]] উপর গবেষণা, এক নতুন ধরণের [[আর্দ্রতা]]মাপক যন্ত্র এবং একই [[রুদ্ধতাপীয় পরিবর্তন|রুদ্ধতাপীয় পরিবর্তনে]] আর্দ্র বাতাসের বৈশিষ্ট্য নির্ণয়ের রৈখিক উপায় ৷ <ref>{{cite journal|doi=10.1119/1.18565|author=Mulligan, J. F. and Hertz, H. G. |title=An unpublished lecture by Heinrich Hertz: “On the energy balance of the Earth’’ |journal=American Journal of Physics|volume= 65|pages=36–45}}</ref>
===
<
১৯৮৬-১৯৮৯ সালের মধ্যে হার্টজ দুইটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেন যা পরে সংস্পর্শ বলবিদ্যা নামে পরিচিতি লাভ করে। বেশিরভাগ প্রতিবেদন যেগুলো সংস্পর্শের মৌলিক ধর্ম নিয়ে আলোচিত ছিল,তাদের মধ্যে হার্টজের ঐ দুইটি প্রতিবেদন উদ্বাহরণস্বরুপ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধারনার উৎস হিসেবে পরিচিত ছিল। যোসেফ ভেলেন্তিন বোসিনেস্ক
===তড়িৎচৌম্বক গবেষণা===
[[Image:Hertz schematic0.PNG|right|300px|thumb|1887 experimental setup of Hertz's apparatus]]
কার্লশ্রুহে অধ্যাপনা শুরু করার পর ১৮৮৬ সালের এক হেমন্তে যখন হার্জ এক জোড়া রেইস স্পাইরাল নিয়ে
== নাৎসি বাহিনীর অত্যাচার==
হেনরিক হার্টজ সারা জীবন এক জন লুথেরিয়ান ছিলেন এবং সে কখনই নিজেকে [[ইহুদি ধর্ম|ইহুদি]] ধর্মালম্বীদের এক জন বলে মনে করেননি৷ কারণ ১৮৩৪ সালে তাঁর বাবার পরিবারের সবাই তাদের ধর্ম পরিবর্তন করে লুথেরানিজম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন <ref name="DSB340">Koertge, Noretta. (2007). ''Dictionary of Scientific Biography''. New York: [[Thomson-Gale]]. ISBN 0-684-31320-0. Vol. 6, p. 340.</ref> যখন তাঁর বাবার বয়স সাত বছর ছিল৷ <ref name="Wolff_2008">Wolff, Stefan L. (2008-01-04) [http://www.juedische-allgemeine.de/article/view/id/1394 ''Juden wider Willen – Wie es den Nachkommen des Physikers Heinrich Hertz im NS-Wissenschaftsbetrieb erging'']. Jüdische Allgemeine.<!-- Since there are several authors named Stefan Wolff, the author of the above mentioned article is this one: http://www.deutsches-museum.de/forschung/wissenschaftl-mitarbeiter/dr-stefan-wolff/ --></ref>
তা সত্ত্বেও হার্টজের মৃত্যুর অনেকদিন পর যখন [[নাৎসি বাহিনী|নাৎসি]] শাসনতন্ত্র ক্ষমতায় আসে তখন তারা তার ছবি হ্যামবার্গ সিটি হলের (রাথাউস) বিখ্যাত সম্মানজনক স্থান থেকে সরিয়ে নেন৷ এর মূল কারণ ছিল তাঁর আংশিক ইহুদী বংশানুক্রম৷ ( এর পর তার ছবি জনসাধারণের প্রদর্শনের জন্য রেখে দেওয়া হয়<ref>Robertson, Struan [http://web.archive.org/web/20120402122030/http://www1.uni-hamburg.de/rz3a035//hertz.html II. Buildings Integral to the Former Life and/or Persecution of Jews in Hamburg – Eimsbüttel/Rotherbaum I.] uni-hamburg.de</ref>) ১৯৩০ সালে হার্টজের বিধবা স্ত্রী এবং তাঁর কন্যারা জার্মানি ছেড়ে [[যুক্তরাজ্য|ইংল্যান্ড]] চলে যান।
== পদক ও সম্মাননা==
==তথ্যসূত্র==
* Hertz, H.R. "Ueber sehr schnelle electrische Schwingungen", ''Annalen der Physik'', vol. 267, no. 7, p. 421–448, May 1887 {{DOI|10.1002/andp.18872670706}}
* Hertz, H.R. "Ueber einen Einfluss des ultravioletten Lichtes auf die electrische Entladung", ''Annalen der Physik'', vol. 267, no. 8, p. 983–1000, June 1887 {{DOI|10.1002/andp.18872670827}}
৮০ ⟶ ৭৬ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৫৭-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৯৪-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:পদার্থবিজ্ঞানী]]
[[বিষয়শ্রেণী:জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী]]
|