উমাপতিধর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সন্দীপ সরকার (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সন্দীপ সরকার (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
'''উমাপতিধর''' লক্ষ্মণসেনের পঞ্চরত্নের অন্যতম। রাজা বিক্রমাদিত্যের রাজসভাকে কেন্দ্র করে যেমন কালিদাস ও তাঁর সহযোগীদের নিয়ে নবরত্ন সভার সমাবেশ ঘটেছিল তেমনি এই বাংলার নবদ্বীপের রাজা লক্ষণসেনের রাজসভাতে পঞ্চরত্নের আবির্ভাব হয়- জয়দেব, উমাপতিধর, [[ধোয়ী]], [[শরণ]] ও [[গোবর্ধন আচার্য]]। উল্লেখ্য জয়দেবই ছিলেন এই পঞ্চরত্নের মধ্যমণি। জয়দেবের এই চারজন কবিবন্ধুর নাম পরিচয় হয়তো চিরতরে হারিয়েই যেত যদি কিনা কবি জয়দেব তাঁর 'গীতগোবিন্দ'-এ এঁদের নাম ও কাব্যুবৈশিষ্ট্য উল্লেখ করতেন। অবশ্য ইতিপূর্বে লক্ষ্মণসেনের সভাসদ, বটুদাসের পুত্র শ্রীধরদাস 'সদুক্তিকর্ণামৃতে' এই চারজনের বহু শ্লোক অন্তর্ভূক্ত করে এঁদের কাব্যকবিতাকে বিস্মৃতির হাত থেকে রক্ষা করেছেন। জয়দেবের মতে বাক্য পল্লবিত করা ছিল উমাপতিধরের রচনা বৈশিষ্ট্য । তাঁর কাব্যগ্রন্থগুলির মধ্যে [['দেওপাড়াপ্রশস্তি']] ও [[;মাধাইনগরের তাম্রশাসন']] পাওয়া গেলে ও তাঁর রচিত বলে উল্লিখিত [['চন্দ্রচূড়চরিত']] পাওয়া যায় না। অবশ্য [[পারিজাতহরণ]] নাটকের রচয়িতা হিসাবে উমাপতিধরের নাম পাওয়া গেলেও অনুমিত হয় ইনি উমাপতি বন্দ্যোপাধ্যায় সতন্তরসতন্ত্র ব্যক্তি , তাঁর পৃষ্টপোষক ছিলেন রাজা হরহরদেব হিন্দুপতি।
 
==গ্রন্থপঞ্জী==