প্রথম মুয়াবিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
৩৪ নং লাইন:
সমুদ্রের দিক থেকে বাইজেন্টাইন আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য তিনি লেভান্টে নৌবাহিনী গড়ে তোলেন। এই নৌবাহিনী [[এজিয়ান সাগর]] ও [[মারমারা সাগর|মারমারা সাগরে]] বাইজেন্টাইনদের মোকাবেলা করতে ব্যবহৃত হয়। খিলাফত সাইজিকাসসহ বেশ কিছু অঞ্চল জয় করে এবং এখানে একটি নৌঘাটি স্থাপন করে।<ref>A Chronology Of Islamic History 570-1000 CE, By H.U. Rahman 1999 Page 48 and Page 52-53</ref>
==ইসলাম গ্রহন==
==আরও দেখুন==▼
{{Campaignbox Arab–Byzantine Wars}}▼
* [[দ্বিতীয় ফিতনা]]▼
ইমাম সুয়ুতি
▲ইমাম সুয়ুতি (রহ.) সহ অনেক ঐতিহাসিকের মতে, মুয়াবিয়া (রা.) ও তার পিতা আবু সুফিয়ান মক্কা বিজয়ের বছর ইসলাম গ্রহণ করেন। (তারিখুল খুলাফা : ১৯৪)। ওয়াকেদি বলেন, হুদায়াবিয়ার সন্ধির পর তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। তবে বিষয়টি গোপন রেখেছিলেন। পরবর্তী সময়ে মক্কা বিজয়ের সময় প্রকাশ করেছিলেন। (ফাতহুল বারী : ৩/৪৩৩)।
মদিনায় হিজরত : ইসলাম গ্রহণের পর মুয়াবিয়া
▲রাসূল (সা.) এর সঙ্গে যুদ্ধে অংশগ্রহণ : ইসলাম গ্রহণের পর রাসূলের (সা.) সঙ্গে হুনাইন ও তায়েফের যুদ্ধে অংশ নেন। যুদ্ধ শেষে রাসূল (সা.) তাকে গনিমতের মাল থেকে ১০০ উট ও ৪০ উকিয়া (আউন্স) রুপা দিয়েছিলেন। (মাহমুদ শাকের, আত-তারিখুল ইসলামী : ৪/৬৯)।
▲==আরও দেখুন==
▲{{Campaignbox Arab–Byzantine Wars}}
▲মদিনায় হিজরত : ইসলাম গ্রহণের পর মুয়াবিয়া (রা.) পরিবারের সঙ্গে মদিনায় হিজরত করেন। মুয়াবিয়া ও হুতাত ইবনে ইয়াজিদের (রা.) মাঝে রাসূল (সা.) ভ্রাতৃত্ব করে দেন। (সিরাতে ইবনে হিশাম : ২/৫৬০)।
▲* [[দ্বিতীয় ফিতনা]]
==তথ্যসূত্র==
|