চীন-নেপাল যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৯ নং লাইন:
 
== প্রথম আক্রমণ==
১৭৮৯ খ্রিষ্টাব্দে [[বাহাদুর শাহ (নেপাল)|বাহাদুর শাহ]] তিব্বত আক্রমণ করার জন্য [[দামোদর পাণ্ডে]] এবং বম সিংহের নেতৃত্বে তিব্বত আক্রমণ করার জন্য গোর্খা সেনাবাহিনী পাঠান। এই সৈন্যবাহিনী কুতি হয়ে ৪১০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে [[ব্ক্রা-শিস-ল্হুন-পো বৌদ্ধবিহার|ব্ক্রা-শিস-ল্হুন-পো]] পৌছয়। শিকারজোং নামক স্থানে একটি ভয়ঙ্কর যুদ্ধ ঘটে যাতে তিব্বতীরা সাংঘাতিকভাবে পরাজিত হয়। [[সপ্তম পাঞ্চেন লামা]] শান্তির জন্য মধ্যস্থতা করলে গোর্খা বাহিনী শিকারজোং ছেড়ে কুতি ও গ্যিরোং চলে যায়। [[চিং রাজবংশ|চিং সম্রাট]] [[চিয়ানলোং]] নেপালের আক্রমণের সংবাদ পেলে তিনি সেনাপতি চাঞ্চুর নেতৃত্বে একটি বিশাল চীনা সেনাবাহিনী প্রেরণ করেন। ১৭৯০ খ্রিষ্টাব্দে খিরু নামক স্থানে তিব্বতী ও নেপালী প্রতিনিধিরা শান্তির জন্য বৈঠক করতে সম্মত হয়। এই বিবাদের সূত্রপাতের জন্য তিব্বতীদের দায়ী করা হয় এবং যুদ্ধের জন্য নেপালকে ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয়। এই যুদ্ধে সকল অধিকৃত এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার পরিবর্তে নেপালীরা প্রতিবছর ৫০,০০১ টাকা দিতে বাধ্য থাকে। প্রথম বছর নেপালীদের এই অর্থ প্রদান করা হলে নেপালীরা অধিকৃত এলাকা ফিরিয়ে দিয়ে প্রত্যাবর্তন করে। কিন্তু পরের বছর থেকে তিব্বতীরা অর্থ প্রদানে অসম্মত হলে লড়াইয়ের সম্ভাবনা বজায় থাকে।
 
==দ্বিতীয় আক্রমণ==