ল্যান্স গিবস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

| club2 = [[ওয়ারউইকশায়্যারওয়ারউইকশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|ওয়ারউইকশায়্যারওয়ারউইকশায়ার]]

| top score2 = ০[[notঅপরাজিত out(ক্রিকেট)|*]]

'''ল্যান্সলট রিচার্ড গিবস''' ({{lang-en|Lancelot Richard Gibbs}}; [[জন্ম]]: [[২৯ সেপ্টেম্বর]], [[১৯৩৪]]) ব্রিটিশ গায়ানার জর্জটাউনে জন্মগ্রহণকারী [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] সাবেক [[ক্রিকেটার]]। [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটের]] ইতিহাসে তিনি সফলতম [[স্পিন বোলার]] হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। [[ফ্রেড ট্রুম্যান|ফ্রেড ট্রুম্যানের]] পর বিশ্বের দ্বিতীয় [[খেলোয়াড়]] ও প্রথম স্পিনার হিসেবে তিন শতাধিক [[উইকেট]] লাভকারীর গৌরব অর্জন করেন। সর্বমোট ৩০৯টি টেস্ট উইকেট দখলের পাশাপাশি ব্যতিক্রমধর্মী ওভার পিছু দুইয়ের চেয়েও কম রান দিয়েছেন। তবে, ব্যাটসম্যান হিসেবে তিনি তেমন সফলতা দেখাতে পারেননি।

চার -জাতি প্রতিযোগিতায় বার্বাডোজসহ অন্যান্য দলের বিরুদ্ধে ভালো ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শনের দরুণ গিবস ১৯৫৬-৫৭ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে অন্তর্ভূক্ত হন। এরফলে তিনি পরের মৌসুমে [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তান ক্রিকেট দলের]] বিপক্ষে পোর্ট অব স্পেনের [[কুইন্স পার্ক ওভাল|কুইন্স পার্ক ওভালে]] অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় টেস্টে অভিষিক্ত হন। খেলায় তিনি চার উইকেট দখল করেন ও সিরিজের বাকী পাঁচ খেলায় জায়গা করে নেন। বোর্দায় অনুষ্ঠিত চতুর্থ টেস্টে প্রথমবারের মতো পাঁচ উইকেট শিকার করেন।

১৯৬০-৬১ সালে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া]] সফরে গিবসের জন্যে চমকপ্রদ সুফল বয়ে আনে। সিরিজের শেষ তিনটি টেস্টে ২০.৭৮ রান গড়ে ১৯ উইকেট নেন। [[সিডনীসিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড|সিডনীতেসিডনিতে]] আট, [[এডিলেইডঅ্যাডিলেড ওভাল|এডিলেইডেঅ্যাডিলেডে]] [[হ্যাট্রিক|হ্যাট্রিকসহ]]<ref>{{cite web|url=http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/62891.html|title=West Indies tour of Australia, 1960/61 – 4th Test|publisher=ESPNcricinfo|accessdate=4 January 2013}}</ref> পাঁচ এবং [[মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড|মেলবোর্নে]] ছয় উইকেট লাভ করেন। এছাড়াও ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটের ইতিহাসে অন্যতম সেরা ক্রিকেটার [[ক্লাইভ লয়েড]] সম্পর্কে তাঁর কাকাতো ভাই। তাঁর সাথেও একত্রে অনেকবার ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে খেলেছেন তিনি।

১৯৭১ সালে [[ইংল্যান্ড|ইংল্যান্ডের]] [[কাউন্টি ক্রিকেট|কাউন্টিতে]] [[ওয়ারউইকশায়্যারওয়ারউইকশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|ওয়ারউইকশায়্যারওয়ারউইকশায়ার কাউন্টি ক্লাবের]] পক্ষে অংশগ্রহণ করে ১৮.৮৯ [[রান (ক্রিকেট)|রান]] গড়ে ১৩১টি [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] উইকেট লাভ করেন, যাতে নয়বার পাঁচ-উইকেট দখল করেছিলেন। ব্যতিক্রমধর্মী এ সাফল্যের পরিপ্রেক্ষিতে পরের বছর [[উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক|উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাকের]] পক্ষ থেকে [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|বর্ষসেরা ক্রিকেটারের]] মর্যাদা লাভ করেন গিবস।

১৯৭৫-৭৬ মৌসুমে [[ওয়াকা গ্রাউন্ড|পার্থে]] অনুষ্ঠিত টেস্টে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলীয়]] বোলার [[গ্যারি গিলমোর|গ্যারি গিলমোরকে]] আউট করে ৪১ বছর বয়সে প্রবীণতম ক্রিকেটার হিসেবে নিজের ৩০০-তম৩০০তম টেস্ট উইকেট শিকারে পরিণত করেন।<ref>http://www.espncricinfo.com/magazine/content/story/638762.html</ref> কাকতালীয়ভাবে [[মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড|মেলবোর্নে]] অনুষ্ঠিত সর্বশেষ টেস্টের ৩০৯-তম৩০৯তম শিকারে পরিণত করেছিলেন গিলমোরকে।

title=[[টেস্ট ক্রিকেটেরক্রিকেট রেকর্ডের তালিকা#ব্যক্তিগত রেকর্ড (বোলিং)|বিশ্বরেকর্ড - টেস্ট ক্রিকেটে সর্বাধিক উইকেটলাভকারী]] |

[[বিষয়শ্রেণী:গায়ানার১৯৭৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপের ক্রিকেটার]]