বিজয় দিবস (বাংলাদেশ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
১৬ নং লাইন:
|relatedto =
}}
'''বিজয় দিবস''' বাংলাদেশে বিশেষ দিন হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে দেশের সর্বত্র পালন করা হয়। প্রতি বছর [[১৬ই ডিসেম্বর]] বাংলাদেশে দিনটি বিশেষভাবে পালিত হয়। এদিন বাংলাদেশে সরকারী ছুটির দিন। ৯ মাস যুদ্ধের পর [[১৯৭১]] সালের ১৬ই ডিসেম্বর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হানাদার পাকিস্তানী বাহিনীর প্রায় ৯০৯১,০০০৬৩৪ সদস্য বাংলাদেশ ও ভারতের সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনীর কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে।<ref>http://liberationwarmuseum.org/about-us</ref> এর ফলে পৃথিবীর বুকে [[বাংলাদেশ]] নামে একটি নতুন স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। এ উপলক্ষে প্রতি বছর বাংলাদেশে দিবসটি যথাযথ ভাবগাম্ভীর্য এবং বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে পালিত হয়। ১৬ই ডিসেম্বর ভোরে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের সূচনা ঘটে। [[জাতীয় প্যারেড স্কয়ার|জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে]] অনুষ্ঠিত সম্মিলিত সামরিক কুচকাওয়াজে [[বাংলাদেশ সেনাবাহিনী]], [[বাংলাদেশ নৌবাহিনী]] এবং [[বাংলাদেশ বিমানবাহিনী|বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর]] সদস্যরা যোগ দেন। কুচকাওয়াজের অংশ হিসেবে সালাম গ্রহণ করেন দেশটির প্রধান মাননীয় রাষ্ট্রপতি কিংবা প্রধানমন্ত্রী। এই কুচকাওয়াজ দেখার জন্য প্রচুরসংখ্যক মানুষ জড়ো হয়। [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে]] যারা শহীদ হয়েছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের অংশ হিসেবে ঢাকার অদূরে [[সাভার|সাভারে]] অবস্থিত [[জাতীয় স্মৃতিসৌধ|জাতীয় স্মৃতিসৌধে]] রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মী, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের মানুষ পুষ্পস্তবক অর্পণ করে থাকেন।
 
== পাকবাহিনীর আত্মসমপর্ণ ==