ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Roni766321 (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Roni766321 (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৫৩ নং লাইন:
==স্বীকৃতি==
বর্তমানে IIT-গুলি বিশেষ সরকারি স্বীকৃতি প্রাপ্ত। ''ভারতীয় প্রৌদ্যোগিকী সংস্থান'' আইন অনুযায়ী এই মহাবিদ্যালয়গুলির প্রদত্ত উপাধিগুলি অখিল ভারতীয় প্রৌদ্যোগিকী শিক্ষা পরিষদের আওতার বাইরে রাখা হয়।<ref>[http://www.aicte.ernet.in/ApprovedInstitute.htm Welcome To AICTE]</ref> এর ফলস্বরূপ এই মহাবিদ্যালয়গুলি নিজেদের আইন প্রনয়ণ করতে সক্ষম যা শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করায় বিশেষ সাহায্য করেছে। এছাড়া ভর্তির জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয় যা ভালো ছাত্রদের বেছে নিতে সাহায্য করে। শিক্ষকদেরকেও কঠোর পদ্ধতির মাধ্যমে নির্বাচিত করা হয় যাতে গুনগত মান বজায় থাকে।</ref>
| authorlink = Assistant Registrar (IIT Kharagpur)
| url = http://iitkgp.ac.in/topfiles/faculty_openings.php
| title = Example of Faculty Recruitment Page of IIT Kharagpur
| publisher = IIT Kharagpur
| accessdate =14 May 2006
}}</ref> এই ব্যবস্থার ফলে আত্যন্ত উচ্চমানের শিক্ষা বজায় থাকে।
দেশ বিদেশেও IIT-গুলি বিশেষ স্বীকৃতি লাভ করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিন IIT-গুলি বিশেষ স্বীকৃতি দিয়েছে।
==সমালোচনা==
বুদ্ধিজিবী মহল থেকে এই মহাবিদ্যালয়গুলিকে প্রভূত সমালোচনার মুখোমুখি হতে হায়েছে। এমনকি প্রাক্তন ছাত্ররাও মহাবিদ্যালয়ের কিছু পদক্ষেপের নিন্দা করেছেন। এই সমালোচনার মূল কারণ হল বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রভাব এবং ছাত্রদের বিদেশ যাওয়ার মানসিকতা।<ref>{{cite news| url=http://www.indiaeducationreview.com/news/iit-iim-faculty-not-world-class-jairam-ramesh }}</ref><ref>http://in.news.yahoo.com/ails-iits-030510340.html</ref><ref>{{cite news| url=http://timesofindia.indiatimes.com/india/Poor-quality-of-students-entering-IITs-Narayana-Murthy/articleshow/10217469.cms | work=The Times of India | title=Poor quality of students entering IITs: Narayana Murthy - The Times of India}}</ref>
প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলিতে টাকার বিনিময়ে মহাবিদ্যালয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এর ফলে যারা আর্থিক কারণে এই প্রশিক্ষণ নিতে পারে না তারা প্রবেশিকা পরীক্ষায় এক ধাপ পিছিয়ে পরে যা একটি পরীক্ষায় কাম্য নয়। এছাড়া এই ভাবে আসলে শিক্ষার নামে প্রহসন হয় কারণ ছাত্রদের সার্বিক শিক্ষা অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
পরীক্ষায় প্রশ্নগুলি সাধারণত সঠিক উত্তর বেছে নেওয়া ধরনের হয় জার ফলে ছাত্রদের সম্পূর্ণ মূল্যায়ন হয় না।
১৯৯০ সালের আগে অবধি সরকারের দেশের বেকারত্বের সমস্যা সমাধানের প্রতি নজর না থাকায় ছাত্ররা বিদেশে চলে যেত যার ফলে দেশের উন্নতিতে ঘাটতি থেকে যাচ্ছিল। তবে সরকার জরুরী পদক্ষেপ নেওয়ার পরে এই সমস্যা অনেক কমে এসেছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রাক ১৯৯০ সময়ে প্রায় ৭০ শতাংশ ছাত্ররা বিদেশে, মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যেত। কিন্তু ২০০৫ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই হার ৩০ শতাংশে নেমে এসেছে।<ref name="brain drain">{{cite news|author = IANS
| url = http://www.highbeam.com/doc/1P3-998814451.html
| title = Trend of brain drain on reverse to India
| work=The Hindustan Times
| date = 7 March 2006
| accessdate =17 March 2009}}</ref>
পরীক্ষার প্রশ্নপত্র কেবল ইংরেজি এবং হিন্দিতে হয় বলে আঞ্চলিক ভাষায় শিক্ষিত ছাত্রদের আসুবিধের মুখোমুখি হতে হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে।
|