হাইড্রোকার্বন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AvishekDas123 (আলোচনা | অবদান)
নতুন তথ্যসূত্র।
AvishekDas123 (আলোচনা | অবদান)
ছবি দিলাম, সঙ্গে আরো একটি তথ্যসূত্র
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Methane-3D-balls.png|thumb|[[মিথেন]] অণুর গঠন। কালো গোলকটি কার্বন এবং সাদা গোলকগুলি হাইড্রোজেন]]
শুধুমাত্র হাইড্রোজেন ও কার্বন দ্বারা গঠিত জৈব যৌগকে হাইড্রোকার্বন বলে।<ref>ম্যাকমারী, জে (২০০৮). অর্গ্যানিক কেমিস্ট্রী, সপ্তম সংষ্করন, ব্রু্সকস-কোল: থমসন লার্নিং. ISBN-lO: 0-495-1 1258-5 পৃ ৭৯</ref> হাইড্রোকার্বন বিভিন্ন ধরণের হতে পারে, যেমন সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন [[অ্যালকেনের তালিকা|অ্যালকেন]], অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন অ্যালকিন ও অ্যালকাইন, ও অ্যারোম্যাটিক হাইড্রোকার্বন।
 
== শ্রেণিবিভাগ ==
[[File:2-methylheptadecane.png|thumb|২-মিথাইলহেপ্টাডেকেন, অ্যালকেন যা ''হলোমেলিনা অরান্টিয়াকা'' প্রজাতির টাইগার মথের একটি যৌন ফেরোমোন<ref>Roelofs, Wendell L., and Ring T. CardÉ. "Hydrocarbon sex pheromone in tiger moths (Arctiidae)." Science 171.3972 (1971): 684-686.</ref>]]
আইইউপিএসি-এর জৈব যৌগ নামকরণ পদ্ধতি অনুসারে হাইড্রোকার্বনগুলিকে নিম্নলিখিত শ্রেণিতে ভাগ করা যায়ঃ
#সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বনঃ এই ধরনের হাইড্রোকার্বনের ([[অ্যালকেনের তালিকা|অ্যালকেন]]) সাধারণ ফরমুলা C<sub>''n''</sub>H<sub>''2n+2''</sub>।<ref>ক্লেডেন, গ্রীভস, ওয়ারেন ও উথার্স et al. (দ্বিতীয় সংস্করণ) অর্গ্যানিক কেমিস্ট্রী, অক্সফোর্ড পৃ.৭৫</ref> এই যৌগে কার্বন ও হাইড্রোজেন শুধুমাত্র একবন্ধন দ্বারা যুক্ত এবং একটিমাত্র শৃঙ্খলে বা শাখাযুক্ত শৃঙ্খলে সজ্জিত। পেট্রোলি্য়াম জাতীয় জৈব জ্বালানির মুখ্য উপাদান সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন। কার্বন শৃঙ্খল ও শাখার দৈর্ঘ্যের উপর ভিত্তি করে সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বনে আইসোমেরিজম ও কাইরালিটি দেখা যেতে পারে।
৬২ ⟶ ৬৪ নং লাইন:
 
== ব্যবহার ==
[[File:Raffinerie OMV Schwechat.jpg|thumb|তৈল শোধনাগার, যেখানে খনিজ তেল শোধন করে জ্বালানির জন্য বিভিন্ন হাইড্রোকার্বন পরিস্রুত করা হয়]]
 
হাইড্রোকার্বন বর্তমানে মানবসভ্যতার প্রধান শক্তি উৎস।<ref>ম্যাকমারী, জে (২০০৮). অর্গ্যানিক কেমিস্ট্রী, সপ্তম সংষ্করন, ব্রু্সকস-কোল: থমসন লার্নিং. ISBN-lO: 0-495-1 1258-5 পৃ ৯৯</ref> জ্বালানি হিসাবে দহনের ফলে হাইড্রোকার্বন থেকে যে বিপুল শক্তি নির্গত হয় তার সর্বাধিক ব্যবহার তড়িৎশক্তি ও তাপশক্তি উৎপাদনে। দহনের ফলে উৎপন্ন তাপ দিয়ে জল বাষ্পীভূত করে সেই বাষ্প চালনা করে ইঞ্জিন চালানো যায় ও টারবাইন ঘুরিয়ে তড়িৎ উৎপাদন করা যায়।