ইসলামের নবি ও রাসুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৯ নং লাইন:
! উল্লেখিত পংক্তি সমূহের সংখ্যা
|-
!rowspan="2"|আদম (আঃ)
|align="center"|'''এ্যাডাম '''
|align="center"|{{main|এ্যাডাম সম্বন্ধে ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি |এ্যাডাম |এ্যাডাম ও ইভ}}
৩৫ নং লাইন:
|-
|colspan="3"|
" আদম(আঃ) ইসলামের প্রথম নবী এবং প্রথম মানব। আল্লাহ তাকে সৃষ্ট করে চল্লিশ দিন শুকনো দেহে রাখার পরে জীবণ দান করেন”। ইহুদী এবং খ্রীষ্টিয় রীতিতেও তিনি একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তিনি এ্যাডাম ও ইভ কাহিনীর জন্য বিখ্যাত। .
|-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-
 
!rowspan="2"|'''ইদ্রিস (আঃ)'''
|align="center"|'''ইনখ '''
|align="center"|{{main|ইদ্রিস (আঃ) }}
|align="center"|২
|-
|colspan="3"|
[[ইদ্রিস(আঃ)]]-এর সময় আল্লাহ পৃথিবীতে মানুষকে শাস্তি হিসাবে [[আনাবৃষ্টি]] দিয়েছিলেন, কারণ তারা তাঁকে ভুলে গিয়েছিল। পাপ হতে উদ্ধার ও কষ্ট হতে পরিত্রাণ পাবার জন্য ইদ্রিস আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করেছিলেন এবং তাতে পৃথিবীতে বৃষ্টি হয়েছিল।
|-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-
 
!rowspan="2"|'''নূহ(আঃ)'''
|align="center"|'''নোয়া'''
|align="center"|{{main|নূহ(আঃ)}}
|align="center"|৪৭
|-
|colspan="3"|
যদিও মহাপ্লাবনের জন্য তিনি সর্বাপেক্ষা পরিচিত, [[নূহ্]] (আঃ) তাঁর কালের একজন প্রধান একত্ববাদী প্রচারক। মুসলিমরা বিশ্বাস করে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসই তাঁকে নৌকা তৈরির সিদ্ধান্তে সাহায্য করেছিল। খ্রীষ্টিয় ও ইহুদি ঐতিয্য অনুসারে মহাপ্লাবন ছিল বিশ্বব্যাপী ঘটনা, যার বিপরীতে ইসলামে কিছু ভিন্ন মত আছে, যেখানে নূহের মহাপ্লাবন ছিল আঞ্চলিক বা বিশ্বব্যাপী।
|-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-
 
!rowspan="2"|'''হুদ(আঃ)'''
|align="center"|'''ইবার'''
|align="center"|{{main|হুদ(আঃ)}}
|align="center"|৮
|-
|colspan="3"|
[[হুদ]] (আঃ)একজন নবী যার নামানুসারে কোরআনের একাদশ পরিচ্ছেদের নামকরন হয়েছে। মুসলিমরা বিশ্বাস করে তিনি ছিলেন আল্লাহ দ্বারা প্রেরিত ভয়াবহ এক ঝড়ের হাত থেকে বেঁচে যাওয়া অল্প কিছু লোকদের ভেতর একজন। এই দৈবদূর্বিপাক হয়েছিল মহাপ্লাবনের পাঁচ পুরুষ পরে, ‘আদ জাতিকে শাস্তি দিতে, যারা আল্লাহকে ভুলে গিয়ে পাপে নিমজ্জিত ছিল। বাইবেলের পুরাতন নিয়মে হুদের কোন উল্লেখ নাই।
|-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-
 
!rowspan="2"|'''সালিহ্(আঃ)'''
|align="center"|'''শালহ'''
|align="center"|{{main|সালিহ্(আঃ)}}
|align="center"|
|-
৮৪ নং লাইন:
|-
 
!rowspan="2"|'''ইব্রাহিম(আঃ)'''
|align="center"|'''আব্রাহাম'''
|align="center"|{{main|ইব্রাহিম(আঃ)}}
|align="center"|৭১
|-
|colspan="3"|
মক্কার কাবা পুনঃনির্ণমানের জন্য মুসলিমরা ইব্রাহিমকে একজন অন্যতম নবী হিসাবে বিবেচনা করে। পুত্র ইসমাইলসহ(আঃ) তাঁর পরিবারকে, মক্কার চারপাশে সভ্যতা গড়ে তোলায় সাহায্য করার স্বীকৃতি দেওয়া হয় যা পরবর্তিতে ইসলামের শেষ নবী মুহাম্মদের (সাঃ) জন্ম দেয়। ইব্রাহিম তাঁর পুত্র ইসমাইলকে আল্লাহর উদ্দেশ্য প্রায় উৎসর্গ করার ঘটনার জন্যও বিখ্যাত যা বর্তমানে ঈদ উল-আজহার মাধ্যমে প্রতিবছর স্বরণ করা হয়। তিনিই প্রথম নবী যিনি বিশ্বাসীদেরকে “মুসলিম” বলে অভিহিত করেছেন যার অর্থ “আল্লাহর নিকট পূর্ণ আত্মসমর্পন করা”। তাকে জাতির পিতা অভিহিত করা হয়।{{সত্যতা}}
|-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-
 
!rowspan="2"|'''লুত(আঃ)'''
|align="center"|'''লুট'''
|align="center"|{{main|লুত(আঃ)}}
|align="center"|২৯
|-
১০৬ নং লাইন:
|-
 
!rowspan="2"|'''ইসমাইল(আঃ)'''
|align="center"|'''ইশ্মায়েল'''
|align="center"|{{main|ইসমাইল(আঃ)}}
|align="center"|১২
|-
|colspan="3"|
ইসমাইল(আঃ), ইব্রাহিমের(আঃ) প্রথম পুত্র, তাঁর প্রায়-উৎসর্গ হওয়ার ঘটনার জন্য ইসলামে উল্লখযোগ্য একজন নবী। শৈশবে তিনি ও তাঁর মা হাজেরার মক্কায় পানি খোঁজার চেষ্টার কারণে আল্লাহ জমজম কুপ প্রকাশিত করেন, যা আজও বহমান।
|-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-
 
!rowspan="2"|'''ইসহাক(আঃ)'''
|align="center"|'''আইজেক'''
|align="center"|{{main|ইসহাক(আঃ)}}
|align="center"|১৬
|-
|colspan="3"|
ইসলামী ঐতিয্যানুসারে, ইসহাক(আঃ), ইব্রাহিমের(আঃ) দ্বিতীয় পুত্র, কেনানে নবী হন। তিনি ও তাঁর ভাই ইসমাইল(আঃ) ইসলামের নবী হিসাবে ইব্রাহিমের(আঃ) উত্তরাধিকারী।
|-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-
 
!rowspan="2"|'''ইয়াকুব (আঃ)'''
|align="center"|'''জেকব'''
|align="center"|{{main|ইয়াকুব (আঃ)}}
|align="center"|১৯
|-
|colspan="3"|
কোরান অনুযায়ী [[ইয়াকুব]](আঃ) ছিলেন “মনোনীত ও সৎ সাহচর্য” <ref>[[Yusuf Ali]]'s translation of the Qur'an, {{quran-usc|38|47}}</ref> এবং তিনি তাঁর পিতা [[ইসহাক]] ও পিতামহ [[ইব্রাহিম|ইব্রাহিমের]](আঃ) ঐতিহ্য বহন করেছিলেন। পূর্বপূরুষদের অনুরূপ তিনিও [[আল্লাহ|আল্লাহর]] আরাধনায় আত্মনিয়গ করেছিলেন।
|-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-
 
!rowspan="2"|'''ইউসুফ (আঃ)'''
|align="center"|'''যোসেফ'''
|align="center"|{{main|ইউসুফ (আঃ)}}
|align="center"|৩৭
|-
|colspan="3"|
[[ইউসুফ]](আঃ), ([[ইয়াকুব|ইয়াকুবের]])(আঃ) পুত্র এবং [[ইব্রাহিম|ইব্রাহিমের]](আঃ) পৌত্র, [[মিসর|মিসরের]] [[রাজা|রাজার]] গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শদাতায় পরিতন হন যখন থেকে রাজা একটি সপ্ন দেখেন, যা মিসরের অর্থনৈতিক অবস্থার পূর্বাভাস হিসাবে ইউসুফ ব্যাক্ষা করেন। তার এগারো ভাই হতে তিনি জীবনের একটি বড় অংশ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় অতিবাহিত করেন, যারা ইউসুফের প্রতি ঈর্ষাপরায়ণ ছিল কারণ তাদের পিতা তার প্রতি পক্ষপাতিত্ব করতেন। একদিন তারা তাকে নিয়ে গেলো, তাদের পিতাকে বললো যে তারা খেলতে ও মজা করতে যাচ্ছে, কিন্তু তাদের পরিকলপনা ছিল তাকে হত্যা করার। কিন্তু তার বদলে, তারা তাকে একটি কুপের ভেতরে ফেলে দিয়েছিল এবং তাদের পিতাকে বলেছিল যে ইউসুফকে একটা নেকড়ে খেয়ে ফেলেছে। ইসলামী মতে ইউসুফকে মানবজাতির ৫০ শতাংশ সৌন্দয্য দ্বারা পুরষ্কৃত করা হয়েছিল।
|-
!rowspan="2"|'''আইউব(আঃ)'''
|align="center"|'''জব'''
|align="center"|{{main|আইউব (আঃ)|জব}}
|align="center"|
|-
|colspan="3"|
[[ইসলামী]] ঐতিয্য আনুযায়ী, [[আশকেলন|আল মাজদাল]] এর বাইরে তার নিজ এলাকায় আল্লাহর সেবা করার কারণে, [[আইউব]](আঃ) [[তারুণ্যের ঝর্না]] দ্বারা পুরষ্কৃত হয়েছিলেন, যা মৃত্যু ছাড়া সকল জরাব্যাধি দূর করেছিল। বিশ্বাস করা হয় যে, আইউব ধর্য্য ধারন করার পরীক্ষা হিসাবে ১৮ বছর আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত একটি ব্যাধিতে কষ্ট পান।
|-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-
 
!rowspan="2"|'''শয়াইব (আঃ)'''
|align="center"|'''জেথ্র'''
|align="center"|{{main|শয়াইব (আঃ)|জেথ্র}}
|align="center"|
|-
|colspan="3"|
[[শয়াইব|জেথ্র]] (আঃ) ছিলেন [[ইব্রাহিম|ইব্রাহিমের]] (আঃ) সরাসরি বংশধর। [[ইসলাম]] আনুযায়ীঅনুসারে, তিনি ঈশ্বরআল্লাহ কর্তৃক নিয়োজিত ছিলেন মাদিয়ান এবং আয়কাহর মানুষদেরকে সৎ পথে পরিচালিত করার জন্য, যারা [[সিনাই পর্বত|সিনাই পর্বতের]] নিকট বাস করত। যখন ঐ এলাকার মানুষেরা তাঁর নিষেধ অমান্য করেছিল, তখন ঈশ্বরআল্লাহর অবিশ্বাসীদের গ্রামকে ধ্বংশ করে দিয়েছিলেন।
যদিও এটি [[কোরান|কোরানে]] উল্লেখ আছে, এবং পয়গম্বর মুহাম্মদের বাণীতে উধৃত হয়েছে যে [[মুসা]](আঃ) [[শয়াইব|শয়াইবের]](আঃ) একজন কন্যাকে বিয়ে করে ছিলেন, এবং একই বিষয়ে [[পুরাতন নিয়ম|পুরাতন নিয়মে]] [[জেথ্র]] নামক ব্যক্তির কথা বর্ণিত আছে। তবে কিছু বিষেশজ্ঞ বিশ্বাস করেন যে [[পুরাতন নিয়ম|পুরাতন নিয়মে]] বর্নিত [[জেথ্র]] আর কোরানের শয়াইব এক ব্যাক্তি নন।
|-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-
 
!rowspan="2"|'''মুসা (আঃ)'''
|align="center"|'''মোজেস'''
|align="center"|{{main|মুসা (আঃ) }}
|align="center"|১৩৬
|-
|colspan="3"|
[[মুসা]](আঃ)- আল্লাহর একজন বড় রাসুল ছিলেন। তার উপর আল্লাহ তাওরাত কিতাব নাযিল করেন। মুসা (আঃ) জন্ম গ্রহন করেন ফেরাউনের সময় । তার সাথে ফেরাউনের নীল নদে নিমজ্জিত হওয়ার কাহানি আছে । মুস্লমান্দের কাছে মুসা (আঃ) একজন সম্মানিত নবি রাসুল। হযরত মুসা (আঃ) এর সম্প্রদায়ের নাম ছিল বনী-ইসরাঈল। তার মু'জেযাসমূহ বিগত অন্যান্য নবী-রসূলগণের তুলনায় যেমন সংখ্যায় বেশী, তেমনিভাবে প্রকাশের বলিষ্ঠতার দিক দিয়েও অধিক। হযরত মুসা (আঃ) ইহুদি ‍সমপ্রদায়ের জন্য পাঠান হইছে ।
|-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-
!rowspan="2"|'''হারুন (আঃ)'''
|align="center"|'''এরন'''
|align="center"|{{main|হারুন (আঃ) }}
|align="center"|
|-
|colspan="3"|
[[হারুন (আঃ)]]-
|-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-
!rowspan="2"|'''দাউদ (আঃ)'''
|align="center"|'''ডেভিড'''
|align="center"|{{main|দাউদ (আঃ)}}
|align="center"|
|-
|colspan="3"|
[[দাউদ (আঃ)]]-
|-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-
!rowspan="2"|'''সুলাইমান(আঃ)'''
|align="center"|''সুলেমন'''
|align="center"|{{main|সুলাইমান(আঃ) }}
|align="center"|
|-
|colspan="3"|
[[সুলাইমান (আঃ)]]-
|colspan="4" style="background-color:#CCCCFF;"|
|-