ইসলামের নবি ও রাসুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪ নং লাইন:
'''ইসলামের পয়গম্বর''' ({{lang-ar|'''نبي'''}}) হলেন সেই সকল ব্যক্তিত্ব যাদেরকে মুসলিমগণ স্রষ্টা কর্তৃক মানুষের দিক নির্দেশনা প্রদানের জন্য মনোনীত হিসাবে বিবেচনা করে। ইসলামী পরিভাষায় একে বলা হয় ''নাবী'' (বহু আনবিয়া)।
 
ইসলামী ঐতিয্য মতে [[ঈশ্বর(আল্লাহ)]] প্রত্যেক জাতির নিকট পয়গম্বরগণকে প্ররণ করেছেন। ইসলাম অনুযায়ী একমাত্র মুহাম্মদই ঈশ্বরেরআল্লাহর বার্তা সমগ্র মানবজাতির নিকট পৌছানোর জন্য প্ররিত হয়েছিলেন, যেখানে অন্যান্য পয়গম্বরগণ একটি নির্দিষ্ট গোত্র বা জাতির নিকট প্রেরিত হয়েছিলেন।
 
ইহুদি ও খ্রীষ্টধর্মের বিপরীতে, ইসলাম [[রাসুল|ঈশ্বরেরআল্লাহর বার্তবাহক]] এবং পয়গম্বরের মধ্যে পার্থক্য করে। উভয়ই “ঐশ্বরিক অনুপ্রেরণা”র দ্বারা ঈশ্বরেরআল্লাহর প্রত্যাদেশ প্রাপ্ত। তদুপরি, বার্তাবাহকগণ গ্রন্থ আকারে একটি সম্প্রদায়ের জন্য [[শরিয়া|ঐশ্বরিক বার্তা]] প্রদান করেন এবং পয়গম্বরগণের বিপরীতে [[ঈশ্বরআল্লাহর]] কর্তৃক সাফল্যের নিশ্চয়তা প্রাপ্ত ব্যক্তি। যেমন: মুসলিমদের ধর্মগ্রন্থ কুরআনে বলা হয়েছে,
{{cquote|
<i>যদিও সকল "[[রাসুল]]" গণই "নবী", কিন্তু সকল "নবী" গণ "রাসুল" নন। <ref>[[:en:Itmam al-hujjah|Itmam al-hujjah]]) by Inayat Khan</ref>
১৩ নং লাইন:
<ref>[http://answering-islam.org/Index/R/rasul.html Rasul and nabi]</ref>}}
 
সকল বার্তাবাহক এবং কজন পয়গম্বরের নাম [[কুরআন|কুরআনে]] উল্লেখিত আছে। মুসলিমগণ বিশ্বাস করে আদম হলেন প্রথম পয়গম্বর, পক্ষান্তরে শেষ পয়গম্বর হলেন মুহাম্মদ, তাই তাঁর উপাধি, [[নবীদের সিলমোহর]]। খ্রীষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ঈসার (যেসাস) জন্ম [[কৌমারিকেয় জন্মবাদ|কৌমারিকেয় জন্মের]] ফসল এবং তিনি নবী হিসাবে বিবেচিত হন কারণ ঈশ্বরেরআল্লাহর নিকট হতে তিনি [[ওহী]] প্রাপ্ত। যেসাস একজন বার্তাবাহক হিসেবেও বিবেচিত হন কারণ ঈশ্বরআল্লাহ তাঁর নিকট [[ঈঞ্জিল|সুসমাচার]] প্রকাশ করছিলেন।<ref>see the Qur'an {{Quran-usc|3|45}}</ref> অবশ্য, খ্রীষ্টধর্মের বিপরীতে, ইসলাম ধর্মে, ঈশ্বরেরআল্লাহর পুত্র দাবি করা ধর্ম বিরোধী এবং যেসাস একজন মানুষ হিসাবেই বিবেচিত হন।
 
== কুরআনে উল্লেখ ==