অড্রি হেপবার্ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
লিংক সংযোজন
লিংক সংযোজন
২৩ নং লাইন:
'''অড্রে হেপবার্ন''' (৪ মে ১৯২৯-২০ জানুয়ারি ১৯৯৩) একজন [[ব্রিটিশ]] অভিনেত্রী এবং মানবহিতৈষী ছিলেন। হলিউডের স্বর্ণযুগের সময় তিনি একজন ফিল্ম ও ফ্যাশন আইকন হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন। আমেরিকান ফিল্ম ইন্সটিটিউট তাকে আমেরিকান সিনেমা ইতিহাসের তৃতীয় সেরা নারী অভিনেত্রী হিসেবে স্বীকৃতি জানায়। সেরা পোশাক পরিধানকারীদের আন্তর্জাতিক হল অফ ফেমেও তিনি স্থান পান। অনেকের মতে তিনি সর্বকালের অন্যতম সেরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অধিকারী। <ref>[http://news.bbc.co.uk/2/hi/uk_news/3763887.stm "Audrey Hepburn tops Beauty poll"]. BBC.</ref><ref>[http://www.dailymail.co.uk/femail/article-2302866/Audrey-Hepburn-She-thought-big-nose-feet-skinny-breast.html "'She thought she had a big nose and feet, was too skinny and not enough breast': Audrey Hepburn's son reveals how the movie star never believed she was beautiful"]. Daily Mail.</ref><ref>{{cite web|last=Corliss |first=Richard |url=http://content.time.com/time/arts/article/0,8599,1580936,00.html |title=Audrey Hepburn: Still the Fairest Lady - TIME |publisher=Content.time.com |date=2007-01-20 |accessdate=2014-04-19}}</ref><ref>{{cite news| url=http://www.smh.com.au/articles/2004/05/31/1085855500521.html | work=The Sydney Morning Herald | title=Audrey Hepburn 'most beautiful woman of all time' | date=1 June 2004}}</ref>
 
বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলস এর ইক্সেলেস জেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবের অধিকাংশ সময় কাটে [[বেলজিয়াম]], [[ইংল্যান্ড]] ও [[নেদারল্যান্ড]] এই তিন দেশে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানদের দখলে থাকা নেদারল্যান্ডের আর্নহেম শহরেও তিনি অবস্থান করেছিলেন। আমস্টারডামে থাকার সময় তিনি তিনি সোনিয়া গাস্কেল এর সাথে ব্যালে নিয়ে পড়াশুনা করতেন। ১৯৪৮ সালে তিনি [[লন্ডন|লন্ডনে]] চলে আসেন। সেখানে ম্যারি র্যা মবার্ট এর সাথে ব্যালে নিয়ে পড়াশুনা অব্যাহত রাখেন, এর সাথে সমবেত সঙ্গীতদলের একজন হিসেবে ওয়েস্ট এন্ড মিউজিকাল প্রোডাকশনে কাজ করার সুযোগ পান। তিনি বেশ কয়েকটি ভাষায় দক্ষ ছিলেন, এর মধ্যে [[ইংরেজি]], [[ফ্রেঞ্চফরাসি ভাষাফ্রেঞ্চ]],[[ওলন্দাজ ভাষা|ডাচ]],[[ইতালিয়ান]],[[স্প্যানিশ]] ও [[জার্মান ভাষা|জার্মান]] অন্তর্ভুক্ত। <ref name="bp">{{cite web|title=Was Audrey Hepburn, the Queen of Polyglotism?|url=http://news.biharprabha.com/2014/05/was-audrey-hepburn-the-queen-of-polyglotism/|publisher=news.biharprabha.com|accessdate=3 May 2014}}</ref>
 
অভিনয় জীবনের প্রথমদিকে কয়েকটি ব্রিটিশ ফিল্মে অভিনয় করেন। ব্রডওয়ে নাটক ''[[জিজি]]'' তে অভিনয়ের সুযোগ পান ১৯৫১ সালে। ১৯৫৩ সালে ''[[রোমান হলিডে]]'' চলচ্চিত্রে তিনি মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন। এর চলচ্চিত্রের জন্য তিনি তিনি একটি [[একাডেমী অ্যাওয়ার্ড]], গোল্ডেন গ্লোব ও বাফটা পুরষ্কার লাভ করেন। একই চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনটি পুরষ্কার একইসাথে অর্জন করার প্রথম কৃতিত্ব অর্জন করেন হেপবার্ন। একই বছর তিনি ''[[অনডিন]]'' নাটকে অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেত্রী হিসেবে [[টনি অ্যাওয়ার্ড]] লাভ করেন। পরবর্তীতে তিনি বেশ কয়েকটি সফল ছবিতে অভিনয় করেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ''[[সাবরিনা]]'' (১৯৫৪), ''[[দ্যা নানস স্টোরি]]'' (১৯৫৯),''[[ব্রেকফাস্ট এট টিফানিস]]'' (১৯৬১),''[[চ্যারেড]]'' (১৯৬৩), ''[[মাই ফেয়ার ল্যাডি]]'' (১৯৬৪) এবং ''[[ওয়েট আনটিল ডার্ক]]'' (১৯৬৭)। শেষোক্ত ছবিটির জন্য তিনি দ্বিতীয় একাডেমী অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন এবং গোল্ডেন গ্লোব ও বাফটা মনোনয়ন পান। হেপবার্ন স্বল্পসংখ্যকদের মধ্যে একজন তিনি একাডেমী অ্যাওয়ার্ড, গোল্ডেন গ্লোব, বাফটা ও টনি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। তিনি মূল চরিত্রে সেরা অভিনেত্রী হিসেবে রেকর্ড তিনবার বাফটা অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন।