শান্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান)
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান)
৯ নং লাইন:
শান্তির [[উপযোগিতা]] বিচার-বিশ্লেষণ করেই বিখ্যাত [[বৈজ্ঞানিক]] [[আলফ্রেড নোবেল|আলফ্রেড নোবেলের]] নামানুসারে [[নোবেল শান্তি পুরস্কার]] প্রবর্তন করা হয়েছে যা [[বিশ্ব|বিশ্বের]] যে-কোন [[ব্যক্তি]] সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অবদানের জন্যে [[মূল্যায়ণ|মূল্যায়িত]] হয়ে থাকেন।
 
== ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গীদৃষ্টিভঙ্গি ==
[[File:Gari-Melchers-Peace-Highsmith.jpeg|thumb|250px|.]][[চিত্র:Gari-Melchers-Peace-Highsmith.jpeg|right|thumb|250px|[[গ্যারি মেলচার্স]], শান্তির দেয়ালচিত্র, ১৯৮৬।]]
ধর্মীয় বিশ্বাসের মাধ্যমে প্রায়শঃই মানব জীবনের যাবতীয় সমস্যাসহ অন্য ব্যক্তির সাথে পরস্পর বিপরীতমুখী চিন্তা-ভাবনাকে চিহ্নিত ও পরিচিতি ঘটানোর সুযোগ তৈরী করা হয়।
 
১৯ নং লাইন:
 
[[ইসলাম|ইসলাম ধর্মে]] শান্তিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এটি ইসলাম ধর্মের অন্যতম মূলনীতি। ইসলাম শব্দটি ''সালাম'' ও "সিলম" শব্দ থেকে এসেছে যেগুলোর অর্থ হল যথাক্রমে শান্তি এবং আত্মসমর্পণ। ব্যাপকার্থে, শান্তি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ঈশ্বরের নিকট নিজের ইচ্ছাকে সমর্পণ করাকেই ইসলাম ধর্ম হিসেবে সঙ্গায়িত করা হয়। এছাড়া ইসলামকে বোঝাতে "রিলিজিয়ন অব পিস" বা "শান্তির ধর্ম" শব্দটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
আল্লাহর( proper noun for "ঈশ্বর" শব্দের আরবি বিশেষ্য, এক এবং অদ্বিতীয়) নিকট আত্মসমর্পণের ভিত্তি হল নম্রতা। ইসলাম মতে, কোন ব্যক্তির নিজস্ব কোন নম্র আচরণ সহিংসতা বর্জন ও শান্তির উদ্দেশ্যে তা অভিমুখীকরণ ব্যতীত পূর্ণরূপে সম্পন্ন হবে না।
 
== মানসিক শান্তি ==