লিওন জনসন (ক্রিকেটার): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
নতুন নিবন্ধ
(কোনও পার্থক্য নেই)

১৫:৪৭, ১৮ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

লিওন রেয়ন জনসন (জন্ম: ৮ আগস্ট, ১৯৮৭) জর্জটাউনের ডেমেরারা এলাকায় জন্মগ্রহণকারী গায়ানার ক্রিকেটার। শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত ২০০৬ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পালন করেন।

২০০৩-০৪ মৌসুমে গায়ানার পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। দুইটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণ করে তিনি তিন ইনিংসে মাত্র চার রান সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন। পরের তিন মৌসুমেও তিনি তেমন সাফল্য পাননি। ২০০৭-০৮ মৌসুমে লিস্ট-এ ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন তিনি।

২০০৭-০৮ মৌসুমে ঘরোয়া ক্রিকেটে ক্যারিব বিয়ার সিরিজের গায়ানার পক্ষে ৬ খেলায় ৪২.৭০ গড়ে ৪২৭ রান করেন। ৭ মার্চ, ২০০৮ তারিখে অনুষ্ঠিত খেলায় মাত্র ছয় রানের জন্য প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে প্রথম সেঞ্চুরি প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হন। কম্বাইন্ড ক্যাম্পাসেস এন্ড কলেজেসের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত খেলায় অফ-স্পিনার শার্লি ক্লার্কের ওয়াইড বলে আউট হন তিনি।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বড়দের দলে খেলার পূর্বে জনসন অনূর্ধ্ব-১৯ দলে খেলেন ও সাতটি যুবদের একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেন। ৩০.০০ গড়ে ত্রিশ রান সংগ্রহ করেন যাতে তার সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল অপরাজিত ২৯। পাশাপাশি স্লো বোলিং করে ৯ উইকেট পান ২৭.৪৪ গড়ে। তন্মধ্যে সেরা বোলিং করেন ৩/২৪। ২০০৬ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে দলের অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পালন করেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তার সংগৃহীত ৮৩ রানের ফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল প্রতিযোগিতার পরের রাউন্ডে অগ্রসর হয়।

ক্যারিব বিয়ার সিরিজে ধারাবাহিকভাবে সফলতা প্রাপ্তির ফলে বারমুদা ও কানাডা নিয়ে অনুষ্ঠিত ত্রি-দেশীয় সিরিজে তাকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। ব্রেন্ডন ন্যাশ ও কেমার রোচের সাথে তারও বারমুদার বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে। ২৮ বলে ২৭ রান করে ডেলিওয়ান বর্ডেনের বলে কট-আউট হন। ঐ খেলায় দল ছয় উইকেটে জয় পায়। ২২ আগস্ট, ২০০৮ তারিখে জনসন তার প্রথম অর্ধ-শতক করেন। জেভিয়ার মার্শালের সাথে ১২৮ রানের জুটি গড়েন ও রেকর্ডসংখ্যক ছক্কা গড়েন। কানাডা দল ৪৯ রানে পরাজিত হয়।

সেপ্টেম্বর, ২০১৪ তারিখে গ্রোস আইলেটের বিউসেজোর স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। ঐ টেস্টের উভয় ইনিংসে তিনি ৬৬ ও ৪১ রান করেন।