আবদুল মতিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিবর্ধন করা হলও
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৭ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ও রাজনৈতিক জীবন ==
বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি তোলায় আব্দুল মতিনের অবদান অন্যতম। [[১৯৫২]] সালে আব্দুল মতিনসহ অন্যরা ১৪৪ ধারা ভাঙার সিদ্ধান্ত নেন।<ref name="ভাষা মতিন">{{cite news|title=ভাষা মতিন ১৯২৬-২০১৪ : Reports|urlhttpurl=http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/330410.html|accessdate=৮ অক্টোবর, ২০১৪|work= বাংলানিউজ ২৪ ডট কম|date=৮ অক্টোবর, ২০১৪}}</ref> তারই নেতৃত্বে [[একুশে ফেব্রুয়ারি]] বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে সারা বাংলার জন্য আন্দোলনের নানা কর্মসূচি। ভাষা আন্দোলনের পর তিনি ছাত্র ইউনিয়ন গঠনে ভূমিকা রাখেন এবং পরে সংগঠনটির সভাপতি হন। এরপর কমিউনিস্ট আন্দোলনে সক্রিয় হন। [[১৯৫৪]] সালে [[পাবনা জেলা]] কমিউনিস্ট পার্টির সম্পাদক হন আব্দুল মতিন। [[মওলানা ভাসানী]] [[ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি|ন্যাপ]] গঠন করলে তিনি [[১৯৫৭]] সালে তাতে যোগ দেন।<ref name="মতিন অবসান">{{cite news|title=ভাষা মতিনের জীবনাবসান: Reports|urlhttpurl=http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article863754.bdnews|accessdate=৮ অক্টোবর, ২০১৪|work= বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম|date=৮ অক্টোবর, ২০১৪}}</ref> [[১৯৬৮]] সালে তিনি [[পাবনা জেলা]]কে ভিত্তি করে ''পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল )''-এর ভেতরে আলাউদ্দিন আহমদকে নিয়ে এক উপদল গড়ে তোলেন। পরে তিনি দেবেন শিকদার, আবুল বাশার, আলাউদ্দিন আহমদ ও নুরুল হক চৌধুরীর সহায়তায় ''পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল )'' গঠন করেন।<ref>জয়নাল আবেদীন, উপমহাদেশের জাতীয়তাবাদী ও বামধারার রাজনীতি, প্রেক্ষিত বাংলাদেশ, বাংলাপ্রকাশ, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, পৃষ্ঠা- ২২১।</ref> চীনকে অনুসরণকারী বামপন্থি দলগুলোর নানা বিভাজনের মধ্যেও আবদুল মতিন সক্রিয় ছিলেন রাজনীতিতে। [[১৯৯২]] সালে তিনি [[বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি]] গঠনে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। [[২০০৬]] সালে ওয়ার্কার্স পার্টি থেকে তিনি পদত্যাগ করেন। পরবর্তীকালে [[২০০৯]] সালে [[হায়দার আকবর খান রনো|হায়দার আকবর খান রনোর]] নেতৃত্বে ওয়ার্কার্স পার্টি (পুনর্গঠন) গঠিত হলে আবদুল মতিন তাদের সঙ্গে যোগ দেন।<ref name="মতিন অবসান"/> পরবর্তীতে ২০১৩ সালে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি (পুনর্গঠিত) ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট লীগ ঐক্যবদ্ধ হয়ে [[বাংলাদেশের ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগ]] গঠিত হয় এবং আবদুল মতিন নবগঠিত বাংলাদেশের ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের সাথে ঐক্যবদ্ধ হন। তিনি এই পার্টির কেন্দ্রীয় উপদেষ্টামণ্ডলীর অন্যতম সদস্য মনোনীত হন এবং আমৃত্যু তিনি এই পদে আসীন ছিলেন।<ref name="বাংলার চে"/>
 
==গ্রন্থপঞ্জী==
৪৭ নং লাইন:
* ভাষা আন্দোলন: ইতিহাস ও তাৎপর্য: আব্দুল মতিন ও আহমদ রফিক, জাতীয় সাহিত্য প্রকাশনী, ঢাকা ১৯৯১
* বাঙালী জাতির উৎস সন্ধান ও ভাষা আন্দোলন: বুক পয়েন্ট ও সমাজ চেতনা পাবলিকেশন ১৯৯৫
* জীবন পথের বাঁকে বাঁকে; সাহিত্যিকা: ঢাকা ২০০৪।<ref name="বাংলার চে">{{cite news|title=বাংলার চে ভাষা মতিন : একজন কমিউনিস্টের চীর বিদায়: Reports|url=http://istishon.com/node/9725|accessdate=8 Octoberঅক্টোবর, 2014২০১৪|work= ইস্টিশন.কম|date=8 Octoberঅক্টোবর, 2014২০১৪}}</ref>
 
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==