শাহ আলী বাগদাদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sufidisciple (আলোচনা | অবদান) |
Sufidisciple (আলোচনা | অবদান) |
||
১৫ নং লাইন:
==ঐতিহাসিক পটভূমী==
বাগদাদে শিয়া এবং সুন্নীদের ধর্ম বিরোধের সময় তিনি বাগদাদ ত্যাগ করেন। অন্যদিকে দিল্লীর শাসকদের মধ্যে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব চলাকালে ত্যাগ করেন দিল্লী। বংশগত উত্তরাধিকার হিসাবে তিনি আসার পথে শেষ নবী মোহাম্মদ (সঃ) এর মুই মোবারক (
শাহ আলী বাগদাদী শাহআলী বাগদাদী বাংলায় আগমন করেন ১৪৮৯ সালে। দিল্লী হয়ে প্রথমে তিনি ফরিদপুরের গেদ্দায় <ref name="S Ali father"/> আসেন। পরে তিনি ঢাকার আশে-পাশে ইসলাম প্রচার করেন। <ref name="S Ali 3">{{cite web|url= http://amader-kotha.com/page/443422 |title= বাংলায় সুফী দরবেশ অলি-আউলিয়াদের ইসলাম প্রচার|author= আমাদের কথা|date= }}</ref> দিল্লী ত্যাগ করে ফতেহাবাদ পরগনার অন্তর্গত মোহাম্মপুর ঝিল ওরফে ঢোল সমুদ্রের দক্ষিণ তীরে এসে উপস্থিত হন। কসবার দৈর্ঘ্য দেড় মাইল এবং প্রস্থ আধা মাইল। এখানে চারটি দীঘি খনন করা হয় যার নাম মুলুকে খুরশীদ, সাগর, মুকররম খান এবং মোহাম্মদপুর ঝিল ওরফে ঢোল সমুদ্র। কসবাতে যে চারটি দীঘি আছে তন্মধ্যে তিনটির সঙ্গে নদীর যোগাযোগ থাকায় সেখানে আবাদি জমি ও মানুষের বাসস্থানে পূর্ণ হয়ে ওঠে। ঢোল সমুদ্রে জমির পরিমাণ ১২ হাজার একর। জানা যায়, দরবেশদের সঙ্গে আনীত নবীর চুল মোবারেকের খেদমতে এই ঢোল সমুদ্র জহিরউদ্দীন মুহম্মদ বাবরের (১৫২৬-১৫৩০) নিকট থেকে শাহ আলীকে লাখেরাজ লিখে দেওয়া হয়।
|