সূরা ত্বীন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mazhar Zarif (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Mazhar Zarif (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৩ নং লাইন:
|Arabic_name=التين
|Screenshot_of_Surah= Surah95-Tin.png
|Size=400px
|Caption= সূরা আত-ত্বীন
|Classification= মক্কী সূরা
২০ ⟶ ২১ নং লাইন:
সূরা '''আত-ত্বীন''' ({{lang-ar|التين}}) [[মুসলিম]] ধর্মগ্রন্থ [[কুরআন|আল-কুরআনের]] ৯৫তম [[সূরা]]। এর মোট আটটি [[আয়াত]] বা বাক্য রয়েছে। ত্বীন শব্দের অর্থ [[আঞ্জির]] বা ডুমুর। এই সূরাতে আল্লাহর উপর '''[[ঈমান]]''' (বিশ্বাস) এবং '''সৎকর্মশীলতা'''র উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। এই সূরাতে [[আল্লাহ]] প্রদত্ত কয়েকটি নিয়ামত বা অনুগ্রহের দোহাই দিয়ে [[ঈমান]] ও সৎকাজ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, যেহেতু মানবজাতি অনেক অনুগ্রহ দ্বারা ধন্য হয়েছে, সেহেতু তাদের উচিত আল্লাহর উপর [[ঈমান]] রাখা এবং সৎকাজ করা; নচেৎ তারা নীচ ও শাস্তিযোগ্যরূপে গণ্য হবে। <ref>
== নামকরণ ==
সূরাটির প্রথম শব্দ 'ত্বীন' শব্দটিকেই এর নাম হিসেবে নেয়া হয়েছে।<ref>
tin]
== নাযিল হবার সময় ==
৩০ ⟶ ৩১ নং লাইন:
== অনুবাদ ==
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।<ref>
: '''০০১.''' শপথ [[আঞ্জির]] ও যয়তুনের,
: '''০০২.''' এবং [[সিনাই পর্বত|সিনাই পর্বতের]],
৪১ ⟶ ৪২ নং লাইন:
== মূল বক্তব্য ==
এই সূরার শুরুতে [[আঞ্জির]] (ডুমুর), যয়তুন ([[জলপাই]]), [[সিনাই পর্বত]] এবং [[মক্কা]] শহরের কসম বা দোহাই দেয়া হয়েছে। আরবে সেই যুগে আঞ্জির ও জলপাই অত্যন্ত গুরুত্ববাহী দুটি [[ফল]] ছিল; খাদ্য ও অর্থকরী ফসল হিসেবে এর গুরুত্ব ছিল অসীম। সিনাই পর্বত হলো [[নবী]] হযরত [[মুসা]] (আঃ) এর স্মৃতিবিজড়িত স্থান। আর মক্কা ছিল [[নবী]] হযরত [[ইব্রাহিম]] এবং [[ইসমাইল]] (আঃ)-এর স্মৃতিবিজড়িত জায়গা। তদুপরি পবিত্র [[কাবা]] ঘরের মর্যাদার কারনে এই শহরটি নিরাপদ শহর হিসেবে তৎকালে গণ্য হত; সেখানকার অধিবাসীরা যুদ্ধ ও লুন্ঠনের আশংকামুক্ত ছিল। এসকল বিষয়ের দোহাই দেবার পর বলা হয়েছে, মানুষ অত্যন্ত সুন্দর গড়নে সৃষ্ট হয়েছে কিন্তু এদেরকেই আবার অত্যন্ত নীচে নামিয়ে দেয়া হবে যদি এরা স্রষ্টা ও প্রতিপালকের উপর বিশ্বাস না রাখে এবং ভাল কার্যকলাপ না করে। তদুপরি শেষ বিচারের দিন এদেরকে কঠিন বিচারের মুখোমুখিও হতে হবে। সমাপ্তিতে এ-ও মনে করিয়ে দেয়া হয়েছে যে, মহান প্রভু কখনো কারো উপর অবিচার করবেন না; শুধুমাত্র সুবিচারই করবেন। <ref>
== ছবি গ্যালারি ==
|