থুব-ব্স্তান-র্গ্যা-ম্ত্শো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
+
২৭ নং লাইন:
== পুনরায় ক্ষমতালাভ ==
{{wikisource|Proclamation of Independence of Tibet}}
এই সময় ব্রিটিশ সরকার তাঁরথুব-ব্স্তান-র্গ্যা-ম্ত্শোর দেখাশোনার জন্য [[চার্লস বেল]] নামক [[সিক্কিম|সিক্কিমের]] একজন তিব্বতী ভাষায় পারদর্শী ব্রিটিশ আধিকারিককে দায়িত্ব প্রদান করেন। [[চার্লস বেল|বেল]] তাঁর বর্ণনায় থুব-ব্স্তান-র্গ্যা-ম্ত্শোকে একজন বৌদ্ধ ভিক্ষু অপেক্ষা একজন চৌখস প্রশাসক হিসেবে উল্লেখ করেন।{{#tag:ref|''The Dalai Lama was about five feet six inches in height. His complexion was the darker hue of one who is lowly born. The nose was lightly aquiline. The large well-set ears were a sign that he was an incarnation of Chen-re-zi. Eyebrows curved high and a full moustache with the ends well waxed, accentuated the alertness of the administrator, rather than the priest meditating apart. His dark-brown eyes were large and very prominent. They lit up as he spoke or listened, and his whole countenance shone with a quiet eagerness. He had small, neat hands and the closely shaven head of the priest.''<ref>Bell, Charles (1946) ''Portrait of a Dalai Lama: the Life and Times of the Great Thirteenth'', Publisher: Wisdom Publications (MA), January 1987, ISBN 978-0-86171-055-3 (first published as ''Portrait of the Dalai Lama'': London: Collins, 1946).</ref>|group=n}} থুব-ব্স্তান-র্গ্যা-ম্ত্শো ঝাওয়ের বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের নিকট সামরিক সাহায্য প্রার্থনা করেন কিন্তু রুশদের সঙ্গে চুক্তির ফলে ব্রিটিশরা তিব্বতে হস্তক্ষেপ করতে রাজী ছিল না। অপরদিকে চীনারা তিব্বতী মন্ত্রীদের গ্রেপ্তার করে ও চীনা সৈন্যরা বৌদ্ধবিহারগুলি লুঠপাট শুরু করে। এই পরিস্থিতে তিব্বতীরা চীনাদের পরিবর্তে ব্রিটিশদের দিকে ঝুঁকে পড়বে এই আশঙ্কায় ঝাওকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এই সময় তিব্বতীরা চীনাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রস্তুতি নিলে [[ত্শা-রোং-জ্লা-ব্জাং-দ্গ্রা'-'দুল]] ({{bo|w=tsha rong zla bzang dgra' 'dul}}) নামক তিব্বতের অন্যতম বিখ্যাত এক কূটনীতিক ও সামরিক অধিকর্তাকে এই বিদ্রোহ সংগঠিত করার জন্য পাঠানো হয়। ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে [[চিং রাজবংশ|চিং রাজবংশের]] পতন হলে নতুন সরকার তিব্বতের দিকে নজর দিতে ব্যর্থ হন।<ref>Mayhew, Bradley and Michael Kohn. (2005). Tibet, p. 32. Lonely Planet Publications. ISBN 1-74059-523-8.</ref> এই সময় তিব্বতীরা বিদ্রোহ ঘোষণা করে পুনরায় তিব্বতের অধিকার কেড়ে নিতে সক্ষম হন। ১৯১২ খ্রিষ্টাব্দে [[ত্রয়োদশ দলাই লামা]] [[ভারত]] থেকে যাত্রা করে এক সপ্তাহ পরে ব্সাম-স্দিংস বৌদ্ধবিহারে ({{bo|w=bsam sdings dgon}}) পৌঁছন। সেখানে এক মাস থেকে তিনি [[লাসা]] শহরের পরিস্থিতির ওপর নজর রাখেন এবং [[আম্বান|আম্বানের]] সমর্পণ পত্র লাভ করলে তিনি [[লাসা]] শহরে প্রবেশ করেন। এই বছর ১২ই ফেব্রুয়ারী তিনি [[চীন|চীনের]] সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করে তিব্বতকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করেন।<ref name="Dalai">[http://www.tibetjustice.org/materials/tibet/tibet1.html "Proclamation Issued by His Holiness the Dalai Lama XIII (1913)"], [http://www.tibetjustice.org/index.html Tibet Justice Center]. Retrieved 20 March 2009</ref> ষোড়শ শতাব্দী থকে [[দলাই লামা|দলাই লামাদের]] বিদেশী শক্তির পৃষ্ঠপোষকতার ঐতিহ্যের বিপরীতে তিনি প্রথম [[দলাই লামা]] ছিলেন, যিনি তিব্বতী জাতীয়তাবাদের কথা বলেন এবং তিব্বতী জাতীয়তাবাদের প্রতীক হিসেবে [[তিব্বতের পতাকা]] চালু করেন। এই ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে তিব্বতে অবস্থিত সমস্ত চীনা সৈন্যদের [[তিব্বত]] ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।<ref name= Shakya/>
 
== সিমলা চুক্তি, ১৯১৪ ==
{{main|সিমলা চুক্তি, ১৯১৪}}
মধ্য তিব্বত থেকে চীনা সেনাবাহিনীকে বহিষ্কার করা হলেও [[খাম্স]] ও [[আমদো]] অঞ্চলের অধিকাংশ স্থান চীনের অধিকারে ছিল। ১৯১৩ খ্রিষ্টাব্দে থুব-ব্স্তান-র্গ্যা-ম্ত্শো তাঁর প্রধান মন্ত্রী ব্লোন-ছেন-ব্শাদ-স্গ্রা-দ্পাল-'ব্যোর-র্দো-র্জেকে ({{bo|w=blon chen bshad sgra dpal 'byor rdo rje}}) [[ভারত|ভারতের]] [[সিমলা]] শহরে [[চীন]] ও ইংল্যান্ডের প্রতিনিধিদের সঙ্গে একটি বৈঠকে অংশগ্রহণ করতে পাঠান। [[চীন]] ও [[তিব্বত|তিব্বতের]] মধ্য সীমান্ত নির্ধারণ করা ছিল এই বৈঠকের উদ্দেশ্য। তিব্বতের পক্ষ থেকে [[খাম্স]] ও [[আমদো]] অঞ্চলে চীন অধিকৃত অঞ্চল্গুলি তিব্বতীদের ফিরিয়ে দেওয়ার দাবী জানানো হয়। ব্রিটেনের পক্ষ থেকে অন্তঃ তিব্বত ও বহিঃ তিব্বত নামক দুইটি অঞ্চল গঠন করে অন্তঃ তিব্বতকে চীনের অধীনে এনে বহিঃ তিব্বতকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের প্রস্তাব করে। যাই হোক, এই সভায় ঐক্যমত্য প্রতিষ্টিত হয় নি।<ref name= Shakya/>
 
== নবম পাঞ্চেন লামার সঙ্গে সম্পর্ক ==
১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দে [[চামদো]] অঞ্চলে রয়ে যাওয়া চীনা সেনাবাহিনীর সাথে তিব্বতী বাহিনীর যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। ব্কা'-ব্লোন-ব্যাম্স-পা-ব্স্তান-'দার ({{bo|w=bka' blon byams pa bstan dar}}) নামক এক সেনাপতির নেতৃত্বে তিব্বতী সেনা চীনাদের পরাজিত করতে সক্ষম হয় এবং [[খাম্স]] অঞ্চলের অধিকাংশ স্থান তিব্বতের শাসনাধীন হয়। এই যুদ্ধের খরচ সামলানো তিব্বত সরকারের পক্ষে দুরূহ হয়ে পড়ে। সেই কারণে সরকার থেকে নির্দেশিকা জারি করা হয়, যে সৈন্যবাহিনী প্রতিপালনের খরচের এক চতুর্থাংশ [[ব্ক্রা-শিস-ল্হুন-পো বৌদ্ধবিহার]] থেকে সংগ্রহ করা হবে। এই বিহারের পক্ষ থেকে [[নবম পাঞ্চেন লামা]] এই প্রস্তাবে রাজী হলেও কিছুদিন পরে এই বিপুল ব্যয়ভার তাঁরা বহন করতে অসমর্থ হয়ে পড়ে। এর ফলে [[ত্রয়োদশ দলাই লামা]] ও [[নবম পাঞ্চেন লামা|নবম পাঞ্চেন লামার]] মধ্যে সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু হয়। [[ত্রয়োদশ দলাই লামা]] [[নবম পাঞ্চেন লামা|নবম পাঞ্চেন লামাকে]] [[লাসা]] শহরে তাঁর সঙ্গে গোপণে দেখা করার অনুরোধ করলে [[ব্ক্রা-শিস-ল্হুন-পো বৌদ্ধবিহার|ব্ক্রা-শিস-ল্হুন-পো বৌদ্ধবিহারের]] আধিকারিকেরা [[নবম পাঞ্চেন লামা|নবম পাঞ্চেন লামার]] গ্রেপ্তারের আশঙ্কা করেন। এই আশঙ্কার ফলশ্রুতিতে [[নবম পাঞ্চেন লামা]] [[চীন]] পালিয়ে যান এবং ভবিষ্যতে কোনদিন [[তিব্বত]] ফিরে আসেননি।<ref name= Shakya/>
 
== আধুনিকীকরণ ও সংস্কার সাধন ==
[[মঙ্গোলিয়া]], [[চীন]] ও [[ভারত|ভারতে]] বসবাসকালে থুব-ব্স্তান-র্গ্যা-ম্ত্শো বহির্জগতের পরিবর্তন সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল হন এবং অন্যান্য দেশের তুলনায় তিব্বতের অনুন্নয়নের বিষয়টি উপলব্ধি করেন। এই কারণে তিনি তিব্বতে ব্যাপক রাজনৈতিক ও সামাজিক সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেন। তিনি তিব্বতীদের চিকিৎসার সুযোগ সুবিধা লাভের উদ্দেশ্যে [[লাসা]] শহরে স্মান-র্ত্সিস-খাং ({{bo|w=sman rtsis khang}}) নামক একটি চিকিৎসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু করেন, যেখানে তিব্বতী চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়।<ref>Dowman, Keith. (1988). The Power-Places of Central Tibet: The Pilgrim's Guide, p. 49. Routledge & Kegan Paul Ltd., London. ISBN 0-7102-1370-0.</ref> এছাড়া তিনি চারজন তিব্বতীকে ব্যবহারিক শিক্ষালাভের উদ্দেশ্যে [[ইংল্যান্ড]] প্রেরণ করেন। এঁদের মধ্যে একজন বৈদ্যুতিক প্রকৌশলে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে তিব্বতে প্রথম [[বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র]] স্থাপন করেন, আরেকজন [[লাসা]] থেকে র্গ্যাল-র্ত্সে ({{bo|w=rgyal rtse}}) পর্যন্ত টেলিগ্রাফের লাইন স্থাপন করেন এবং অপর একজন সামরিক অধিকর্তা হিসেবে তিব্বতী সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেন।<ref name=Norbu>Norbu, Thubten Jigme and Turnbull, Colin M. (1968). Tibet: An account of the history, the religion and the people of Tibet. Reprint: Touchstone Books. New York. ISBN 0-671-20559-5, pp. 317–318.</ref> ইয়াসুজিরো ইয়াহিগমা নামক এক জাপানী সামরিক উপদেষ্টা তিব্বতী সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দান করেন। ব্রিটিশদের নিকট হতে নতুন সামরিক যন্ত্রাংশ ক্রয় করা হয়। তিনি তিব্বতের ইতিহাসে প্রথম ডাকব্যবস্থা এবং কাগজের মুদ্রার প্রচলন করেন। একটি জাতীয় করব্যবস্থা এবং আরক্ষা বাহিনী তৈরী করা হয়। মৃত্যুদণ্ড সম্পূর্ণ রূপে নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয় এবং কারাগারে বন্দীদের জন্য ব্যবস্থার উন্নতি ঘটানো হয়।<ref name=Norbu/><ref>Laird, Thomas (2006). The Story of Tibet: Conversations with the Dalai Lama, p. 221. Grove Press, N.Y. ISBN 978-0-8021-1827-1.</ref> তিনি বিভিন্ন ধর্মীয় গ্রন্থের পুনঃপ্রকশনা উদ্দেশ্যে শোল প্রকাশনী নামে একটি ছাপাখানা নির্মাণ করান, যেখানে পরবর্তীকালে ধর্মীয় পুস্তকের পাশাপাশি ইংরেজী, রুশ ও জাপানী ভাষা থেকে সামরিক প্রশিক্ষণে পুস্তকের অনুবাদও ছাপা হত। ভারতের বিদ্যালয়গুলির এক পরিদর্শকক ফ্র্যাঙ্ক লাডলোকে র্গ্যাল-র্ত্সে নামক স্থানে একটি ইংরেজী ব্যাকরণ শিক্ষার জন্য বিদ্যালয় খোলার নির্দেশ দেওয়া হয়।<ref name= Shakya/> ১৯২০-এর দশকের মধ্যে তিব্বতী সমাজের জীবনযাপনে ও আচার আচরণে বিদেশী সংস্কৃতির প্রভাব বৃদ্ধি পায়। তিব্বতীদের মধ্যে পশ্চিমের অনুকরণের পোশাক ও সিগারেটের প্রচলন শুরু হয়। ত্রয়োদশ দলাই লামা [[তামাক]] ও সিগারেট নিষিদ্ধ করেন। তিনি অভিজাতদের সরকারী অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার সময় পশ্চিমা পোষাক পরিধান এবং মূল্যবান অলঙ্কারের লোকদেখানো প্রদর্শনীর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারী করেন।<ref name= Shakya/> ত্রয়োদশ দলাই লামার সংস্কার অভিযান বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রচন্ড বাধার সম্মুখীন হয়। ফ্র্যাঙ্ক লাডলো প্রতিষ্ঠিত ইংরেজী ব্যাকরণ শিক্ষার বিদ্যালয়টি লামাদের বিরুদ্ধাচরণের ফলে বন্ধ করে দিতে হয়। [[ইংল্যান্ড]] থেকে প্রশিক্ষিত একজন তিব্বতী ছাত্র তিব্বতে স্বর্ণখণি নির্মাণের প্রস্তাব করলে লামারা ভূমির দেবতাদের রোষে পড়ার কথা বলে সেই প্রকল্প বন্ধ করে দেন। অস্ত্রের ঘাটতির ফলে একটি শক্তিশালী ও সুপ্রশিক্ষিত সেনাবাহিনীর গুরুত্বও তিব্বতীরা বুঝতে পারেননি। বৈদেশিক মুদ্রার আমদানী এবং উৎপাদনের কোন ব্যবস্থা না থাকায় তিব্বতের অর্থনীতি এই সংস্কারের ভার ঠিক মতো বহন করতে পারেনি। উপরন্তু বিভিন্ন বৌদ্ধবিহার, ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান ও উৎসব পরিচালনার জন্য দেশের সিংহভাগ অর্থ খরচ হওয়ায় সংস্কার কার্য ব্যাহত হয়।<ref name= Shakya/>
 
== মৃত্যু ==
জীবনের শেষ প্রান্তে এসে [[ত্রয়োদশ দলাই লামা]] দেশের ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত থাকতেন। তিনি সাম্যবাদী বিপ্লবের পরবর্তী [[মঙ্গোলিয়া|মঙ্গোলিয়ার]] পরিস্থিতি সম্বন্ধে খবর নিতেন এবং চীনের গৃহযুদ্ধকে তিব্বতের পক্ষে ক্ষতিকারক হিসেবে মনে করতেন। জনগণের প্রতি তাঁর ভাষণগুলিতে তিনি বৈদেশিক শক্তিগুলির থেকে রক্ষার জন্য তিব্বতে পরিবর্তনের ওপর বার বার গুরুত্ব আরোপ করতেন। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন যে তিব্বতকে বৈদেশিক শক্তি থেকে রক্ষা করতে না পারলে তিব্বত থেকে দলাই লামা সহ অন্যান্য অবতারী লামা এবং বৌদ্ধ ধর্মের অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়ে যাবে।{{#tag:ref|''I am now in the fifty-eighth year of my life. Everyone must know that I may not be around for more than a few years to discharge my temporal and religious responsibilities. You must develop a good diplomatic relationship with our two powerful neighbors: India and China. Efficient and well-equipped troops must be stationed even on the minor frontiers bordering hostile forces. Such an army must be well trained in warfare as a sure deterrent against any adversaries.
Furthermore, this present era is rampant with the five forms of degenerations, in particular the red ideology. In Outer Mongolia, the search for the reincarnation of Jetsundampa was banned; the monastic properties and endowments were confiscated; the lamas and monks forced into the army: and the Buddhist religion destroyed, leaving no trace of identity. Such a system, according to the reports still being received, has been established in Ulan Bator.
In future, this system will be certainly be forced either from within or from outside the land that cherished the joint spiritual and temporal system. If, in such an event, we fail to defend our land, the holy lamas including “the triumphant father and son” will be eliminated without a trace of their names remaining; the properties of the reincarnate lamas and of the monasteries along with their endowments for religious services will be seized. Moreover, our political system originated by the three ancient kings will be reduced to empty name; my officials, deprived of their patrimony and property, will be subjugated, as slaves for the enemies; and my people subjected to fear and miseries, will be unable to endure day or night. Such an era will certainly come.''<ref name= Shakya/>|group=n}} ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দে তিনি শ্বাসকষ্ট শুরু হয় এবং ১৭ই ডিসেম্বর তাঁর মৃত্যু ঘটে।<ref name= Shakya/><ref>Dalai Lama: The Soul of Tibet (2005) (DVD). A&E Biography. 2005.</ref>
 
== পাদটীকা ==