ব্রেন্ডন টেলর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

'''ব্রেন্ডন রস মারে টেলর''' ({{lang-en|Brendan Ross Murray Taylor}}; [[জন্ম]]: [[৬ ফেব্রুয়ারি]], [[১৯৮৬]]) [[জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দল|জিম্বাবুয়ে দলের]] একজন [[ক্রিকেট|ক্রিকেটার]]। মূলত, তিনি একজন [[ব্যাটিং (ক্রিকেট)|ব্যাটসম্যান]]। কিন্তু দলের প্রয়োজনে কখনো কখনো [[উইকেট-কিপার|উইকেটরক্ষকের]] ভূমিকায় অবতীর্ণ হন এবং মাঝে মাঝে [[অফ-স্পিন]] [[বোলিং (ক্রিকেট)|বোলিংও]] করে থাকেন। বর্তমানে তিনি জিম্বাবুয়েজিম্বাবুয়ের জাতীয়টেস্ট ক্রিকেট দলের [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়ক]]। [[২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|২০১১ সালের]] [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ|বিশ্বকাপ ক্রিকেটের]] পর সাবেক অধিনায়ক [[এলটন চিগুম্বুরা|এলটন চিগুম্বুরার]] কাছ থেকে দলের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।

[[ঘরোয়া ক্রিকেট|ঘরোয়া ক্রিকেটে]] অসম্ভব দক্ষতা, ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন এবং শীর্ষস্থানীয় ক্রিকেটারদের চাপে তাকে ১৮ বছর বয়সে [[জাতীয় ক্রিকেট দল|জাতীয় দলে]] অন্তর্ভূক্ত করে ২০০৩-০৪ [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুমে]] [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কা]] [[সফর|সফরে]] নিয়ে যাওয়া হয়।<ref>http://www.espncricinfo.com/zimbabwe/content/player/55814.html#profile</ref> তার অভিষেককালীন সময়ে দেশের অনেক শীর্ষস্থানীয় ক্রিকেটারগণ [[জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট|জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট বোর্ডের]] (সাবেক - জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেট ইউনিয়ন) বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল। তাদের এ অনুপস্থিতিতে অনেক তরুণ খেলোয়াড় অপরিপক্ক অবস্থায় দলে ঠাঁই পায়। কিন্তু, টেলর ছিলেন তরুণতম এবং উদীয়মান খেলোয়াড়। ২০০৬ সালে নতুন করে [[চুক্তি|চুক্তিবদ্ধ]] না হওয়া স্বত্ত্বেও টেলর জাতীয় দলে অন্তর্ভূক্ত হন। [[তাতেন্ডু তাইবু|তাতেন্ডু তাইবু'র]] সাময়িক অনুপস্থিতিতে তিনি উইকেট-রক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন।

প্রথম জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যান হিসেবে ২০১১ সালে [[একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট|একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে]] পরপর দুইটি [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরসেঞ্চুরি]] করেন। অক্টোবর মাসে তিনি [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ডের]] বিপক্ষে [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] ১২৮ ও অপরাজিত ১০৭ [[রান (ক্রিকেট)|রান]] করেছিলেন।