রসায়নবিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
৮ নং লাইন:
রসায়ন ও রসায়নবিদের ইতিহাস পরষ্পর সংযুক্ত। রসায়নের শিকড় খুঁজতে হলে দহনের ইতিহাস খুঁজতে হবে। আগুন আবিষ্কারের পর থেকেই মূলত রসায়নের সূচনা হয়েছে। আগুন হচ্ছে সেই মহাজাগতিক শক্তি যা এক বস্তুকে অন্য বস্তুতে রুপান্তরের ক্ষমতা রাখে। আগুন ছিলো মানবসভ্যতার প্রথম দিকের মহা আগ্রহের বস্তু। আগুনের হাত ধরে মানুষ আবিষ্কার করে লোহা। শুরু হয় লৌহ যুগের। পরে আবিষ্কার করে কাঁচ। এর পরে আবিষ্কৃত হয় সোনা। সোনা সব থেকে মূল্যবান ধাতুর মর্যাদা লাভ করে। অনেক ব্যক্তি ধাতুকে সোনায় পরিনত করার পদ্ধতি আবিষ্কারের প্রচেষ্টা চালায়। কেউ পরশপাথরের সন্ধান চালায়। কেউ করে গবেষণা। এর ফলে বিজ্ঞানের একটা শাখার উদ্ভব ঘটে। প্রথম দিকে যাকে বলা হতো আলকেমি। রসায়নবিদের ইংরেজী কেমিস্ট শব্দটি এসেছে [[লাতিন]] বিশেষ্য ‘“কেমিস্তা”’ থেকে যা ‘“আলকেমিস্তা”’র সংক্ষিপ্ত রূপ। আর আলকেমিস্টের সূচনা ঘটে ইসলামী বিজ্ঞানীদের হাতে। আলকেমিস্টগণ অনেক রাসায়নিক পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। যার হাত ধরে আধুনিক রসায়ন পূর্ণতা পেয়েছে। ১৭৮৩ সালে এন্টোনি ল্যাভয়শিয়ে ভরের নিত্যতা সূত্র আবিষ্কার করেন। তার হাত ধরেই আধুনিক রসায়নের পথচলা শুরু হয়। আবিষ্কৃত হয় ১০৯ টি মৌলিক পদার্থ। আবিষ্কৃত মৌলগুলোকে পর্যায় সারণীতে সজ্জিতকরেন [[দিমিত্রি মেন্ডেলিফ]]।
 
==শিক্ষা==
[[File:chemist.JPG|thumb|right|350px|রসায়নবিদ]]
রসায়নের উপর ভালো চাকরি পেতে হলে কমপক্ষে রসায়নের উপর স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। কিন্তু গবেষণার মত চাকরি পেতে হলে [[পিএইচডি]]’র মত ডিগ্রির প্রয়োজন হয়। স্নাতকোত্তর এবং তার পরের ধাপগুলোতে শিক্ষার্থীরা রসায়নের একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে পড়াশোনা করেন। রসায়নের ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য [[ফলিত রসায়ন]]। [[তত্বীয় রসায়ন]], [[জৈব রসায়ন]], [[অজৈব রসায়ন]], [[প্রাণ রসায়ন]], [[পারমানবিক রসায়ন]], [[কোয়ান্টাম রসায়ন]], [[পরিবেশ রসায়ন]], [[ব্যবহারিক রসায়ন]] এবং [[ভৌত রসায়ন]]। রাসায়নিক কারখানাতে যেসকল রাসায়নিক ডিগ্রি ছাড়া কাজ করেন তাদেরকে রাসায়নিক টেকনিশিয়ান বলা হয়।
 
রসায়নের উপর ভালো চাকরি পেতে হলে কমপক্ষে রসায়নের উপর স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। কিন্তু গবেষণার মত চাকরি পেতে হলে [[পিএইচডি]]’র মত ডিগ্রির প্রয়োজন হয়। স্নাতকোত্তর এবং তার পরের ধাপগুলোতে শিক্ষার্থীরা রসায়নের একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে পড়াশোনা করেন। রসায়নের ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য [[ফলিত রসায়ন]]। [[তত্বীয় রসায়ন]], [[জৈব রসায়ন]], [[অজৈব রসায়ন]], [[প্রাণ রসায়ন]], [[পারমানবিক রসায়ন]], [[কোয়ান্টাম রসায়ন]], [[পরিবেশ রসায়ন]], [[ব্যবহারিক রসায়ন]] এবং [[ভৌত রসায়ন]]। রাসায়নিক কারখানাতে যেসকল রাসায়নিক ডিগ্রি ছাড়া কাজ করেন তাদেরকে রাসায়নিক টেকনিশিয়ান বলা হয়।
 
==চাকুরি==