সদৌ আসাম ছাত্র সংস্থা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Amrit barman (আলোচনা | অবদান) নতুন পৃষ্ঠা: সদৌ অসম ছাত্র সন্থা( ইংরেজি: All Assam Students Union) সংক্ষিপ্ত রুপ AASU (আসু) ভা... |
Bodhisattwa (আলোচনা | অবদান) অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
'''সদৌ অসম ছাত্র সন্থা
==ইতিহাস==
১৯৪০ সনে অসম ছাত্র সন্মিলনী(ইংরেজি:Assam Students Association) নামক একটি ছাত্র সংগঠন বিভাজিত হয়ে হয়ে সদৌ অসম ছাত্র ফেডারেশন (ইংরেজি:All Assam Student' Federation) ও সদৌ অসম ছাত্র কংগ্রেশ( ইংরেজি:Assam Students' Congress) নামক ২টি ছাত্র সংগঠন গঠন করেছিল। প্রায় এক দশকের পর এই দুইটি ছাত্র সংগঠন একত্রিত হয়ে সদৌ অসম ছাত্র সংগঠন(ইংরেজি: All Assam Student' Association) নামক ছাত্র সংগঠনের গঠন করেছিল। ১৯৬৭ সনের জানুয়ারি মাসে এই সংগঠন সদৌ অসম ছাত্র সন্থা নামে পুননামকরন করা হয়।<ref name="Karna"/><ref name="Deka">{{cite book|last=Deka|first=Meeta|title=Student Movements in Assam|url=http://books.google.com/books?id=N5XkAAAAMAAJ|year=1996|publisher=Vikas Pub. House|location=New Delhi|isbn=0706998820}}</ref>
==সদৌ অসম ছাত্র সন্থার ভূমিকা==
১৯৭৯ সনে সদৌ অসম ছাত্র সন্থা [[অসম সাহিত্য সভা]] ও পূর্বাঞ্চলীয় গন পরিষদের প্রতিনিধিত্বে সদৌ অসম গন সংগ্রাম পরিষদ গঠন করেছিল। জাতীয়তাবাদী সল, অসম যুবক সমাজ ও যুব অধিবক্তা ফরাম অসম গন সংগ্রাম পরিষদে যোগদান করেছিল। সেই সময়ে মূখ্য নির্বাচন আয়োগ পুর্বের ভোটের তালিকা মতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার জন্য নির্দেশ দেন কিন্তু সদৌ অসম ছাত্র সন্থা ভোটার তালিকা সংশোধন না করা পর্যন্ত নির্বাচনে অংশগ্রহন না করার জন্য অনুরোধ জানায়। কেন্দ্রিয় ও রাজ্যিক সরকার উপযুক্ত ব্যাবস্থা গ্রহন না করায় ছাত্র সন্থা আন্দোলনের সৃষ্টি করে । ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের মত এই আন্দোলন তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছিল। দৈনিক হাজার হাজার লোক আন্দোলনে অংশ গ্রহন করেছিল। এই আন্দোলন [[অসম আন্দোলন]] নামে পরিচিত। ৬ বৎসর ব্যাপি এই আন্দোলন চলেছিল। অসম আন্দোলন কিছু কিছু স্থানে হিংসাত্মক রুপ ধারন করেছিল। এই আন্দোলনে স্থানীয় লোকেরা পূর্নসমর্থন করেছিলেন। অসম আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ছিল অবৈধ অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশী ব্যাক্তিকে অসম থেকে বহিষ্কার করা । অসম আন্দোলন ধর্ম নির্বিশেষে বিদেশী বহিষ্কারের জন্য করা হয়েছিল এই কথা সদৌ অসম ছাত্র সন্থা স্পষ্ট করে দিয়েছিল। [[নেপাল]] থেকে হওয়া অনুপ্রবেশকারীর বিরুদ্ধে সদৌ অসম ছাত্র সন্থা আন্দোলন করেছিল। সদৌ অসম ছাত্র সন্থার আন্দোলনের ফলে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীর বিরুদ্ধে কেন্দীয় সরকার অসম চুক্তি সাক্ষর করেছিল ফলে বিদেশী সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া সম্ভব হয়েছে।
==তথ্যসূত্র==
{{reflist}}
|