গোপীনাথ বরদলৈ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বিষয়শ্রেণী:১৯৫০-এ মৃত্যু যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে |
Bodhisattwa (আলোচনা | অবদান) অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৩ নং লাইন:
| name = গোপীনাথ বৰদলৈ
| honorific-suffix =
| image=
| imagesize=180px
| office = [[মুখ্যমন্ত্ৰী]]
| leader = [[ভারতীয় জাতীয়
| term_start =
| term_end =
১৮ নং লাইন:
| successor2 =
| birth_date = {{Birth date|df=yes|1890|06|06}}
| birth_place = [[
| death_date = {{Death date and age|df=yes|1950|8|5|1890|06|06}}
| death_place = [[গুয়াহাটী]], [[অসম]]
২৯ নং লাইন:
| alma_mater =
| occupation =মুখ্যমন্ত্রী, রাজনীতিজ্ঞ, স্বাধীনতা সংগ্রামী, সমাজসেবক, লেখক
| awards = [[
| profession =
| religion = [[হিন্দু]]
৩৬ নং লাইন:
| footnotes =
}}
গোপীনাথ বরদলৈ (ইংরেজি:Gopinath Bordoloi ; অসমীয়া:গোপীনাথ বৰদলৈ) [[অসম|অসমের]] প্রথম মূখ্যমন্ত্রী ও [[ভারত|ভারতের]] স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তিনি [[মহাত্মা গান্ধী|মহাত্মা গান্ধীর]] অহিংসা
==জন্ম ও শৈশবকাল==
১৮৯০ সনের ৬ জুন তারিখে নগাও শহরের রহা অঞ্চলে গোপীনাথ বরদলৈ
==কর্মজীবন==
গোপীনাথ কলকাতায় মহাবিদ্যালয়ে চতুর্থ
==রাজনৈতিক জীবন==
গোপীনাথ বরদলৈ ১৯২২ সনে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের অসম শাখায় যোগদান করে রাজনৈতিক জীবনে প্রবেশ করেন। ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনে তিনি সক্রিয় অংশীদার ছিলেন। ১৯২২ সনের অসহযোগ আন্দোলনে গোপীনাথকে গ্রেপ্তার করা হয় ও ১ বৎসরের জন্য কারাবাস দেওয়া হয়। ১৯৩০ সন থেকে ১৯৩৩ সন পর্যন্ত তিনি রাজনীতির কার্য বাদ দিয়ে
==মূখ্যমন্ত্রী গোপীনাথ বরদলৈয়ের অবদান==
গোপীনাথ মূখ্যমন্ত্রীর পদে নিযুক্তির পর তিনি অন্যান্য মন্ত্রীদের নিরলস ভাবে কাজ করার আদেশ করেছিলেন। তিনি অন্যান্য মন্ত্রীদেরকে প্রাপ্য বেতনের কিছু অংশ কমিয়ে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিলেন। মন্ত্রীদের থেকে আহরন করা অতিরিক্ত ধন তিনি বন্যাপীড়িত লোককে দান করিতেন। সেইসময়ে তিনি মাটির কড় কমিয়ে দিয়েছিলেন। তিনি অসমের শিক্ষা ব্যাবস্থা উন্নতির প্রতি সচেতন ছিলেন। অসমের শিক্ষা ব্যাবস্থা উন্নত করার জন্য তিনি মহাত্মা গান্ধীর প্রবর্তিত নয়ী তালীমী শিক্ষার প্রচলন করেছিলেন। তিনি অনুন্নত অঞ্চলে ৪১৯টী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৫৮টি বিদ্যালয় স্থাপন করেছিলেন। ভারতীয় স্বাধীনতার পরে তিনি সর্দার বল্লভ ভাই পটেলের সাহায্যে অসমে সার্বভৌম স্থাপন করিতে সক্ষম হয়েছিলেন। ভারত বিভাজনের পর সংঘর্ষে ভারতে আশ্রয় নেওয়া সহস্র হিন্দু লোককে পুনস্থাপনের জন্য সাহায্য করেছিলেন। পোপীনাথ বরদলৈয়ের আপ্রান চেষ্টার ফলে অসমে গুয়াহাটি বিশ্ববিদ্যালয়, গুয়াহাটি উচ্চ ন্যায়ালয়, অসম চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়, অসম পশু চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়, অসম আয়ুর্বেদিক কলেজ, বন প্রশিক্ষন মহাবিদ্যালয়, অসম অভিযান্ত্রিক মহাবিদ্যালয়, কামরুপ একাডেমী, বি.বরুয়া কলেজ, শরনিয়া কস্তুরীবা আশ্রম, বকোর মৌমেন আশ্রম, অসম কৃষি মহাবিদ্যালয়, আরক্ষী প্রশিক্ষন মহাবিদ্যালয়. কো-অপারেটিভ প্রশিক্ষন, অসম রাজ্যিক সংগ্রাহালয় ও যোরহাট কারিগরী বিদ্যালয় ইত্যাদি স্থাপিত হয়েছিল।
==রচনা==
গোপীনাথ বরদলৈ েকজন সুলেখক ছিলেন।<ref>http://www.indiaonline.in/About/Personalities/Freedom-Fighters/Gopinath-Bordoloi.aspx</ref> তাঁর রচিত প্রবন্ধগুলি হল-
#শ্ৰীরামচন্দ্ৰ,
#বুদ্ধদেব,
#যীশুখ্ৰীষ্ট,
#হজ্রত মহম্মদ,
#গান্ধীজী,
#তরুণরাম ফুকন,
#অনাসক্তি যোগ
==মৃত্যু==
১৯৫০ সনের ১৫ আগস্ট গোপীনাথ প্রচন্ড বুক ব্যাথার অনু্ভতি করলেন । চিকিৎসকেরা এই রোগের উপশম করতে পারেন নাই ফলে উক্ত রাত্র ২:৪০ মিনিটে তিনি দেহত্যাগ করেন। শ্মশান যাত্রার দিন অর্ধউত্তোলিত ভারতীয় পতাকা ও ফুলের মালা দ্বারা সুসজ্জিত গাড়িতে গোপীনাথ বরদলৈয়ের মৃতদেহ বহন করা হয়। উলুধ্বনি ও হরিনাম
==ভারত রত্ন সন্মান==
১৯৯৯ সনে গোপীনাথ বরদলৈকে ভারত সরকার ভারতের সর্বোচ্চ সন্মানীয় পুরস্কার “ ভারত রত্ন” দ্বারা সন্মানীত করেন। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মধ্যে এই পুরস্কার লাভ করা তিনি প্রথম ও একমাত্র ব্যাক্তি। তৎকালীন ভারতের রাস্ট্রপতি কে.আর.নারায়নন রাস্ট্রপতি ভবনে আয়োজিত একটি সভায় গোপীনাথ বরদলৈয়ের পত্নী সুরবালা বরদলৈয়ের হস্তে এই সন্মান প্রদান করেন।
==তথ্যসূত্র==
{{Reflist}}
{{অসমের প্রসিদ্ধ ব্যক্তি}}
{{ভারতরত্ন}}
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৯০-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৫০-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী]]
[[বিষয়শ্রেণী:অসমের মুখ্যমন্ত্রী]]
|