তিন পাশা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
'''তিন পাশা''' ("dictatorial triumvirate" বলেও পরিচিত) শব্দদ্বয় দ্বারা [[উসমানীয় সাম্রাজ্য|উসমানীয় সাম্রাজ্যের]] তিন ব্যক্তিত্ব যথাক্রমে যুদ্ধ মন্ত্রী [[আনোয়ার পাশা (তুরস্কউসমানীয় সাম্রাজ্য)|আনোয়ার পাশা]] (১৮৮১–১৯২২);, আভ্যন্তরীণ মন্ত্রী [[তালাত পাশা]] (১৮৭৪–১৯২১); ও নৌ মন্ত্রী [[জামাল পাশা|জামাল পাশাকে]] (১৮৭২–১৯২২) বোঝানো হয়। [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধের]] সময় তারা সাম্রাজ্যে প্রভাবশালী ব্যক্তি ছিলেন।{{citation needed}}
 
==ভূমিকা==
পশ্চিমা পন্ডিতদের মতানুযায়ী [[১৯১৩ এর অভ্যুত্থান|১৯১৩ এর অভ্যুত্থানের]] পর এই তিনজন ব্যক্তি কার্যত [[উসমানীয় সাম্রাজ্য|উসমানীয় সাম্রাজ্যের]] শাসক হয়ে উঠেন। তারা [[প্যান তুর্কি মতবাদ|প্যান টার্কিশ]] রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে কর্মরত [[কমিটি অব ইউনিয়ন এন্ড প্রগ্রেস|কমিটি অব ইউনিয়ন এন্ড প্রগ্রেসের]] সদস্য ছিলেন। আনোয়ার পাশার ভাষ্যমতে এটি ছিল, “relocating the dhimmi,” ।
 
তারা [[অটোমান-জার্মান মৈত্রী|অটোমান-জার্মান মৈত্রীর]] মূল নিয়ামক ব্যক্তি ছিলেন। [[অক্ষশক্তি|অক্ষশক্তির]] পক্ষে [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধে]] উসমানীয় সাম্রাজ্য যোগদানেও তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। জার্মানির সাথে মৈত্রীর ব্যাপারে জামাল পাশা বিরোধিতার সম্মুখীন হন। ফরাসি ও রুশ কূটনীতি উসমানীয় সাম্রাজ্যকে যুদ্ধ থেকে বিরত রাখতে চেষ্টা চালায়। কিন্তু জার্মানি প্রতিশ্রুতির ব্যাপারে চাপ দেয়। শেষ পর্যন্ত ২৯ অক্টোবর [[কৃষ্ণ সাগর|কৃষ্ণ সাগরে]] এডমিরাল [[উইলহেম সাউচন]] [[এসএমএস গোবেন]], [[এসএমএস ব্রেসিয়া]] ও তুর্কি যুদ্ধজাহাজের একটি স্কোয়াড্রন [[কৃষ্ণ সাগর|কৃষ্ণ সাগরে]] নিয়ে আসেন এবং রুশ বন্দর [[ওডেসা]], [[সেভাস্টোপল]] ও [[থিওডোসিয়া]] আক্রমণ করেন। বলা হয় যে, জামাল পাশা ১৯১৪ এর অক্টোবরের প্রথমদিকে এডমিরাল সাউচনকে আক্রমণের ব্যাপারে সম্মতি দেন।
 
[[আনোয়ার পাশা (উসমানীয় সাম্রাজ্য)|ইসমাইল আনোয়ার]] শুধু একবার সামরিক কাজে ([[সারিকামিশের যুদ্ধ]]) অংশ নেন এবং তৃতীয় বাহিনী ধ্বংসের মধ্যে ফেলে দেন। [[সুয়েজ খাল হামলা|সুয়েজের উপর হামলা]] ও [[আরব বিদ্রোহ]] [[জামাল পাশা|আহমেদ জামালের]] বড় ব্যর্থতা ছিল।
 
==আরও দেখুন==
*[[তরুণ তুর্কি বিপ্লব]]
*[[দ্বিতীয় সাংবিধানিক যুগ]]
*[[উসমানীয় অভ্যুত্থান]]
*[[আরমেনীয় গণহত্যা]]
 
==তথ্যসূত্র==
* Allen, W.E.D. and R. Muratoff. ''Caucasian Battlefields: A History Of The Wars On The Turco-Caucasian Border, 1828-1921.'' Cambridge: Cambridge University Press, 1953. 614 pp.
 
* Bedrossyan, Mark D. ''The First Genocide of the 20th Century: The Perpetrators and the Victims.'' Flushing, NY: Voskedar Publishing, 1983. 479 pp.
 
* Derogy, Jacques. ''Resistance and Revenge: "Fun Times" The Armenian Assassination of the Turkish Leaders Responsible for the 1915 Massacres and Deportations.'' New Brunswick, NJ: Transaction Publishers and Zoryan Institute, April 1990. 332 pp.
 
* Düzel, Neşe (2005-05-23). ''"Ermeni mallarını kimler aldı?". Radikal. "Enver Paşa, Talat Paşa, Bahaittin Şakir gibi bir dizi insanın ailelerine maaş bağlanıyor... Bu maaşlar, Ermenilerden kalan mülkler, paralar ve fonlardan bağlanıyor."''
 
* Emin [Yalman], Ahmed. ''Turkey in the World War.'' New Haven, CT: Yale University Press, 1930. 310 pp.
 
* Joseph, John. ''Muslim-Christian Relations and Inter-Christian Rivalries in the Middle East.'' Albany: State Univ. of New York Press, 1983. 240 pp.
 
* Kayalı, Hasan. ''"Arabs and Young Turks: Ottomanism, Arabism, and Islamism in the Ottoman Empire, 1908-1918"'' 195 pp.
 
[[বিষয়শ্রেণী:কমিটি অব ইউনিয়ন এন্ড প্রগ্রেস]]
[[বিষয়শ্রেণী:আর্মেনীয় গণহত্যায় সংশ্লিষ্ট]]
[[বিষয়শ্রেণী:উসমানীয় সাম্রাজ্যের রাজনীতি]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রথম বিশ্বযুদ্ধে উসমানীয় সাম্রাজ্য]]
 
 
{{অসম্পূর্ণ}}
 
[[en:Three Pashas]]