কর্ণ (মহাভারত): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rituparna Dey (আলোচনা | অবদান)
Ovijatrik (আলোচনা | অবদান)
৩৩ নং লাইন:
 
=== ''কর্ণপর্ব'' ===
[[ভীষ্মের|https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE]] পর দ্রোণ সেনাপতি হলে কর্ণ যুদ্ধ যান।
কর্ণ যুদ্ধে যাওয়ার দ্বিতীয় দিনে ভীমের পুত্র [[ঘটোৎকচ|https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A7%8E%E0%A6%95%E0%A6%9A]]
ভীষণ যুদ্ধ করেন। কেউ তাকে হারাতে পারে না ।
অবশেষে কর্ণ ইন্দ্রের
থেকে পাওয়া একপুরুষঘাতিনী অস্ত্র
দ্বারা ঘটোৎকচকে হত্যা করেন। [[দ্রোণের|https://en.wikipedia.org/wiki/Drona]] মৃত্যুর পর
কৌরব পক্ষের সেনাপতি হন কর্ণ। প্রথম দিনেই
অর্জুনের হাতে কর্ণের পুত্র মারা গেলে কর্ণ ক্ষিপ্ত
হয়ে অর্জুনের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হন । ভীষণ যুদ্ধ লাগে ।
দুইজন সমান যোদ্ধা হওয়ার কারণে কেউ কাউকে ছাড়
দিচ্ছিলেন না। সবাই নিজ নিজ যুদ্ধ ভুলে অর্জুন কর্ণের
যুদ্ধ দেখতে লাগল। অর্জুনের রথের সারথী ছিল শাল্ব ।
যিনি সম্পর্কে পান্ডবদের মামা। তিনি কর্ণকে নানা কথায়
কাবু করতে লাগলেন। হঠাৎ কর্ণের রথের
চাকা মাটিতে বসে গেল। একদিন কর্ণের তীরে ভুলবশত
এক ব্রাহ্মণের গরুর বাছুর মারা যায়। তখন সেই ব্রাহ্মণ
কর্ণকে অভিশাপ দেন যে শেষ যুদ্ধে কর্ণের রথের
চাকা মাটিতে বসে যাবে। এদিক পরশুরামের অভিশাপে কর্ণ
তার সব যুদ্ধবিদ্যা ভুলে গেলেন। শেষ পর্যন্ত অর্জুনের
হাতে কর্ণের মৃত্যু হল।
কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ শেষে পান্ডবদের জয়ের পরেও
মাতা কুন্তী কাঁদতে লাগলেন। তখন যুধিষ্ঠির কারণ
জানতে চায়লে কুন্তি সবকিছু খুলে বলেন।
সবশুনে পঞ্চপান্ডবও ভেঙে পড়েন। যুধিষ্ঠির বলেন
একথা আগে জানলে এ যুদ্ধই হত না!
অবশেষে স্বর্গে গিয়ে সকলে মিলিত হন ।
 
== তথ্যসূত্র ==