চণ্ডিকা হাথুরুসিংহা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
খেলোয়াড়ী জীবন |
কোচিং জীবন |
||
২১ নং লাইন:
| deliveries = balls
| columns = 4
| column1 = [[Test cricket|টেস্ট]]
| matches1 = 26
| runs1 = 1274
৮০ নং লাইন:
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হাথুরুসিংহা প্রায়শঃই [[রোশন মহানামা|রোশন মহানামা’র]] সাথে ব্যাটিংয়ে নামতেন। কার্যকরী পেস-বোলার হিসেবে মহানামার আঘাতজনিত কারণে অবসরের পূর্ব পর্যন্ত তিনি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] দলে ডাক পাননি। টেস্ট ক্রিকেটের প্রথম তিন টেস্টেই তিনটি অর্ধ-শতক করেন। দীর্ঘদিন বিভিন্ন খেলোয়াড় উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতে থাকেন ও [[সনাথ জয়াসুরিয়া|সনাথ জয়াসুরিয়ার]] ঐ অবস্থানে আসার পর তিনি পুণরায় খেলতে আরম্ভ করেন। এ সময় তিনি মাঝারী সারির ব্যাটসম্যান ও মিডিয়াম-পেস বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রাখেন। ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের মাধ্যমে তাঁর [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট]] থেকে বিদায় নেন। এরপর তিনি ঘরোয়া প্রিমিয়ার টুর্নামেন্টে খেলতে থাকেন ও পরপর তিন মৌসুম প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড়ের মর্যাদা লাভ করেন। ২০০৫-০৬ মৌসুমে টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেন। ২০০৪-০৫ মৌসুমে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট থেকে ও ২০০৫-০৬ মৌসুমে টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট থেকে অবসর নেন তিনি।
== কোচিং জীবন ==
খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নেয়ার পর ডিসেম্বর, ২০০৫ সালে এক বছর মেয়াদে তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের কোচ হিসেবে মনোনীত হন। চুক্তির মেয়াদান্তে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট কর্তৃক তিন বছরের জন্য শ্রীলঙ্কা এ দলের কোচ নিযুক্ত হন। ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ ট্রেভর বেলিজের সহকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। জিম্বাবুয়ে সফর শেষ করার পূর্বেই অস্ট্রেলিয়ায় কোচিংয়ের উপর প্রশিক্ষণ গ্রহণের উদ্দেশ্য চলে যান। এরফলে, জুন, ২০১০ সালে শৃঙ্খলাজনিত কারণে তিনি পদচ্যুত হন। অধিনায়ক কুমারা সাঙ্গাকারার অনুরোধের প্রেক্ষিতে ঐ সময় তাঁকে পুণরায় এ অবস্থানে ফিরিয়ে আনা হয়। পরবর্তীকালে তাঁকে আর পুণঃনিয়োগ দেয়া হয়নি ও স্থায়ীভাবে বসবাসের উদ্দেশ্যে অস্ট্রেলিয়ায় চলে যান। ২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপে কানাডা জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচিং পরামর্শকের দায়িত্ব পান।
== তথ্যসূত্র ==
১১৫ ⟶ ১১৮ নং লাইন:
{{s-aft| after = [[Trevor Bayliss|ট্রেভর বেলিজ]] }}
{{s-bef| before = [[Shane Duff (coach)|
|