মার্কা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nahid shams (আলোচনা | অবদান)
Nahid shams (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১০ নং লাইন:
 
== ধারণাসমূহ ==
ব্র্যান্ডিং কৌশলকে সফল হতে হলে এবং ব্র্যান্ডের মূল্য সৃষ্টি করতে হলে ভোক্তাদেরকে অবশ্যই বোঝাতে হবে যে বিভিন্ন ধরণের ব্র্যান্ডের পণ্য ও সেবার মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণ পার্থক্য বিদ্যমান। ব্র্যান্ডসমূহের মধ্যকার পার্থক্যটি অনেকসময় পণ্যের বিবিধ বৈশিষ্ট্য এবং উপকারিতার ওপর নির্ভর করে।<ref>Kotler, Keller, Koshy, Jha (2011). Marketing Management,13th Edition. p-251, Pearson Prentice Hall. ISBN 978-81-317-1683-0</ref> জিলেট, থ্রী-এম, মার্ক, এবং অন্যান্য অনেক ব্র্যান্ড প্রতিনিয়ত উদ্ভাবণীশক্তিকে কাজে লাগিয়ে নিজ নিজ পণ্য খাতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে। আবার অনেক প্রতিষ্ঠান পণ্য ছাড়া অন্যান্য বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রতিযোগীতায় শ্রেষ্ট্য হয়েছে। এই বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ভোক্তার উৎসাহটি কোথায় তা বুঝতে পারা এবং পণ্যের ভেতরে সেই উৎসাহের সাথে সম্পর্কযুক্ত একটি ইমেজ সৃষ্টি করা।
 
=== ব্র্যান্ড উপাদান ===
একটি ব্র্যান্ড সাধারণত অনেকগুলো উপাদান নিয়ে গঠিত হয়। এর মধ্যে রয়েছেঃ
২৫ ⟶ ২৭ নং লাইন:
ব্র্যান্ড সচেতনতা (Brand Awareness) হলো একজন ক্রেতা বা ভোক্তার পক্ষে ব্র্যান্ডটিকে মনে করতে পারার বা চিনতে পারার ক্ষমতা এবং সেই ব্র্যান্ডের নাম, লোগো, সুর প্রভৃতি দেখা বা শোনা মাত্রই মস্তিষ্কে কোন একটি বিশেষ অনুভূতির সঞ্চার ঘটা। এটি ক্রেতাকে বুঝতে সাহায্য করে যে ব্র্যান্ডটি ঠিক কোন ধরণের পণ্যের ক্যাটাগরিতে পড়ে। এর মাধ্যমে ভোক্তা এও বুঝতে পারে যে, ব্র্যান্ডটি তার কোন প্রয়োজনীয়তাটি মেটাবে এবং কি ধরণের সেবা প্রদান করবে।
 
== ব্র্যান্ডের প্রয়োজনীয় চলকসমূহ ==
=== ব্র্যান্ড নাম ===
ব্র্যান্ড নাম প্রায়শই 'ব্র্যান্ড' শব্দের বিকল্পে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যদিও 'ব্র্যান্ড নাম' হল কোন একটি ব্র্যান্ডের লিখিত বা কথ্য রূপ। ব্র্যান্ড নাম একটি ট্রেডমার্ক হিসেবেও কাজ করে, যেহেতু এটি কোন পন্য বা সেবাকে নির্দিষ্ট একজন উৎপাদনকারীর বা মালিকের স্বত্বাধীন হিসেবে পরিচিত করায়।
৩২ ⟶ ৩৪ নং লাইন:
কোন একটি ব্র্যান্ডের পরিচয় বা 'ব্র্যান্ড আইডেন্টিটি' হচ্ছে সেই ব্র্যান্ডের বাহ্যিক প্রকাশসমূহ যার মধ্যে রয়েছে- নাম, লোগো, ডিজাইন, ট্রেডমার্ক, চাকচিক্য।<ref>Neumeier, Marty (2004), The Dictionary of Brand. ISBN 1-884081-06-1, pp.20</ref>
 
=== ব্র্যান্ড প্যারিটি ===
একজন ক্রেতা যখন উপলব্ধি করে যে কিছু ব্র্যান্ড আসলে সমপর্যায়ের বা একই প্রকারের তখন তাকে বলা হয় ব্র্যান্ড প্যারিটি। ব্র্যান্ড প্যারিটি যখন বিদ্যমান হয়, ক্রেতারা তখন পণ্যের গুনগত মানকে প্রাধান্য দেয় না। কারণ তারা মনে করে এই পণ্যগুলো সমমানসম্পন্ন বা একই ধরণের সেবা প্রদান করবে।<ref>Paul S. Richardson, Alan S. Dick and Arun K. Jain "Extrinsic and Intrinsic Cue Effects on Perceptions of Store Brand Quality", Journal of Marketing October 1994 pp. 28-36</ref>
 
=== ব্র্যান্ড ইক্যুইটি ===
ব্র্যান্ড ইক্যুইটি হলো একটি ব্র্যান্ডের পণ্য ও সেবাসমূহের কার্যকারিতা, পছন্দনীয়তা ও সুনামের ওপর ভিত্তিকে করে যে মূল্যটি নির্দিষ্ট করা হয়। 'ক্রেতা নির্ভর ব্র্যান্ড ইক্যুইটি' (Customer-based Brand Equity) হলো একজন ক্রেতা ব্র্যান্ডের ব্যাপারে জ্ঞান থাকার সুবাদে ওই ব্র্যান্ডের বিপণনে তার সাড়া কতখানি পরিবর্তিত হয় সেটি।<ref>Kotler, Keller, Koshy, Jha (2011). Marketing Management,13th Edition. p-253, Pearson Prentice Hall. ISBN 978-81-317-1683-0 </ref>
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist}}