মহেশখালী উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
→‎ইতিহাস: কারণ ব্যাতীত পরিষ্করণ টেমপ্লেটে বাতিল
৫৩ নং লাইন:
মহেশখালীরর লোকসংস্কৃতি ও লোক উৎসবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ''আদিনাথ মেলা''। প্রতিবছর [[ফাল্গুন]] মাসের কোনো একদিন থেকে শুরু হয়ে প্রায় দশ-পনেরো দিন পর্যন্ত চলে এই মেলা। মেলায় দেশীয় পণ্যের পসরা বসে। মাটির কিংবা বাঁশ-বেতের তৈরি জিনিসের মধ্যে হাঁড়ি পাতিল, কলসি, হাতা, ধুছনী, লোহার তৈরি দা-বটি ইত্যাদি পণ্য মেলাতে কেনাবেচা হয়। মেলা উপলক্ষে নাটক, যাত্রা, সার্কাস, পুতুল নাচ ইত্যাদি অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।<ref name="Azadi"/>
 
== সম্পদরাজি ==
লবন, পান, চিংড়ী, প্রাকৃতিক গ্যাস ও খনিছ বালি।
=== জীববৈচিত্র্য ===
মূল ভূ-খন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হলেও এখানে এক সময় [[হাতি]], [[বাঘ]], [[হরিণ]], [[বানর]], [[ভালুক]], বিভিন্ন প্রকারের [[সাপ]], [[পরিযায়ী পাখি]], দেশীয় পাখিসহ বিভিন্ন প্রকারের জীবজন্তুর চারণভূমি ছিল মহেশখালী। কিন্তু জনসংখ্যা বৃদ্ধি আর নির্বিচারে বনভূমি ধ্বংস আর এক শ্রেণীর অসাধু শিকারীর চোরাদৃষ্টিতে মহেশখালীর জীব বৈচিত্র্য হারিয়ে যেতে বসেছে। বর্তমানে (২০১০) হরিণ, বানর, গুটিকয়েক সাপ আর শীতের মৌসুমে অল্প কিছু পরিযায়ী পাখি চোখে পড়ে।<ref name="Azadi"/>