হরিবংশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, সমস্যা? এখানে জানান
২৩ নং লাইন:
হরিবংশের আখ্যানভাগ বেশ জটিল। এর কিছু কিছু অংশ খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় বা প্রথম শতাব্দীতে রচিত হয় বলে অনুমান করা হয়। হরিবংশের উৎস জানা যায় না। তবে খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দীর আগেই হরিবংশ মহাভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। কারণ, "কবি অশ্বঘোষ মহাভারতের শ্লোক বলে কয়েকটি শ্লোক উদ্ধৃত করেছেন। এই শ্লোকগুলি শুধু হরিবংশেই পাওয়া যায়।" (দত্ত, ১৮৫৮)
 
হপকিনসের মতে, হরিবংশ মহাভারতের সর্বশেষ পর্ব। হরিবংশে [[রাসলীলা|রাসলীলার]] উল্লেখ পাওয়া যায়। তাই হাজরার মতে হরিবংশ খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকের রচনা। তিনি মনে করেন, [[বিষ্ণুপুরাণ]] ও [[ভাগবত পুরাণ]] যথাক্রমে খ্রিস্টীয় পঞ্চম ও ষষ্ঠ শতাব্দীতে রচিত। দীক্ষিতের মতে, [[মৎস্য পুরাণ|মৎস্য পুরাণের]] রচনাকাল খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতাব্দী। হরিবংশে উল্লিখিত কৃষ্ণের জীবনকাহিনিগুলি তুলনা করলে বোঝা যায় এগুলি পূর্বোক্ত গ্রন্থগুলি থেকে গৃহীত। তাই বিষ্ণুপর্ব ও ভবিষ্যপর্বের রচনাকাল সম্ভবত তৃতীয় শতাব্দী।
 
হরিবংশ পর্বের রচনাশৈলী ও বিষয়বস্তু বিষ্ণুপর্ব ও ভবিষ্য পর্বের পূর্ববর্তী সময়ে রচিত। [[অশ্বঘোষ]] এই পর্ব থেকেই শ্লোক উদ্ধৃত করেছিলেন। সেই হিসেবে হরিবংশ পর্বটিকে খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দীতে রচিত বলা চলে।
৫১ নং লাইন:
{{Mahabharata}}
 
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:হিন্দু ধর্মগ্রন্থ]]
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:কৃষ্ণ]]
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:মহাভারত]]
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:সংস্কৃত গ্রন্থ]]