মোহিতলাল মজুমদার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩১ নং লাইন:
 
== লেখার ধরণ ==
মোহিতলাল মজুমদার সৃজনধর্মী [[সাহিত্য- সমালোচক]] ও প্রবন্ধকাররূপে [[বাংলা সাহিত্য|বাংলা সাহিত্যে]] স্থায়ী আসন লাভ করেন। তিনি একজন নিপুণ ও শব্দ সচেতন [[কবি]]। [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] জীবদ্দশাতেই তাঁর [[কাব্য]] আপন বৈশিষ্ট্যে প্রোজ্জ্বল হয়ে উঠেছিল। [[কাজী নজরুল ইসলাম|নজরুল ইসলামের]] পূর্বে আরবী-ফারসী শব্দের সার্থক প্রয়োগ তাঁর রচনায়ই বিশেষভাবে লক্ষণীয়।<ref name = "du">প্রবন্ধ সংগ্রহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সম্পাদনায়ঃ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান ও সৈয়দ আকরম হোসেন, ১ম সংস্করণ, ১৯৯২ইং, পৃষ্ঠাঃ ৪৬৫-৬</ref>
ভাবে ও ভাষায় প্রচলিত কাব্যরীতিতে মোহিতলাল ছিলেন বিদ্রোহীস্বরূপ। বাংলা সাহিত্যের ''দেহাত্মবাদী কবি'' হিসেবে তাঁর রয়েছে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য।<ref name = "BLH">"বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, মাহবুবুল আলম, খান ব্রাদার্স এ্যান্ড কোম্পানি, ঢাকা, ৭ম সংস্করণ, ১৯৯৭, পৃষ্ঠাঃ ৫০১-২</ref> তাঁর [[কাব্য|কাব্যে]] ক্লাসিক্যাল ভঙ্গি এবং রোমান্টিক ভাবের অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে। তাঁর ''মানস-লক্ষ্মী'' [[কবিতা|কবিতার]] প্রথম কয়েকটি পংক্তি নিম্নরূপঃ-
{{উক্তি|আমার মনের গহন বনে<br />