মার্টিন হাইডেগার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Create |
+ |
||
১৪ নং লাইন:
|school_tradition = ফেনোমেনোলজি<br />হার্মিনিটিক্স<br />[[অস্তিত্ববাদ]]
|main_interests = [[তত্ত্ববিদ্যা]]{{·}}[[অধিবিদ্যা]]<br />[[কলা|কলাবিদ্যা]]{{·}}[[গ্রীক দর্শন]]<br />[[প্রযুক্তি]]{{·}}[[ভাষা]]<br />[[সাহিত্য]]{{·}}[[চিন্তা]]
|notable_ideas = ''[[
|influences = অ্যানাক্সিমেন্ডের{{·}}লাওসি<ref>Heidegger's Hidden Sources: East-Asian Influences on His Work, Reinhard May, 1996</ref>{{·}} [[হেরাক্লিটাস]]{{·}}[[পার্মেনিডেস]]{{·}}[[প্লেটো]]{{·}} [[অ্যারিস্টটল]]{{·}}[[সেন্ট অগাস্টিন অফ হিপো]]{{·}} [[ডুন্স স্কোটাস]]{{·}}[[থমাস ইর্ফার্ট]]<ref>[http://plato.stanford.edu/entries/erfurt/#4 Stanford Encyclopedia of Philosophy]</ref>{{·}} [[ইমানুয়েল কান্ট]]{{·}}[[ফ্রিডরিশ হোল্ডারলিন]]{{·}} [[জর্জ ভিলহেল্ম ফ্রিডরিখ হেগেল|হেগেল]]{{·}} [[ভিলহেল্ম ডিলিথি]]{{·}}[[পল ইয়র্ক]]{{·}}[[ফ্রাঞ্জ ব্রেন্টানো]]{{·}}[[ফ্রিডরিখ নিট্সশা]]{{·}}[[এডমুন্ড হুসার্ল]]{{·}} [[এমিল ল্যাস্ক]]<ref>[http://www.stanford.edu/dept/relstud/faculty/sheehan.bak/EHtrans/2-intro.pdf, pages 6–7 Stanford Encyclopedia of Philosophy]{{dead link|date=January 2014}}</ref>{{·}}[[কার্ল জেস্পার্স]]
|influenced = [[জর্জ অ্যাগাম্বেন]]{{·}}[[হানা অ্যারেন্ট]]{{·}} [[অ্যালবার্ট ব্রগম্যান]]{{·}}[[রুডলফ বুল্টম্যান]]{{·}}[[জ্যাকুইস ডেরিডা]]{{·}}[[হুবার্ট ড্রেইফাস]]{{·}} [[হান্স জরররজ গেডামার]]{{·}} [[জ্যাকুইস ল্যাকান]]{{·}}[[ইমানুয়েল লেভিনাল]]{{·}} [[কার্ল লুয়িথ]]{{·}}[[হার্বার্ট মার্কুস]]{{·}}[[ম্যারিয়ন]]{{·}}[[মার্লিউ পন্টি]]{{·}} [[জিন-লুক ন্যান্সি]]{{·}}[[রিচার্ড রর্টি]]{{·}}[[জিন-পল স্যার্ট্রি]]{{·}}[[রাইনার শুর্ম্যান]]{{·}} [[বার্নার্ড স্টিগলার]]{{·}}[[লিও স্ট্রস]] {{·}}[[হেনরি করবিন]]
}}
'''মার্টিন হাইডেগার''' ({{IPA-de|ˈmaɐ̯tiːn ˈhaɪdɛɡɐ|lang}} (সেপ্টেম্বর, ১৮৮৯ - মে ২৬, ১৯৭৬) একজন জার্মান দার্শনিক। কন্টিনেন্টাল দর্শন ধারণার অন্যতম প্রবক্তা হিসেবে তাঁকে বিবেচনা করা হয়। তাঁর প্রবর্তিত দার্শনিক তত্ত্ব ও ধারণা সাহিত্য, রাজনৈতিক তত্ত্ব, শিল্প ও স্থাপত্য, সাংস্কৃতিক নৃতত্ত্ব, মনঃসমীক্ষা বিদ্যাকে প্রভাবিত করেছে। হাইডেগার মনে করেন, বাস্তব জীবনে যেসব জিনিসের ব্যাপারে অভিজ্ঞতা অর্জন করি সেগুলোর শুধু বাহ্যিকভাবে আমরা যা দেখি, তার চেয়েও বেশি কিছু থাকতে হবে। এছাড়া তিনি বিশ্বাস করতেন, কোন স্বাধীন সত্ত্বার প্রকৃত বৈশিষ্ট্য হল তার প্রত্যাহার করার/হবার ক্ষমতা। সত্ত্বার নিগূড় বাস্তবতার মধ্যে বিদ্যমান পারস্পারিক ক্রিয়া হাইডেগারের দর্শনের মূল বিষয়। আমাদের কাছে কোন সত্ত্বার যে উপস্থিতি, তাই সত্ত্বাটির প্রকৃত অবস্থা নয়, তা কেবল কোন বিশেষ পারিপার্শ্বিক অবস্থা সাপেক্ষে সত্ত্বাটির একটি রূপ বা ক্রিয়া। হাইডেগার তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত বই বিয়িং এন্ড টাইম-এ ‘সময়’-কে সংজ্ঞায়িত করেছেন এভাবে, সময় আসলে একটা পথ বা ধারা যার মধ্য দিয়ে কোন সত্ত্বা বা ঘটনাবলি তাদের স্বীয় সম্ভাবনার প্রেক্ষিতে যায়।
|