হেসেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
+
২৯ নং লাইন:
|iso region = DE-HE
|latd=50 |latm=39 |lats=58 |longd=8 |longm=35 |longs=28 |date=March 2013}}
'''হেসে''' ({{lang-de|Hessen}} {{IPA-de|ˈhɛsn̩|}}, ''হেসিয়ান কথ্যভাষা'': ''Hesse'' {{IPA-de|ˈhɛzə|}}) জার্মানির ষোলটি রাজ্যের অন্যতম। হেসে বলতে জার্মানির একটি বিশেষ সাংস্কৃতিক অঞ্চলকেও বোঝায়। এই সাংস্কৃতিক অঞ্চল হল, হেসে রাজ্য এবং পার্শ্ববর্তি রিনেল্যান্ড-প্যালাটিনাটা রাজ্যের রেনিশ হেসে অঞ্চলের চমন্বয়ে গঠিত। এই সাংস্কৃতিক অঞ্চলের সবচেয়ে প্রাচীন শহর হল মাইন্স, যা [[রিনেল্যান্ড-প্যালাটিনাটা|রিনেল্যান্ড-প্যালাটিনাটাতে]] অবস্থিত। অপরদিকে হেসে রাজ্যটি এই সাংস্কৃতিক অঞ্চলের অন্তর্গত একটি রাজ্য যার আয়তন ২১,১১০ বর্গ কিলোমিটার এবং জনসংখ্যা ছয় মিলিয়নের কিছু বেশি। এই রাজ্যের রাজধানী ভিসবাডেন এবং সবচেয়ে বড় শহর [[<ref>European Commission English Style Guide, [http://ec.europa.eu/translation/writing/style_guides/english/style_guide_en.pdf http://ec.europa.eu/translation/writing/style_guides/english/style_guide_en.pdf]</ref>|ফ্রাঙ্কফুর্ট আম মেইন।মেইন]]।
ইংরেজি হেসে শব্দটি হেসে নামন উপভাষা থেকে উৎপত্তি হয়েছে। ইউরোপীয় কমিশন জার্মান শব্দ হেসেন ব্যবহার করে, কারণ কমিশনের নীতিমালা হল আঞ্চলিক নামগুলোকে ভাষান্তর না করা।<ref>European Commission English Style Guide, [http://ec.europa.eu/translation/writing/style_guides/english/style_guide_en.pdf http://ec.europa.eu/translation/writing/style_guides/english/style_guide_en.pdf]</ref> সামগ্রিকভাবে, হেসে শব্দটির উৎপত্তি জার্মানির একটি উপজাতির নাম থেকে, যারা জার্মানিতে খ্রিষ্টপূর্ব প্রথম শতকে বসতি স্থাপন করে। হেসে অধিবাসীদের বলা ''হেসেইয়ান'' বা হেসিন।''হেসিন''।
 
==ইতিহাস==