অ্যালান ল্যাম্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ব্যক্তিগত জীবন
৯৮ নং লাইন:
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
জানুয়ারি, ১৯৭৩ সালে ১৮ বছর বয়সে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে ল্যাম্বের। দক্ষিণ আফ্রিকার [[SuperSport Series|কুরি কাপে]] ওয়েস্ট প্রভিন্স ক্রিকেট দলের মাধ্যমে তাঁর এই অভিষেক। ইস্টার্ন প্রভিন্সের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে তিনি ৫৯ ও ৩৬ রান করেছিলেন।<ref>[http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/33/33052.html Allan Lamb's debut] ''CricketArchive.'' Retrieved 2009-11-30.</ref>
বহিরাগত খেলোয়াড় হিসেবে নর্দাম্পটনশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবে খেলার সময় তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনের ভিত গড়ে উঠে। এ সময়েই তিনি ঘটনাক্রমে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলে খেলার সুযোগ লাভ করেন। [[apartheid|বর্ণবাদের]] কারণে তখন তাঁর মাতৃভূমি [[দক্ষিণ আফ্রিকা]] [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট]] অঙ্গন থেকে নিষিদ্ধ ছিল। ৪১ বছর বয়সে ১৯৯৫ সালে ক্রিকেট জগৎ থেকে অবসর গ্রহণ করেন ল্যাম্ব।
 
তারপর খেলোয়াড়ী জীবন থেকে দুই বছর বিরত রাখেন নিজেকে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিমানবাহিনীর বিমানবন্দর নির্মাণে সরকারী চাকুরীতে যোগ দেন। এরপর তিনি পুণরায় দলে ফিরে আসেন। দলীয় কর্তৃপক্ষ পরীক্ষামূলকভাবে তাঁকে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানসহ ৫ ও ৬ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামালেও তিনি ৪ নম্বরে নিয়মিতভাবে মাঠে নামতেন। একবছর [[Orange Free State cricket team|অরেঞ্জ ফ্রি স্টেটে]] খেলে তিনি বাদ-বাকী সময় পূর্বতন দল ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সে চলে যান। অরেঞ্জে থাকাকালীন প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে তিনি তাঁর ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ২৯৪ রান সংগ্রহ করেছিলেন।
 
বহিরাগত খেলোয়াড় হিসেবে নর্দাম্পটনশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবে খেলার সময় তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনের ভিত গড়ে উঠে। এ সময়েই তিনি ঘটনাক্রমে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলে খেলার সুযোগ লাভ করেন। [[apartheid|বর্ণবাদের]] কারণে তখন তাঁর মাতৃভূমি [[দক্ষিণ আফ্রিকা]] [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট]] অঙ্গন থেকে নিষিদ্ধ ছিল। ৪১ বছর বয়সে ১৯৯৫ সালে ক্রিকেট জগৎ থেকে অবসর গ্রহণ করেন ল্যাম্ব।
 
== ব্যক্তিগত জীবন ==
অ্যালান ল্যাম্বের মা-বাবা ছিলেন [[British people|ব্রিটিশ নাগরিক]]। মিকি ও জোয়ান দম্পতির সন্তান ল্যাম্ব [[Union of South Africa|দক্ষিণ আফ্রিকার]] ল্যাঙ্গেবানওয়েগ এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মিমি ছিলেন একজন ক্লাব বোলার ও মা জোয়ান ছিলেন একনিষ্ঠ দর্শক যিনি কোন খেলা দেখতে ভুলতেন না। ওয়েনবার্গ বয়েজ হাইস্কুলে অধ্যয়ন শেষে অ্যাবটস কলেজে পড়াশোনা করেন। সেখানেই তিনি ক্রিকেটে দক্ষতাপ্রাপ্তি ঘটান।
ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার পর স্কাই স্পোর্টস টেলিভিশনের সাথে কাজ করছেন তিনি। পাশাপাশি অন্যান্য বিদেশী টেলিভিশন চ্যানেলে ক্রিকেট বিশ্লেষকের দায়িত্ব পালন করছেন।
 
ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার পর [[Sky Sports|স্কাই স্পোর্টস]] টেলিভিশনের সাথে কাজ করছেন তিনি। পাশাপাশি অন্যান্য বিদেশী টেলিভিশন চ্যানেলে ক্রিকেট বিশ্লেষকের দায়িত্ব পালন করছেন।
 
== তথ্যসূত্র ==