বাইবেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পৃষ্ঠাকে '{{unref|date=মে ২০১২}}' দিয়ে প্রতিস্থাপিত করা হল
Reverted 1 edit by 103.15.140.12 (talk) identified as vandalism to last revision by NahidSultanBot. (TW)
১ নং লাইন:
{{unref|date=মে ২০১২}}
[[চিত্র:Gutenberg Bible.jpg|right|200px|thumbnail|গুটেনবার্গ বাইবেল]]
'''বাইবেল''' হল [[খ্রিস্টান|খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের]] প্রধান ধর্মগ্রন্থ। বাইবেল (বিবলজ) শব্দটি উদ্ভুত হয়েছে বা 'পাওযা' গ্রীক বিবলিয়া শব্দ থেকে, যার অর্থ 'একটি পুস্তক'। এটি [[প্যাপিরাস]] গাছের ছাল। বাইবেল হচ্ছে ''শাস্ত্র'' ''লিপি বা পুস্তক'', ''ঈশ্বরের বাক্য''। বাইবেল হলো ৬৬টি পুস্তকের একটি সংকলন, যা দুটি প্রধান ভাগে বিভক্ত— ৩৯টি পুস্তক সম্বলিত পুরাতন নিয়ম বা ওল্ড টেস্টামেন্ট, এবং ২৭টি পুস্তক সম্বলিত নতুন নিয়ম বা নিউ টেস্টামেন্ট। খ্রিস্টধর্মমতে, ১৬০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ৪০জন লেখক বাইবেল রচনা করেছিলেন। এরা ছিলেন পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের বিভিন্ন লোক। বাইবেলের মুখ্য বিষয়বস্তু বা কেন্দ্রমণি হলেন [[যীশু]]। পুরাতন নিয়ম মূলত হিব্রু ভাষায় লিখিত, তবে দানিয়েল ও ইষ্রা পুস্তক দুটির কিছু অংশ অরামীয় ভাষায় লিখিত। নুতন নিয়ম গ্রীক ভাষায় রচিত। বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ এই বাইবেল লিখেছেন। খ্রিস্টানগণ বিশ্বাস করেন, এই বাইবেল রচনা হয়েছিল খ্রিস্টীয় ত্রিত্ববাদের অন্যতম [[পবিত্র আত্মা|পবিত্র আত্মার]] সহায়তায়। পৃথিবীর অনেক ভাষায় বাইবেল অনুবাদ হয়েছে।
 
== বিভিন্ন ধর্মের দৃষ্টিকোণ ==
=== ইহুদি ধর্ম ===
[[আব্রাহামীয় ধর্ম|আব্রাহামীয় ধর্মের]] মধ্যে ইহুদি ধর্ম, খ্রিস্টধর্মের বাইবেলকে স্বীকার করে না, যেমনটা স্বীকার করে না 'যীশু' নামক ঈশ্বরের কোনো বাণীবাহককে। তবে খ্রিস্টানগণ যেখানে বাইবেলের পুরাতন নিয়ম বলতে ইহুদি ধর্মের ধর্মগ্রন্থগুলোকে বুঝিয়ে থাকেন, সেখানে ইহুদি ধর্মে এজাতীয় কোনো বিভাজন দেখা যায় না, বরং খ্রিস্টধর্মমতে পুরাতন নিয়মই ইহুদি ধর্মের ঐশ্বিক ধর্মগ্রন্থ ''[[তোরাহ]]''।
 
=== ইসলাম ধর্ম ===
ইসলাম ধর্মে "বাইবেল" বলে কোনো ধর্মগ্রন্থের উল্লেখ পাওয়া যায় না। উল্লেখ পাওয়া যায়, ঈশ্বরের বাণীবাহক ঈসার [আ.] প্রতি অবতীর্ণ হয়েছিল [[ইঞ্জিল]] নামক পূর্ণাঙ্গ ধর্মগ্রন্থ। ইঞ্জিলে বলা হয়েছে যে মানুষের গুনাহ্‌ থেকে নাজাত করার জন্য আল্লাহ্‌ তাঁর মনোনিত ব্যক্তি ঈসাকে দুনিয়াতে প্রেরন করেন। যে কেউ ঈসার উপর ঈমান আনে এবং গুনাহের মাফ পাবার জন্য তওবা করে আল্লাহ্‌র দিকে ফেরে সেই নাজাত পায়। ইঞ্জিল কিতাবের ইউহোন্না খন্ডের ১৪ রুকু ৬ আয়াতে বলা হয়েছে, "আমিই (ঈসাই) পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে (অর্থাৎ আল্লাহ্‌র কাছে) যেতে পারে না।" উল্লেখ্য যে ঈসা (আঃ) আল্লাহ্‌ কে পিতা বলে সম্মধন করেছেন। জীবন-ধারার ব্যাখ্যামতে, এই ঈসাই হলেন খ্রিস্টধর্মমতে [[যীশু]]। তাই ধরে নেয়া হয় "বাইবেল" হলো সেই ইঞ্জিল। কিন্তু ইসলাম, পূর্বতন এসব ধর্মগ্রন্থকে স্বীকৃতি দিলেও সেই যাবতীয় নিয়মকানুনকে রহিত করে শেষ বাণীবাহকের আনা ধর্মগ্রন্থ [[ক্বোরআন]]-কে একমাত্র স্বীকৃত ধর্মগ্রন্থ ও জীবনবিধান হিসেবে স্বীকার করে।
{{অসম্পূর্ণ}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:ধর্মগ্রন্থ]]
[[বিষয়শ্রেণী:খ্রিস্ট ধর্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইহুদী ধর্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:ধর্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাইবেল]]
 
{{Link GA|da}}
[[tpi:Baib]]