ক্রোমোজোম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Abhishek Sarkar (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Abhishek Sarkar (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
'''ক্রোমোজোম'''({{lang-en|[[Chromosome]]}}) হচ্ছে বংশগতির প্রধান উপাদান।
==ক্রোমোজোম==
ক্রোমোজোম নিউক্লিয়াসের নিউক্লিওপ্লাজমে বিস্তৃত এবং সূত্রাকার ক্রোমাটিন দ্বারা গঠিত। বিজ্ঞানী [[Eduard Strasburger]] ১৮৭৫ সালে সর্বপ্রথম ক্রোমোজোম আবিষ্কার করেন।করেন<ref>মাধ্যমিক জীববিজ্ঞান: জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, ঢাকা কর্তৃক প্রকাশিত(নভেম্বর ২০১২);পৃষ্ঠা- ১৬৮</ref>। প্রজাটির বৈশিষ্ট্যভেদে এর ডিপ্লয়েড সংখ্যা ২ থেকে ১৬০০ পর্যন্ত হতে পারে।পারে<ref>মাধ্যমিক জীববিজ্ঞান: জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, ঢাকা কর্তৃক প্রকাশিত(নভেম্বর ২০১২);পৃষ্ঠা- ১৬৮</ref>। ডিপ্লয়েড হলো দুই সেট ক্রোমোজোম, যার একসেট পিতা থেকে আসে এবং আর একসেট মাতা থেকে আসে। একটি ক্রোমোজোম সাধারণত ৩.৫ থেকে ৩০.০ মাইক্রন দৈর্ঘ্যে ও ০.২ থেকে ২.০ মাইক্রন প্রস্থে্ হয়ে থাকে<ref>মাধ্যমিক জীববিজ্ঞান: জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, ঢাকা কর্তৃক প্রকাশিত(নভেম্বর ২০১২);পৃষ্ঠা- ১৬৮</ref> (১ মাইক্রন=০.০০১ মিলিমিটার)।
==ক্রোমোজোমের কাজ==
ক্রোমোজোমের কাজ হলো মাতাপিতা হতে জিন সন্তানসন্ততিতে বহন করে নিয়ে যাওয়া। মানুষের চোখের রং, চুলের প্রকৃতি, চামড়ার গঠন ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য ক্রোমোজোম কর্তৃক বাহিত হয়ে বংশগতির ধারা অক্ষুন্ন রাখে। এ কারণে ক্রোমোজোমকে বংশগতির ভৌতভিত্তি (Physical basis of heredity) বলে আখ্যায়িত করা হয়।
==তথ্যসূত্র==
<references />
 
[[বিষয়শ্রেণী:জিনতত্ত্ব]]