'''ডিএসসি ক্রিকেট স্টেডিয়াম''' আরও পরিচিত নামযে নামে '''দুবাই স্পোর্টস সিটি ক্রিকেট স্টেডিয়াম''' হল একটি একটি নতুনভাবে বর্ণনাকৃতসজ্জিত বিভিন্ন খেলার উদ্দেশ্য ব্যবহৃত [[দুবাই]] [[সংযুক্ত আরব আমিরাত|সংযুক্ত আরব আমিরাতের]] একটি খেলার মাঠ। এটিকে প্রধানত ব্যবহার করা হয় [[ক্রিকেট]] খেলার জন্য এবং এটি হল দেশটির তিনটি স্টেডিয়ামের মধ্যে একটাএকটি; আর অন্য দুটি স্টেডিয়াম হল [[শারজাহ ক্রিকেট এসোসিয়েশনএ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়াম]] এবং অন্যটি হল আবুধাবি [[শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়াম।স্টেডিয়াম]]। মাঠটির দর্শক ধারণক্ষমতা হল ২৫,০০০ কিন্তু ৩০,০০০ দর্শক ধারণযোগ্য। এটি হল দুবাইয়ের একটি অংশ [[দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম|দুবাই স্পোর্টস সিটি]] এর একটি অংশ ।
== স্টেডিয়ামের ইতিহাস ==
স্টেডিয়ামটিতে প্রথম [[একদিনের আন্তর্জাতিক]] ক্রিকেট খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া এবং পাকিস্তান এর মধ্যে ২২শে এপ্রিল ২০০৯ যেটিতে পাকিস্তান জয়লাভ করেছিল। স্টেডিয়ামটিরস্টেডিয়ামের প্রথম খেলোয়াড় যিনিহিসেবে ৫ উইকেট ক্লাবেক্লাবের সদস্য হন [[শহীদ আফ্রিদি]]; ৬যিনি উইকেট নিয়েমাত্র ৩৮ রান দেনখরচ যেটিকরে ছিল৬ উইকেট তুলে নিয়ে তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং।বোলিং পরিসংখ্যান যুক্ত করেন।
স্টেডিয়ামটির সর্ব্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান সংগ্রকারী হলেন [[জ্যাক ক্যালিস]] ১৩৫*। পরবর্তীতে পাকিস্তান সিরিজ আয়োজন করে নিউজিল্যান্ড এবংএর একটিবিরুদ্ধে টি-২০ আইসিরিজ আয়োজন করে এবং ইংল্যান্ড এর বিরুদ্ধে।বিরুদ্ধে একটি [[টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক]] মাচ। যেখানে ৫ ম্যাচ সিরিজের ৩টি ম্যাচ এই মাঠেই আয়োজন করা হয়েছিল। স্টেডিয়ামটির দ্বিতীয় ম্যাচটি ছিল অজি অলরাউন্ডার এন্ড্রু সাইমন্ডস এর শেষ ম্যাচ।
২০১০ সালের অক্টোবরে [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তান]] বনাম [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা]] সিরিজ শেষ করে ৩-২ ব্যাবধানে যাতে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ নিশ্চিত করে।করেছিল। এছাড়াও স্টেডিয়ামটি আয়োজন করে প্রথম টেষ্ট ম্যাচ যখনআয়োজন করে যেখানে পাকিস্তান খেলছিলেন সাউফ আফ্রিকার২০১০ সাথেসালের ১২ নভেম্বর ২০১০দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে; কিন্ত উক্ত টেষ্ট ম্যাচটি ড্রফলাফল দাড়ায় হয়।ড্রতে।
২০১২ দুবাইয়ের ১ম টেষ্টে পাকিস্তান মুখোমুখি হয় ইংল্যান্ড দলের সাথে যাতে পাকিস্তান খুব সহজেই ১০ উইকেটে জয় লাভ করে। সাঈদ আজমল তার অসাধারণ বোলিং নৈপূণ্য প্রদর্শন করেন। তিনি ১০ উইকেট নিয়ে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ নির্বাচিত হন। ▼
আগষ্ট ২০১২ পাকিস্তান ৩টি টি-২০আই ম্যাচ অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে যেটি ছিল বিশাল বড় অর্জন আইসিসি ওয়াল্ডকাপ টি-২০ পূর্বে। যেটিতে ফাইনাল খেলায় পাকিস্তান সুপার ওভারে জয়লাভ করে।
▲২০১২ দুবাইয়ের ১ম টেষ্টে পাকিস্তান মুখোমুখি হয় ইংল্যান্ড দলের সাথে যাতে পাকিস্তান খুব সহজেই ১০ উইকেটে জয় লাভ করে। সাঈদ আজমল তার অসাধারণ বোলিং নৈপূণ্য প্রদর্শন করেন। তিনি ১০ উইকেট নিয়ে ম্যান অফঅব দ্যা ম্যাচ নির্বাচিত হন। ২০১২ সালের আগষ্টে পাকিস্তান ৩টি টি-২০আই ম্যাচ অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে খেলে যেখানে পাকিস্তানের জন্য ছিল আইসিসি ওয়াল্ডকাপ টি-২০ পূর্বে বিশাল বড় অর্জন। ফাইনাল খেলায় পাকিস্তান সুপার ওভারে জয়লাভ করে।