বাইশে শ্রাবণ (২০১২-এর চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৬ নং লাইন:
| producer = [[শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস]]
| writer = [[সৃজিত মুখোপাধ্যায়]]
| starring = [[প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়]]<br>[[পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়]]<br>[[রাইমা সেন]]<br>[[গৌতম ঘোষ]]<br />[[আবীর চট্টোপাধ্যায়]]<br />[[রাজেশ শর্মা]]
| music = [[অনুপম রায়]]
| cinematography = [[সৌমিক হালদার]]
২৯ নং লাইন:
ক্রমিক খুনিদের উপর গবেষণা করতে, অমৃতা এক জেলে গিয়ে ওয়ার্ডেন মনে করে বলেন যে রফিক আহমেদ এবং তার বন্ধু নিবারণ চক্রবর্তী ১৮ বছর কারাবাস করে। সে এবং সূর্য নিবারণের বাড়িতে গিয়ে তার চাকর স্বপনের অভ্যর্থনা পায় এবং এরপর নিবারণকে প্রশ্ন করে। নিবারণ বলে যে তার সাথে "রবীন্দ্রনাথ"-এর সাথে মিটিং করতে যাচ্ছে!
 
কেসের তদন্ত করতে গিয়ে পাকড়াশী অমৃতা ও সূর্যকে একত্রে দেখে। সে হিংসা বোধ করে। মাতাল হয়ে প্রবীরের কাছে গিয়ে সে তার মনের সব কথা বলে; সে তাকে বলে যে শৈশবেই সে তার বাবাকে হারিয়েছিল এবং সে মদ ত্যাগ করতে চায় কারণ সে জানত এটা তার বাবাকে কি করেছে। প্রবীর পাকড়াশীকে বলে যে সে তার স্ত্রী এবং সন্তানদের হারিয়ে তার পরবর্তী দিনও কাজে গিয়েছিল। এভাবে সে পাকড়াশীকে শক্ত হতে বলে। সূর্য অমৃতাকে এক সমাধিতে নিয়ে বলে যে সে কিছুদিনের মধ্যেই তাকে ভালবাসা নিবেদন করবে। তাদের একজন পুলিশ অফিসার ([[রাজেশ শর্মা]]) দেখে ফেলে স্টেশনে নিয়ে যায় এবং সেখানে অমৃতা তাকে থাপ্পড় মারে। পাকড়াশি তখনও মাতাল হলেও তাদের বাঁচায় এই বলে যে অমৃতা তার বান্ধবী। তারা আবারও বন্ধু হয়।
 
পরের দিন ইচ্ছামত কবিতা ও কাব্য নিয়ে আলোচনার পর প্রবীর ও পাকড়াশী অনুমান করে যে খুনী নামকারা বাঙালি কবিদের মৃত্যুবার্ষিকীতেই খুন করে এবং তারা বুঝতে পারে যে এর পরের খুনের তারিখ হল ২৯শে জুন। কারণ সেদিন মাইকেল মধুসূদন দত্তের মৃত্যুবার্ষিকী।