ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikiSabih (আলোচনা | অবদান)
WikiSabih (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৮ নং লাইন:
| nickname = সাউথ ক্যারোলাইনা গেমকক্স (Gamecocks)
| mascot = ককি (Cocky)
| colors = {{colorbox|#73000A}}{{colorbox|black}} Garnet and Black<ref>বিদ্যালয়-রঙ [http://sc.edu/toolbox/officialColors.php]</ref>
| website = [http://www.sc.edu/ www.sc.edu]
| logo= [[Image:New University of South Carolina Logo.png|250px]]
৫০ নং লাইন:
ষাটের দশকের শুরু থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে বর্ণবৈষম্য দূর করার দাবি উঠতে থাকে। দক্ষিণের আরো ৩ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ক্লেমসন, আলাবামা ও মিসিসিপি) পদাংক অনুসরণ করে ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা ১৯৬৩ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর তিনজন কালো ছাত্রকে ভর্তি করে। ক্রমশ আরো ছাত্র যোগ হয় ও দীর্ঘকাল ধরে চলে আসা বর্ণবৈষম্যের অবসান ঘটে।
 
সত্তরের দশকে আয়ালেন্ডেল, স্পার্টানবার্গ, ইউনিয়ন ও ওয়াল্টারবোরো'তে ইউএসসি'র পরিবর্ধিত ক্যাম্পাস গড়ে ওঠে। এ ছাড়াও ১৯৭৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি ক্লেমসন বিশ্ববিদ্যালয়ের সামটার ক্যাম্পাসটি অধিগ্রহণ করে। ১৯৭৭ সালে জেমস হোল্ডারম্যান বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য হিসেবে দায়িত্ব নেন। তার 'ক্যারোলাইনা প্ল্যান' ১ এবং ২ পর্যাপ্ত অর্থায়ন নিশ্চিত করার পাশাপাশি বিশ্বনিদ্যালয়টিকে একটি পূর্ণাংগ, আন্তর্জাতিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদায় উন্নীত করতে সক্ষম হয়। এ সময় আন্তর্জাতিক নেতা ও পন্ডিতদের পদচারণায় বিশ্ববিদ্যালয় মুখর হয়ে ওঠে<ref>[http://www.csmonitor.com/1984/1029/102937.html| A 'diplomat' puts University of South Carolina on the map, By Daniel Southerland, Staff writer of The Christian Science Monitor, October 29, 1984[http://www.csmonitor.com/1984/1029/102937.html]</ref>। তবে হোল্ডারম্যান-এর বিদায় প্রীতিকর হয়নি। সাংবাদিকতার ছাত্র পল পারকিন্স বিদেশাগত খন্ডকালীন অধ্যাপক জেহান সাদাতের (মিশরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাতের স্ত্রী) পারিশ্রমিক জানতে চাইলে হোল্ডারম্যান অপারগতা প্রকাশ করেন। এর জের ধরে সাংবাদিকদের তদন্তে ব্যাপক আর্থিক অনিয়মের সংবাদ বেরিয়ে এলে, ১৯৯০ সালে, হোল্ডারম্যান পদত্যাগ করেন <ref>Henry H. Lesesne, A History of the University of South Carolina, 1940-2000, p. 210, Univ of South Carolina Press (February 2002)ISBN 978-1-57003-444-2</ref>।
 
পরবর্তী দুই দশকে ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা শিক্ষা ও গবেষনায় ব্যাপক সাফল্য অর্জন করে এবং বর্তমান অবস্থায় এসে পৌঁছয়।
৬৩ নং লাইন:
 
==গবেষণা==
'কার্নেগি ফাউন্ডেশন ফর দ্য এডভান্সমেন্ট অফ টিচিং' যুক্তরাষ্ট্রের যে ৬২ টি সরকারি ও ৩২টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে 'অত্যন্ত গবেষণা-প্রবণ' (Research institution with very high reserach activity) বলে চিহ্ণিত করেছে ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা তার একটি। ২০১৩ অর্থবছরে এ বিশ্ববিদ্যালয় ২২০ মিলিয়ন ইউএস ডলারের গবেষণা অনুদান লাভ করে<ref>সাউথ ক্যারলাইনায় গবেষণা[https://giving.sc.edu/areastosupport/research.aspx]</ref>।
 
ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনার গবেষণা কার্যক্রমকে মোটা দাগে চারটি অংশে ভাগ করা যায়-- স্বাস্থ্যবিজ্ঞান (Health sciences), উন্নত বস্তুবিদ্যা (Advanced materials), শক্তি(Energy), এবং পরিবেশ ও সংরক্ষণ (Environment and Sustainability). গবেষণায় পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এখানে ১২৫ টি গবেষণা ইন্সটিটিউট গড়ে তোলা হয়েছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কার্যক্রম একাধারে আঞ্চলিক ও জাতীয় উন্নয়ন এবং প্রযুক্তির বাণিজ্যিকীকরণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখে আসছে।
 
==শিক্ষার্থী-বৃত্তান্ত==
সাউথ ক্যারোলাইনা অংগরাজ্যের ৪৬ টি কাউন্টি থেকে প্রতি বছর প্রায় ৩০,০০০ শিক্ষার্থী ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনায় ভর্তি হয়। এ ছাড়াও যুক্ত্রাষ্ট্রের ৫০ টি অংগরাজ্য এবং বিশ্বের ১০০ টিরও বেশি দেশ থেকে শিক্ষার্থী এখানে পড়তে আসে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৩ সালের ফল সেমিস্টার নাগাদ শিক্ষার্থী পরিসংখ্যান নিম্নরূপ<ref>সাউথ ক্যারোলাইনায় ছাত্র-ভর্তি, ফল ২০১৩[http://www.ipr.sc.edu/factbook/2014/university/Univstat.htm]</ref>--
*স্নাতক-শ্রেণিঃ ৮৩% , স্নাতকোত্তর ও অন্যান্যঃ ১৭%
*নারীঃ ৫৭%, পুরুষঃ ৪৩%