পুলিনবিহারী দাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shrabono.sandhya44 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Shrabono.sandhya44 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৬ নং লাইন:
=='''''প্রারম্ভিক জীবন'''''==
১৮৭৭ সালে [[শারিয়তপুর]] জেলার লনসিং গ্রামের শিক্ষিত স্বছল মধ্যবিত্ত দাস পরিবারে নব কুমার দাসের পুত্ররূপে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলেন পুলীনবিহারী দাশ।দাশ<ref name="samsad">Sengupta, S. (ed.) (1988). ''সমসদ বাংলা চরিতাভিধান'' (বাংলায়), কলকাতা: সাহিত্য সমসদ, পৃষ্ঠা.২৮৮</ref>
পারিবারিক বেশ কিছু জমি জমা থাকা সত্ত্বেও ওনাদের পরিবারের পুরুষ সদস্যরা চাকুরীজীবী ছিলেন। তাঁর পিতা ছিলেন মাদারীপুরের[[মাদারীপুরে]]র সাব ডিভিসনাল কোর্টের উকিল এবং তাঁর খুল্লতাতরা ছিলেন যথাক্রমে একজন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও মুন্সেফ। ১৮৯৪ সালে ফরিদপুর জেলা স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় সসম্মানে উত্তীর্ণ হওয়ার হওয়ার পর ঢাকা কলেজে ভর্তি হন এবং সেইখানে শিক্ষাগ্রহণ কালেই তিনি ঐ কলেজের গবেষণাগারের সাহায্যকারী তথা ব্যবহারিক শিক্ষক হিসাবে কাজ করতে থাকেন। বাল্যকাল থেকেই পুলীনবিহারির শরীরচর্চার দিকে ছিল প্রবল ঝোঁক এবং বাস্তবিক তিনি একজন দক্ষ লাঠিয়ালও ছিলেন। কলকাতায় সরলা দেবীর আখড়ার সাফল্য দেখে তিনি টিকাটুলিতে ১৯০৫ সালে একটি নিজস্ব আখড়া চালু করেন। তৎকালীন বিখ্যাত লাঠিয়াল মুর্তাজার কাছ থেকে লাঠিখেলা ও অসিক্রীড়ার কৌশলও রপ্ত করেছিলেন তিনি।
 
=='''''কর্মজীবন'''''==