আকবর আলি খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
add photo
→‎মুক্তিযুদ্ধ: সম্পাদনা
৯ নং লাইন:
 
== মুক্তিযুদ্ধ ==
যুদ্ধ শুরুর আগের অসহযোগ আন্দোলনে তিনি সমর্থন দেন। পাকাস্তান বাহিনীর আক্রমণ শুরু হলে হবিগঞ্জ পুলিশের অস্ত্র সাধারণ মানুষের মধ্যে বিতরণ করে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন এবং মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রাণিত করেন। যোগান দেবার সিদ্ধান্ত নেন। [[মুজিবনগর সরকার]] তখনো প্রতিষ্ঠিত না হওয়ায় অনেক সরকারী কর্মচারীই লিখিত অনুমতি ছাড়া অস্ত্র যোগান দিতে অস্বীকৃতি জানান। ফলে আকবর আলী খান নিজ হাতে লিখিত আদেশ তৈরি করে মুক্তিযোদ্ধাদের অস্ত্র, খাদ্য ও অর্থ যোগান দেবার আদেশ প্রদান করেন। তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য তহবিল তৈরি করতে ব্যাংকের ভল্ট থেকে প্রায় তিন কোটি টাকা উঠিয়ে ট্রাকে করে আগরতলায় পৌছে দেন। তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের খাদ্য যোগান দেবার জন্য গুদামঘর খুলে দেন এবং পরবর্তীতে [[আগরতলা]]য় চলে যান। তিনি বলেন, আগরতলায় যাওয়ার পর আমরাসহযোগীদের নিয়ে তিনি একটাএকটি পূর্বাঞ্চলীয় প্রশাসন গড়ে তোলার চেষ্টা করি।করি আমাদের মূলযার লক্ষ্য ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করা, এবং একই সঙ্গে উদ্বাস্তু শিবিরে যারা আশ্রয় নিয়েছিল তাদেরসেই শরণার্থীদের সহায়তা করা। প্রথমদিকে আমাদেরতাদের একরকমপ্রচেষ্টা একা একাই কাজছিল করতেস্বনির্ভর। হয়েছে।এপ্রিলে মুজিবনগর সরকার গঠিত হবার পর মে মাসে তিনি যোগাযোগ শুরু করেন। জুলাই মাসে (১৯৭১) তাকে সরকারে যোগ দেবার জন্য [[কলকাতা|কলকাতায়]] ডাকাযেতে বলা হয় এবং সেখানে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগে ডেপুটি সেক্রেটারি বা [[উপসচিব]] পদেহিসাবে যোগ দেন।পদস্থ হন। আগস্ট মাসে তিনিতাকেঁ একইউপসচিব পদেহিসাবে থেকে নিরাপত্তাপ্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে যোগবদলী করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা লাভ অবধি তিনি এই পদেই চাকুরি দেন।করেছেন।
 
== পরবর্তী জীবন ==