৭৫০টি
সম্পাদনা
(বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?) |
|||
বৈষ্ণব বিশ্বাস অনুযায়ী, ফাল্গুনী পূর্ণিমা বা দোলপূর্ণিমার দিন [[বৃন্দাবন|বৃন্দাবনে]] [[কৃষ্ণ|শ্রীকৃষ্ণ]] আবির ও গুলাল নিয়ে [[রাধা|রাধিকা]] ও অন্যান্য [[গোপী|গোপীগণের]] সহিত রং খেলায় মেতেছিলেন। সেই ঘটনা থেকেই দোল খেলার উৎপত্তি হয়। দোলযাত্রার দিন সকালে তাই রাধা ও কৃষ্ণের বিগ্রহ আবির ও গুলালে স্নাত করে দোলায় চড়িয়ে কীর্তনগান সহকারে শোভাযাত্রায় বের করা হয়। এরপর ভক্তেরা আবির ও গুলাল নিয়ে পরস্পর রং খেলেন। দোল উৎসবের অনুষঙ্গে ফাল্গুনী পূর্ণিমাকে দোলপূর্ণিমা বলা হয়। আবার এই পূর্ণিমা তিথিতেই [[চৈতন্য মহাপ্রভু|চৈতন্য মহাপ্রভুর]] জন্ম বলে একে গৌরপূর্ণিমা নামেও অভিহিত করা হয়।
দোলযাত্রা উৎসবের একটি ধর্মনিরপেক্ষ দিকও রয়েছে। এই দিন সকাল থেকেই নারীপুরুষ নির্বিশেষে আবির, গুলাল ও বিভিন্ন প্রকার রং নিয়ে খেলায় মত্ত হয়। [[শান্তিনিকেতন|শান্তিনিকেতনে]] বিশেষ নৃত্যগীতের মাধ্যমে বসন্তোৎসব পালনের রীতি [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] সময়কাল থেকেই চলে আসছে। দোলের পূর্বদিন খড়, কাঠ, বাঁশ ইত্যাদি জ্বালিয়ে এক বিশেষ
== পৌরাণিক উপাখ্যান ও লোককথা ==
|
সম্পাদনা