জবা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

|image = Hibiscus flower TZHibicus0051.jpgJPG

|divisiounranked_divisio = [[Angiosperms]]

|classisunranked_classis = [[Eudicots]]

|ordounranked_ordo = [[Rosids]]

'''জবা''' ({{IPAc-en|h|ɨ|ˈ|b|ɪ|s|k|ə|s}}<ref>''[[Oxford English Dictionary]]''</ref> or {{IPAc-enMalvaceae|h|aɪ|ˈ|b|ɪ|s|k|ə|s}}<ref>''Sunset Western Garden Book,'' 1995:606–607</ref>) হচ্ছে সপুষ্পক উদ্ভিদের [[মালভেসি]] পরিবারের গোত্রের অন্তর্গত একটি [[Evergreen|চিরসবুজ]] পুষ্পধারী [[Shrub|গুল্ম]]। জবা কয়েকশত প্রজাতির হতে পারে। এদের কয়েকটি পরিচিত বাংলা নাম হচ্ছে রক্তজবা, জবা, ঝুমকা জবা, জবা কুসুম ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। বর্তমানে অনেক ধরণের হাইব্রীড জবার পাওয়া যায়। তারা বিভিন্ন রং ও আকার হয়ে থাকে। এর উৎপত্তি পূর্ব [[এশিয়া|এশিয়াতে]]।

জবা একটি চিরসবুজ গুল্ম যার উচ্চতা ২.৫-৫ মি(৮-১৬ ফিট) ও প্রস্থ ১.৫-৩ মি(৫-১০ ফিট)। এর পাতাগুলি চকচকে ও ফুলগুলি উজ্জ্বল লাল বর্ণের ও ৫টি পাপড়ি যুক্ত। ফুলগুলির ব্যাস ১০ সেমি(৪ ইঞ্চি) এবং [[গ্রীষ্মকাল]] ও [[শরতকাল|শরতকালে]] ফোটে।

বাগানের গাছ হিসেবে জবাকে [[Tropics|গ্রীষ্মমণ্ডল]] এবং [[Subtropics|উপগ্রীষ্মমণ্ডল]] অঞ্চলে সর্বত্র ব্যবহার করা হয়। যেহেতু জবা ১০°সেলসিয়াসের নীচের তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে না, তাই নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে জবা গাছকে [[গ্রীনহাউসGreenhouse|গ্রীনহাউসে]] রাখা হয়।
জবা গাছের বিভিন্ন রকমের [[hybrid|সংকর]] প্রজাতি আছে, যাদের ফুলের রঙ সাদা, হলুদ,কমলা, ইত্যাদি হতে পারে।

বৈজ্ঞানিক [[Carolus Linnaeus|ক্যারলাস লিনেয়াস]] জবার নাম দেন [[হিবিস্কাস রোসা-সিনেন্সিস]]। [[লাতিন]] শব্দ 'রোসা সিনেন্সিস'-এর অর্থ 'চীন দেশের গোলাপ', যদিও জবার সঙ্গে গোলাপের সম্পর্ক নেই। [[চীন]] দেশেচীনদেশে এই গাছটি 'zhū jǐn 朱槿' নামে পরিচিত। ভারতীয় উপমহাদেশে জবা গাছ বিভিন্ন ভাষায় বিভিন্ন নামে পরিচিত, যেমন [[বাংলাBengali|বাংলায়]] জবা, [[তামিলTamil|তামিলে]] செம்பருத்தி (সেম্বারুথি), [[হিন্দিHindi|হিন্দিতে]] जवा कुसुम (জবা কুসুম), [[মালয়লদমMalayalam|মালয়লমে]] ചെമ്പരത്തി (সেম্পারাত্তি), ইত্যাদি।