যানজট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
দ্রিগ (আলোচনা | অবদান)
নতুন পৃষ্ঠা: সড়কপথে যখন সড়ক ব্যবহারকারী যানবাহনের সংখ্যা সড়কের ধারণক...
(কোনও পার্থক্য নেই)

১৩:৩৮, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সড়কপথে যখন সড়ক ব্যবহারকারী যানবাহনের সংখ্যা সড়কের ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায়, তখন যানবাহনগুলো স্বাভাবিকভাবে চলাচল করতে পারে না। এরকম অবস্থাকে যানজট বলা হয়। যানজটের বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে গাড়ির স্বাভাবিকের তুলনায় ধীর গতি, দীর্ঘ যাত্রাকাল, যানবাহনের দীর্ঘ সারি, শব্দদূষণ ইত্যাদি। যানজটের কারণে শ্রমঘন্টার অপচয় হয় এবং কিছু ক্ষেত্রে অপরাধের বৃদ্ধি ঘটে।

কারণ

যখন সড়কে যানবাহনের সংখ্যা, সড়কের স্বাভাবিক যানবাহন ধারণক্ষমতার সীমা থেকে অতিরিক্ত হয়ে যায়, তখন কোন যানই তার স্বাভাবিক গতিতে চলতে পারে না। এরকম অবস্থায় যানজটের সূচনা হয়। সড়কের মোড়ে একাধিক সড়ক থেকে অতিরিক্ত যানবাহন প্রবেশ করলে সকল যানেরই মোড় থেকে নিষ্ক্রমণে ব্যাঘাত ঘটে এবং সড়ক প্রায় অচল হয়ে পড়ে। যানজটের সূচনা হিসাবে কিছু নির্দিষ্ট বিষয়কে চিহ্নিত করা যায়। কিছু ক্ষেত্রে সড়কের কোন নির্দিষ্ট অংশে বা নির্দিষ্ট দূরত্বে যানবাহন ধারণক্ষমতা হ্রাস পায়, আবার কিছু ক্ষেত্রে যানবাহনের সংখ্যা অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায়। বাংলাদেশে যানজটের ক্ষেত্রে, উন্মুক্ত সড়কে উন্নয়নকাজ চলার কারণে সড়কের ধারণক্ষমতা হ্রাস পাওয়া, বিদ্যালয় কিংবা কার্যক্ষেত্রে পৌঁছানো বা ছুটির সময়ে যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি, অদূরদর্শী যানচালনা, সড়কে অপরিকল্পিতভাবে মানুষের চলাচল ও দখল, বর্ষাকালীন জলাবদ্ধতা, এসব কারণকে দায়ী করা যায়।