মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব (ঢাকা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
বানান ঠিক করা হয়েছে।
২০ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
[[ঢাকা]] মোহামেডান স্স্পোর্টিং ক্লাব স্থাপিত হয় [[১৯৩৩]] সালে ঢাকার হাজারি বাগে,এটি কোলকাতা মোহামেডানের ঢাকাস্থ শাখা হিসাবে ঢাকার মুসলিম সমাজে ক্রিরাক্রীড়া জাগরনজাগরণ সৃস্টি করে । [[১৯৪৭]] সালে দেশ বিভাগের পরে ঢাকার ক্রিড়াঙ্গনেক্ঙ্গরীড়ানে এক শুন্যতার সৃস্টি হয় , এই ক্রান্তি কালে [[কলকাতা]] মোহামেডানের বিখ্যাত ফুটবলার মোহাম্মাদ শাহজাহান ঢাকায় চলে আসেন ও ঢাকা মোহামেডানের দায়িত্ব নেন । তিনি ঢাকা মোহামেডানকে সুসংগঠিত ও পুর্নগঠিত করেন ,[[১৯৫৫]] সাল পর্যন্ত ঢাকার ফুটবলে একক প্রাধান্য ছিল ঢাকা ওয়ান্ডার্সের । [[১৯৫৬]] সালে ঢাকা ওয়ান্ডার্সের কিছু তারকা ফুটবলার ও ক্লাব কর্মকর্তা ঢাকা মোহামেডানে যোগ দেন ।এর পর ঢাকা মোহামেডান ধীরে ধীরে ঢাকার ফুটবলে প্রাধান্য বিস্তার করতে থাকেথাকে। ।১৯৫৬১৯৫৬ সালে প্রথম বারের মত ঢাকা লীগের ফাইনাল খেলে ও রানার্সআপ হয় । [[১৯৫৭]] সালে প্রথম বারের মত মোহামেডান ঢাকা লীগ চ্যাম্পিয়ান হয়, একই বছর মোহামেডান স্বাধীণতাস্বাধীনতা দিবস ফুটবল টুণাঁমেন্টটুর্নামেন্ট ও চ্যাম্পিয়ন হয় ।হয়। পরবতিঁতেপরবর্তীতে মোহামেডান [[ক্রিকেট]], [[হকি]], [[ভলিবল]], টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, [[সাঁতার]], জিমন্যাস্টিকস ইত্যাদি খেলাতেও শিরোপা জ্যয়জয় করে ।
 
== অর্জন ==
২৬ নং লাইন:
 
=== ১৯৩৩-১৯৮০ ===
[[চিত্র:spt-b.jpg|thumb|মোহামেডানের ট্রেবল জয়ের নায়ক "বাংলার ম্যারাডোনা" সৈয়দ রুম্মান বিন ওয়ালী সাব্বির (১৯৮০-১৯৯০)]][[১৯৩৩]] সালে মোহামেডানের জন্ম হলেও ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত ঢাকার ফুটবলে একক প্রাধান্য ছিল [[ঢাকা ওয়ান্ডার্স ক্লাব|ঢাকা ওয়ান্ডার্স ক্লাবের]] । ১৯৫৬ সালে ওয়ান্ডার্স ক্লাবের কিছু তারকা খেলোয়ার ঢাকা মোহামেডানে যোগ দিলে ১৯৫৭ সালে ঢাকা মোহামেডান প্রথম্প্রথম বারের মতো শিরোপা জিতে । [[১৯৫৮]] সালে ডিফেন্ডংডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ান ঢাকা মোহামেডান লীগে ৩য় স্হান লাভ করে, [[১৯৫৯]] সালে তারা পুনরায়পুণরায় চ্যাম্পিয়ন হয় এবং একই বছর মোহামেডান আগা খান গোল্ড কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়, ঢাকা মোহামেডান ৩য় বারের মত লীগ শিরোপা জিতে [[১৯৬১]] সালে,তারপর [[১৯৬৩]] ও [[১৯৬৫]] সালেও মোহামেডান লীগ শীরোপাশিরোপা জিতে, [[১৯৬৬]] ও [[১৯৬৯]] সালে মোহামেডান অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়,১৯৬৬ সালে মোহামেডান আলী বোগরা গোল্ডকাপ ও [[১৯৬৮]] সালে মোহামেডান থমাস কাপ চ্যাম্পিয়ন হয় । [[১৯৭০]] সালে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] কিংবদন্তি ফুটবলার [[কাজী সালাঊদ্দীনসালাউদ্দিন]] মোহামেডানে যোগ দেন কিন্তু মোহামেডান সে আসরে রানার্সআপ হয় । [[১৯৭১]] সালে বাংলাদেশে [[মুক্তিযুদ্ধ]] শুরু হলে লীগ ফুটবল বন্ধ থাকে,পরবতীঁতে [[১৯৭৪]] সালে পুনরায় লীগ ফুটবল শুরু হয়,১৯৭৪ সালে ইকবাল স্পোর্টিং ক্লাব [[আবাহনী লিমিটেড|আবাহনী ক্রীড়া চক্র]] হিসেবে আত্ন প্রকাশ করে এবং সালাঊদ্দীন সহ মোহামেডানের বেশ কিছু তারকা ফুটবলার নবাগত আবাহনীতে যোগ দিলে মোহামেডানে শুন্যতার সৃস্টি হয়, ফলে মোহামেডান ১৯৭৪ সালে রানার্সআপ হয়হয়। ।৭৪৭৪ সালে মোহামেডানের এই ক্ষতির পরেও মোহামেডান আবার জেগে ওঠে এবং [[১৯৭৫]] ও [[১৯৭৬]] সালে টানা দুবার লীগ চ্যাম্পিয়ন হয়, [[১৯৭৭]] ও [[১৯৭৯]] সালে মোহামেডান রানার্সআপ ও [[১৯৭৮]] সালে লীগ চ্যাম্পিয়ন হয় এছাড়া ও মোহামেডান ১৯৫৭ থেকে [[১৯৬৬]] সালে ৫ বার স্বাধীনতা কাপ চ্যাম্পিয়ন হয় ।</big>
 
=== ১৯৮০-১৯৯০ ===
[[১৯৮০]] থেকে [[১৯৯০]] সাল পর্যন্ত‌‌‌‌‌‌‌ ছিল বাংলাদেশের ফুটবলের মোহামেডান যুগ । এই ১০ বছর বাংলাদেশের ফুটবলে মোহামেডান ছিল এক অপ্রতিরোধ্য শক্তি । ১৯৮০ সালে "বাংলার ম্যারাডোনা" খ্যাত [[রুম্মান বিন ওয়ালী সাব্বির]] মোহামেডানে যোগ দেন ।বাংলাদেশে প্রথম বারের মত শুরু হয় ফেডারেশন কাপ এবং প্রথম আসরেই তার অসাধারন ক্রীড়া নৈপুন্যে মোহামেডানকে ফাইনালে ওঠান এবং ফাইনালে মোহামেডান প্রতিপক্ষ [[ব্রাদার্স ইউনিয়ন|ব্রাদার্স ইঊনিয়নের]] সাথে ০-০ গোলে ড্র করে এবং ব্রাদার্সের সাথে যুগ্ম ভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়, একই বছর তিনি মোহামেডানকে লীগ চ্যাম্পিয়ন করেন । [[১৯৮১]] সালে ফেডারেশন কাপ ফাইনালে সাব্বিরের জাদুতে মোহামেডান চিরপ্রতিদন্দী আবাহনী কে ২-০ গোলে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয় এবং ৮১ সালে লীগে রানার্সআপ হয় । [[১৯৮২]] সালে সাব্বির মোহামেডানকে ট্রেবল শিরোপা জেতায়, ১৯৮২ সালে [[কলকাতা|কলকাতার]] দুর্গাপুরে আশীশ জব্বার শীল্ড চ্যাম্পিয়ন হয় মোহামেডান একই বছর মোহামেডান লীগ ও ফেডারেশন কাপ জিতে ট্রেবল শিরোপা জয় করে। [[১৯৮৩]] সালে মোহামেডান ফেডারেশন কাপ ফাইনালে আবাহনীকে ২-০ গোলে হারিয়ে হ্যট্রিক শিরোপা জেতে, [[১৯৮৪]] সালে ফেডারেশন কাপ ফাইনালে মোহামেডান আবাহনীর সাথে ০-০ গোলে ড্র করে এবং টানা ৪র্থ বারের মত ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন হয় এবং একই বছর তারা ঢাকা মেট্রোপলিটন কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়। [[১৯৮৬]] সালে মোহামেডানে যোগদেন সাবেক ম্যান ইঊইউ তারকা ও ইরানী গোল রক্ষক নাসের হেজাজী,এবং সে বছর মোহামেডান অপরাজিত লীগ চ্যাম্পিয়ন হয় । [[১৯৮৭]] সালের লীগেও মোহামেডান অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয় এবং একই বছর তারা ঢাকা ওয়ান্ডার্সকে ১-০ গোলে হারিয়ে ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন হয় । [[১৯৮৮]] সালে নাসের হেজাজী ফুটবল থেকে অবসর নেন এবং মোহামেডানের ম্যানেজারের দায়িত্ব নেন, ১৯৮৮ সালের লীগে মোহামেডান চ্যাম্পিয়ন হয় এবং অপরাজিত হ্যাট্রিক শিরোপা লাভ করে , একই বছর তারা প্রথম বারের মত ফেডারেশন কাপে রানার্সআপ হয়। [[১৯৮৯]] সালে নাসের হেজাজী বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচ হিসেবে যোগ দেন, ১৯৮৯ সালে মোহামেডান আবাহনীকে ২-১ গোলে হারিয়ে ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন হয় ।হয়। [[১৯৯০]] সালে মোহামেডান কোন শিরোপা জিততে পারেনি ।
 
=== ১৯৯১-২০০৯ ===
৫৭ নং লাইন:
চট্টগ্রাম আবাহনী ক্রীড়া চক্র ।
 
=== ক্রিকেট ===
[[ঢাকা]] ক্রিকেট লীগে মোহামেডান একটি শক্তিশালী দল। দল টি দামাল সামার ক্রিকেট লীগে ৩ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
 
=== ভলিবল ===
[[১৯৬৭]]-[[১৯৬৯]] সালে মোহামেডান স্পোটিং ক্লাব ভলিবল খেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়।