দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, সমস্যা? এখানে জানান
১৩ নং লাইন:
}}
 
'''পণ্ডিত দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ''' ([[এপ্রিল]],[[১৮১৯]]<ref name="অঞ্জলি বসু">সংসদ বাঙ্গালি চরিতাভিধান-চতুর্থ সংস্করণ-প্রথম খন্ড-অঞ্জলি বসু ISBN-81-85626-65-0 ২২৩ পৃঃ </ref> - [[আগস্ট ২৩]],[[১৮৮৬]]) ([[ইংরেজি]]: Dwarkanath Vidyabhusan) একজন শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক এবং সমাজসেবক ছিলেন।
 
== বংশ পরিচয় ==
৩১ নং লাইন:
{{main|সোমপ্রকাশ}}
 
দ্বারকানাথের শ্রেষ্ঠ কীর্তি [[সোমপ্রকাশ]] পত্রিকা প্রকাশ।[[১৮৫৮]] সালের [[১৫ই নভেম্বর]] কলকাতার চাঁপাতলা থেকে সোমপ্রকাশ পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয়। তখন পত্রিকাটির শেষে লেখা থাকত {{cquote|এই পত্র প্রতি সোমবার চাঁপাতলা আমহার্স্ট স্ট্রিট সিদ্বেশ্বর চন্দ্র লেনের ১নং বাটি বাংলা যন্ত্রে শ্রী গোবিন্দচন্দ্র ভট্টাচার্য কর্তৃক প্রকাশিত হয়।}}<ref name="উৎসব">হরিনাভি ইংরাজী-সংস্কৃত বিদ্যালয় শতবার্ষিকী উৎসব সংকলন (১৯৬৬) </ref> <ref name="হরিলাল">সোনারপুরের ইতিহাস ঐতিহ্য-হরিলাল নাথ-নিউ থট প্রকাশন(২০০৬) </ref>
 
সংস্কৃত কলেজে অধ্যাপনার সময় সোমপ্রকাশ সৃষ্টির কল্পনা করা হয়। সারদা প্রসাদ নামক এক বধির ভরনপোষণ করিবার জন্য বিদ্যাসাগর মশাই এই পত্রিকা প্রকাশের পরিকল্পনা করেন। তার পিতা হরচন্দ্র ন্যায়রত্ন [[১৮৫৬]] সালে পুত্র দ্বারকানাথকে সহায় করিয়া নিজ গ্রাম চাংড়িপোতায় (বর্তমানে [[সুভাষগ্রাম]]) একটি মুদ্রাযন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। <ref name="হরিলাল"/>সোনারপুরের ইতিহাস ঐতিহ্য-হরিলাল নাথ-নিউ থট প্রকাশন(২০০৬) </ref>তাই [[১৮৬২]] সালে মাতলা রেল (শিয়ালদহ-ক্যানিং শাখা) চালু হবার পর তিনি সোমপ্রকাশ পত্রিকাটি নিজ গ্রাম থেকে প্রকাশিত করতে থাকেন। ঐ মুদ্রাযন্ত্র থেকে দ্বারকানাথের লিখিত রোম ও গ্রিসের ইতিহাস নামক দুটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। সমসাময়িককালে বিদ্যাসাগর মহাশয়দের এইধরনের পত্রিকা প্রকাশের ভাবনা মাথায় আসা স্বাবাভিক। কিন্তু কাজটি সহজ হয়েছিল হাতের কাছে দ্বারকানাথের নিজস্ব মুদ্রাযন্ত্র থাকার ফলেই। <ref name="হরিলাল"/> আবার একটি পত্রিকা মুদ্রণের ব্যায়ভার বহন করার মতো আর্থিক সামর্থ্যও ছিল দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণের। এই পত্রিকা প্রকাশ ছিল দ্বারকানাথের জীবনের শ্রেষ্ঠ কাজ। তিনি দেখালেন একটি পত্রিকা কিভাবে সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনের প্রেরণা আনতে পারে এবং অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে পারে। [[১৮৭৮]] সালে ব্রিটিশ সরকার [[ভার্নাকুলার প্রেস অ্যাক্ট]] জারি করেন। দ্বারকানাথ এই অসম্মানজনক আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে এক বছরের বেশি [[সোমপ্রকাশ|সোমপ্রকাশের]] প্রকাশ বন্ধ রাখেন।<ref name="পশ্চিমবঙ্গ ">পশ্চিমবঙ্গ - জেলা দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা সংখ্যা - পৃ ২৭১ </ref> সোমপ্রকাশ পত্রিকা আগেকার সাহেবি বাংলা, মৈথিলি বাংলা এবং সংস্কৃত বাংলা প্রভৃতি ভেঙে চুরে বিশুদ্ধ বাংলা ভাষা চালু করে বাংলাভাষা বিকাশে বড় অবদান রাখে। ১৮৮৩ সালের ৯ই এপ্রিল থেকে সোমপ্রকাশ আবার কলকাতার মিত্তজাপুর থেকে প্রকাশ শুরু হয়। এই ঘটনার পর নবপর্যায়ে প্রকাশিত সোমপ্রকাশের প্রভাব কিছুটা কমে গেলেও তার চরিত্রের পরিবর্তন ঘটেনি। সোমপ্রকাশ বরাবরই সরকার বিরোধী সমালোচনা করে গেছে। দ্বারকানাথ [[১৮৭৮]] সালে [[কল্পদ্রুম]] নামে একটি মাসিক পত্রিকাও প্রকাশ করেছিলেন ।<ref name="শিবনাথ শাস্ত্রী"/>
 
== হরিনাভি ইংরাজী-সংস্কৃত বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ==
৪১ নং লাইন:
 
== রাজপুর পৌরসভা ও ডাকঘর প্রতিষ্ঠা ==
 
 
 
{{অসম্পূর্ণ}}
৪৮ ⟶ ৪৬ নং লাইন:
 
{{reflist}}
 
 
 
{{বাংলার নবজাগরণ}}