জ্যোতির্বিজ্ঞানী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, সমস্যা? এখানে জানান
৩ নং লাইন:
'''জ্যোতির্বিজ্ঞানী''' বা '''জ্যোতিঃবিজ্ঞানী''' হচ্ছেন একজন বিজ্ঞানী যিনি [[জ্যোতির্বিজ্ঞান]] নিয়ে মৌলিক গবেষণা পরিচালনা করেন এবং জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক বা মহাজাগতিক বস্তুসমূহ যেমন [[গ্রহ]], [[নক্ষত্র]], [[ছায়াপথ]] ইত্যাদি পর্যবেক্ষণ করেন এবং এদের বৈশিষ্ট্য ও ধর্ম অধ্যয়ন করেন। প্রাচীনকালে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা আকাশের মহাজাগতিক বিভিন্ন বস্তু ও ঘটনার শ্রেণিবিন্যাস ও বর্ণনায় নিয়োজিত থাকতেন, পক্ষান্তরে [[জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী|জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানীরা]] [[পদার্থবিজ্ঞান|পদার্থবিজ্ঞানের]] [[তত্ত্ব]] ও [[সূত্র]] ব্যবহার করে এই সব ঘটনার ও বস্তুর আচরণের কার্যকারণ ব্যাখ্যা করতে সচেষ্ট থাকতেন। বর্তমানকালে জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানীদের [[গবেষণা|গবেষণার]] ক্ষেত্র অনেকটা একই রকম হয়ে গেছে।
 
সাধারণত উচ্চ শিক্ষিত এবং [[পি এইচ ডি]] বা [[ডক্টরেট]] সম্মাননাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা পেশাদার জ্যোতির্বিজ্ঞানী হিসেবে বিভিন্ন [[বিশ্ববিদ্যালয়]] বা গবেষণা প্রতিষ্ঠান থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।<ref>{{Cite web|url=http://www.noao.edu/education/astfaq.html |title=Frequently Asked Questions About Becoming an Astronomer |accessdate=29 March 2009 |work= |publisher=NOAO}}</ref> তাঁরা তাঁদের বেশীরভাগ সময় গবেষণার কাজে ব্যবহার করলেও [[শিক্ষাদান]], গবেষণার সহযোগী যন্ত্রপাতি তৈরী এবং [[মানমন্দির|মানমন্দিরের]] কার্যক্রম পরিচালনা ইত্যাদি কাজেও অংশগ্রহণ করেন।
 
বিশ্বজুড়ে পেশাদার জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের সংখ্যা কম হলেও [[শৌখিন]] জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। [[প্রশান্ত মহাসাগরীয় জ্যোতির্বিজ্ঞান সমিতি]] (Astronomical Society of the Pacific) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জ্যোতির্বিজ্ঞান সমিতি এবং পেশাদার ও সৌখিন জ্যোতির্বিজ্ঞানী সহ বিশ্বের ৭০টি দেশে তাদের সদস্য রয়েছে।<ref>{{Cite web|url=http://www.astrosociety.org/about.html |title=About Us |accessdate=29 March 2009 |work= |publisher=Astronomical Society of the Pacific}}</ref> আবার [[বাংলাদেশ জ্যোতির্বিজ্ঞান সমিতি]] (Bangladesh Astronomical Society) প্রকাশিত তথ্যমতে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] অগনিত জ্যোতির্বিজ্ঞান-উৎসাহী রয়েছে, (১৯৯৯ সালের ২৪ অক্টোবর প্রায় ৩০,০০০ মানুষ পূর্ণ-গ্রাস [[সূর্যগ্রহণ]] দেখতে শের-ই-বাংলা নগরের একটি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে ভীড় জমিয়েছিল<ref>{{Cite web|url=http://www.bangastrosociety.org/ |title=বাংলাদেশ জ্যোতির্বিজ্ঞান সমিতি ওয়েবসাইট |accessdate=২৫ অক্টোবর ২০১১ |work= |publisher=বাংলাদেশ জ্যোতির্বিজ্ঞান সমিতি}}</ref>