উদরাময়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
অ বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, সমস্যা? এখানে জানানবট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, [[User talk:Aftab1995|সমস্যা?... |
||
১৭ নং লাইন:
== ডায়ারিয়ার কারণ ==
=== মুক্তাঞ্চলে মলত্যাগ ===
মুক্তাঞ্চলে মলত্যাগ শিশু দের মধ্যে ডায়ারিয়ার এক অন্যতম কারন। ডায়ারিয়া উন্নতশীল দেশগুলিতে শিশু মৃত্যুর প্রধান কারনগুলির মধ্যে একটি।<ref name="thehindu.com">{{cite web
| title =Half of India’s population still defecates in the open
| url =http://www.thehindu.com/todays-paper/tp-national/half-of-indias-population-still-defecates-in-the-open/article5369749.ece
৩৯ ⟶ ৩৮ নং লাইন:
== ডায়ারিয়া কিভাবে ঘটে? ==
==ডায়ারিয়া প্রতিরোধ ও প্রতিকার==
সাধারণ ডায়ারিয়া ঘটলে এটা নিজে নিজেই সেরে যায়। রোগ যতদিন চলে তত দিন রোগীকে স্যালাইন খাওয়াতে হয়। স্যালাইন শরীরে পানিশুন্যতা রোধ করে। কলেরা জীবানু দ্বারা ডায়ারিয়া হলে প্রতিদিন শরীর থেকে ২০-৩০ লিটার পানি বের হয়ে যায়। যা শরীরের জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর। তার যত দিন রোগ চলে ততদিন রোগীকে খাওয়ার স্যালাইন খাওয়াতে হবে। [[UNICEF]] এর মতে মলত্যাগ করার পর সাবান দিয়ে হাত ধোয়া ডায়ারিয়ার সম্ভবনা ৪০% হ্রাস করে।<ref name="thehindu.com"/>
কিছু কিছু ক্ষেত্রে ডায়ারিয়া প্রতিরোধের জন্য ভ্যাক্সিন আবিস্কার হয়েছে। এরমধ্যে সবথেকে উল্লেখ্যযোগ্য হল কলেরা ভ্যাক্সিন। রোটাভাইরাসের বিরুদ্ধেও ভ্যাক্সিন আবিস্কার হয়েছে।
== খাওয়ার স্যালাইন ==
বাজারে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানি কর্তৃক সরবরাহকৃত স্যালাইন পাওয়া যায়। আবার ঘরে চিনি (না থাকলে গুড়) ও তিন আঙ্গুলের এক চিমটা লবন এক মগ পানিতে মিশিয়ে স্যালাইন তৈরি করা যায়।
== তথ্যসূত্র ==
|