ডিএনএ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
JWBE (আলোচনা | অবদান)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
১ নং লাইন:
[[চিত্র:ADN animation.gif|thumb|right|220px|]]
[[চিত্র:DNA_OverviewDNA Overview.png|thumb|220px|ডিএনএ'র একটি অংশের সাধারণ গঠন]]
<!--দ্বি-হেলিক্স আকৃতির '''ডিএনএ বা দ্বি-অক্সিরিবো নিউক্লিয়িক এসিড''' হলো সকল কোষীয় জীব এবং বহু ভাইরাসে বিদ্যমান জিনগত বস্তু যা সবরকমের জৈবনিক বৃদ্ধির ছাঁচ হিসাবে কাজ করে। -->
 
'''ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড''' ('''ডিএনএ''') একটি [[নিউক্লিক এসিড]] যা জীবদেহের গঠন ও ক্রিয়াকলাপ নিয়ন্ত্রনের [[জিনবিদ্যা|জিনগত]] নির্দেশ ধারন করে। সকল জীবের ডিএনএ [[জিনোম]] থাকে। একটি সম্ভাব্য ব্যতিক্রম হচ্ছে কিছু [[ভাইরাস]] গ্রুপ যাদের [[আরএনএ ভাইরাস|আরএনএ জিনোম]] রয়েছে, তবে ভাইরাসকে সাধারণত জীবন্ত প্রাণ হিসেবে ধরা হয় না। [[কোষ (জীববিজ্ঞান)|কোষে]] ডিএনএর প্রধান কাজ দীর্ঘকালের জন্য তথ্য সংরক্ষন। জিনোমকে কখনও [[নীলনকশা]]র সাথে তুলনা করা হয় কারণ, এতে কোষের বিভিন্ন অংশে যেমনঃ [[প্রোটিন]] ও [[আরএনএ]] [[অণু]], গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী থাকে। ডিএনএর যে অংশ এ জিনগত তথ্য বহন করে তাদের বলে [[জিন]], কিন্তু অন্যান্য ডিএনএ ক্রমের গঠনগত তাৎপর্য রয়েছে অথবা তারা জিনগত তথ্য নিয়ন্ত্রনে ব্যবহৃত হয়।
 
 
[[ইউক্যারিয়ট]] যেমন [[প্রাণী]] ও [[উদ্ভিদ|উদ্ভিদে]] , ডিএনএ [[কোষ নিউক্লিয়াস|নিউক্লিয়াসের]] ভিতরে থাকে, তবে [[প্রোক্যারিয়ট]] যেমন [[ব্যাকটেরিয়া|ব্যাকটেরিয়াতে]], ডিএনএ কোষের [[সাইটোপ্লাজম|সাইটোপ্লাজমে]] থাকে। [[উৎসেচক|উৎসেচকের]] মত ডিএনএ অধিকাংশ জৈবরসায়ন [[রাসায়নিক বিক্রিয়া|বিক্রিয়ায়]] সরাসরি অংশ নেয় না; মূলত, বিভিন্ন উৎসেচক ডিএনএর উপর কাজ করে এর তথ্য নকল করে [[ডিএনএ রেপ্লিকেশন|রেপ্লিকেশনের]] মাধ্যমে আরো ডিএনএ তৈরি করে, অথবা [[ট্রান্সক্রিপশন (জিনবিদ্যা)|অনুলিপি তৈরী]] ও [[ট্রান্সলেশন (জীববিজ্ঞান)|রুপান্তর]] ঘটিয়ে একে প্রোটিনে পরিনত করে। [[ক্রোমোজোম|ক্রোমোজোমের]] [[ক্রোমাটিন]] প্রোটিন যেমন [[হিস্টোন]] ডিএনএকে ঘনসন্নিবেশিত ও সংগঠিত করে, যা নিউক্লিয়াসের অন্যান্য প্রোটিনের সাথে এর আচরণ নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে।
১১ ⟶ ১০ নং লাইন:
 
== ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম ==
[[চিত্র:DNA_chemical_structureDNA chemical structure.svg|right|thumb|350px|ডিএনএর রাসায়নিক গঠন]]
 
ডিএনএ [[নিউক্লিওটাইড]] অণুর সমন্বয়ে গড়া একটি লম্বা [[পলিমার]]।<ref name=Alberts>{{cite book | last = Alberts| first = Bruce| coauthors = Alexander Johnson, Julian Lewis, Martin Raff, Keith Roberts, and Peter Walters | title = Molecular Biology of the Cell; Fourth Edition | publisher = Garland Science| date = 2002 | location = New York and London | url = http://www.ncbi.nlm.nih.gov/books/bv.fcgi?call=bv.View..ShowTOC&rid=mboc4.TOC&depth=2 | id = ISBN 0-8153-3218-1}}</ref><ref name=Butler>Butler, John M. (2001) ''Forensic DNA Typing'' "Elsevier". pp. 14 – 15. ISBN 978-0-12-147951-0.</ref> ডিএনএ শৃংখল ২২ থেকে ২৪ [[অ্যাংস্ট্রম|Å]] চওড়া, এবং একটি নিউক্লিওটাইড অণু ৩.৩&nbsp;Å দীর্ঘ।<ref>{{cite journal | author = Mandelkern M, Elias J, Eden D, Crothers D | title = The dimensions of DNA in solution | journal = J Mol Biol | volume = 152 | issue = 1 | pages = 153 – 61 | year = 1981 | id = PMID 7338906}}</ref> যদিও এসব অণু খুব ছোট, ডিএনএ পলিমার কয়েক মিলিয়ন নিউক্লিওটাইড নিয়ে অনেক বড় হতে পারে। উদাহরণস্বরুপ, সবচেয়ে বড় মানব [[ক্রোমোজোম]], ক্রোমোজোম নং ১, ২২০ মিলিয়ন [[জোড়া ক্ষার|ক্ষার জোড়ার]] সমান দীর্ঘ।<ref>{{cite journal | author = Gregory S, ''et al.'' | title = The DNA sequence and biological annotation of human chromosome 1 | journal = Nature | volume = 441 | issue = 7091 | pages = 315 – 21 | year = 2006 | id = PMID 16710414}}</ref>
১৮ ⟶ ১৭ নং লাইন:
 
ডিএনএ সূত্রের মেরুদন্ড [[ফসফেট]] ও [[কার্বোহাইড্রেট|চিনি]] অণুর পুনরাবৃত্তিতে গঠিত।<ref name=Ghosh>{{cite journal | author = Ghosh A, Bansal M | title = A glossary of DNA structures from A to Z | journal = Acta Crystallogr D Biol Crystallogr | volume = 59 | issue = Pt 4 | pages = 620 – 6 | year = 2003 | id = PMID 12657780}}</ref> ডিএনএর চিনি হচ্ছে [[পেন্টোজ]] (পাঁচ [[কার্বন]] বিশিষ্ট) ২-ডিঅক্সিরাইবোজ। এই চিনি ফসফেট গ্রুপের সাথে যুক্ত হয়ে পাশাপাশি চিনির অণুর মধ্যে তৃতীয় ও পঞ্চম কার্বন [[পরমাণু]]র স্থানে [[ফসফোডিয়েসটার বন্ধন]] গঠন করে। এই অপ্রতিসম [[কোভ্যালেন্ট বন্ধন|বন্ধন]] বোঝায় যে ডিএনএ অণুর মেরু বা দিক আছে। দ্বৈত হেলিক্সে এক সূত্রের নিউক্লিওটাইডের দিক অন্য সূত্রের ঠিক বিপরীত দিকে থাকে। ডিএনএ সূত্রের এই ধরনের বিন্যাসকে প্রতিসমান্তরাল<!--antiparallel-->। ডিএনএর অপ্রতিসম প্রান্তকে বলে [[৫' প্রান্ত|৫']] (''ফাইভ প্রাইম'') এবং [[৩' প্রান্ত|৩']] (''থ্রি প্রাইম'') প্রান্ত। ডিএনএ ও আরএনএর মধ্যকার একটি প্রধান পার্থক্য হলো চিনিতে, যেখানে ডিএনএতে ২-ডিঅক্সিরাইবোজ ব্যবহৃত হয় সেখানে আরএনএতে আরেকটি পেন্টোজ চিনি [[রাইবোজ]] ব্যবহৃত হয়।<ref name=berg/>
 
 
ডিএনএর দ্বৈত হেলিক্স [[হাইড্রোজেন বন্ধন|হাইড্রোজেন বন্ধনের]] মাধ্যমে স্থির থাকে, যা দুটি সূত্রের মধ্যে সংযুক্ত থাকে। ডিএনএতে যে চারটি ক্ষার পাওয়া যায় তা হল [[এডেনিন]] (সংক্ষেপে A), [[সাইটোসিন]] (C), [[গুয়ানিন]] (G) এবং [[থাইমিন]] (T)। নিম্নে এইচারটি ক্ষার দেখানো হয়েছে যারা চিনি/ফসফেটের সাথে যুক্ত হয়ে সম্পূর্ণ নিউক্লিওটাইড গঠন করে, যেমনঃ এডিনোসিন মনোফসফেট।
 
 
<div class="thumb tright" style="background-color: #f9f9f9; border: 1px solid #CCCCCC; margin:0.5em;">
৫৮ ⟶ ৫৫ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
{{Reflist|2}}
<div class="references-small" style="-moz-column-count:2; column-count:2;">
<references/>
</div>
 
== বহিঃসূত্র ==
৮৫ ⟶ ৮০ নং লাইন:
* [http://www.blackwellpublishing.com/trun/artwork/Animations/cloningexp/cloningexp.html Basic animated guide to DNA cloning]
 
{{অসম্পূর্ণ}}
 
{{অসম্পূর্ণ}}
<!--Categories-->
<!--
-->
 
<!--InterwikiCategories-->
 
[[বিষয়শ্রেণী:জিনতত্ত্ব]]
[[বিষয়শ্রেণী:আণবিক জীববিজ্ঞান]]
১০১ ⟶ ৯৪ নং লাইন:
{{Link FA|uk}}
{{Link FA|zh}}
<!--CategoriesInterwiki-->