অমর একুশে গ্রন্থমেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
চিত্রগ্রহকের নাম-
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
৯ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
 
এই মেলার ইতিহাস স্বাধীন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] মতোই প্রাচীন। যতদূর জানা যায়, [[১৯৭২]] খ্রিস্টাব্দের [[ফেব্রুয়ারি ৮|৮ ফেব্রুয়ারি]] তারিখে [[চিত্তরঞ্জন সাহা]] [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] সংলগ্ন [[বর্ধমান হাউজ]] প্রাঙ্গনে বটতলায় এক টুকরো চটের ওপর<ref>{{cite news |title=[...] |author=Mahfuz Sadique |url=http://www.newagebd.com/2007/mar/02/liti.html |format=ওয়েব |agency= |newspaper=The Daily New Age |publisher= |location=ঢাকা |isbn= |issn= |oclc= |pmid= |pmd= |bibcode= |doi= |id= |date=মার্চ ২, ২০০৭ |page= |pages= |at= |accessdate= |language= |trans_title= |quote="Chittaranjan Shaha of Muktadhara sat on a piece of cloth with the books he published, in middle of a barren field in front of Bardhaman House, three decades ago, and made one plea." |archiveurl= |archivedate= |ref= }}</ref> কলকাতা থেকে আনা ৩২টি বই সাজিয়ে বইমেলার গোড়াপত্তন করেন। এই ৩২টি বই ছিলো চিত্তরঞ্জন সাহা প্রতিষ্ঠিত ''স্বাধীন বাংলা সাহিত্য পরিষদ'' (বর্তমান [[মুক্তধারা]] প্রকাশনী) থেকে প্রকাশিত বাংলাদেশী শরণার্থী লেখকদের লেখা বই।<ref>[http://www.mediabangladesh.net/news_details.php?recordID=989 মিডিয়াবাংলাদেশ.নেট]-এর নিবন্ধ</ref> এই বইগুলো স্বাধীন বাংলাদেশের প্রকাশনা শিল্পের প্রথম অবদান। [[১৯৭২]] থেকে [[১৯৭৬]] খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি একাই বইমেলা চালিয়ে যান। [[১৯৭৬]] খ্রিস্টাব্দে অন্যান্যরা অনুপ্রাণিত হোন। [[১৯৭৮]] খ্রিস্টাব্দে বাংলা একাডেমীর তৎকালীন মহাপরিচালক [[আশরাফ সিদ্দিকী]] বাংলা একাডেমীকে মেলার সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত করেন। [[১৯৭৯]] খ্রিস্টাব্দে মেলার সাথে যুক্ত হয় [[বাংলাদেশ পুস্তক বিক্রেতা ও প্রকাশক সমিতি]]; এই সংস্থাটিও প্রতিষ্ঠা করেছিলেন চিত্তরঞ্জন সাহা। [[১৯৮৪]] খ্রিস্টাব্দে মেলার নামকরণ করা হয় 'অমর একুশে গ্রন্থমেলা'। সেই ৩২টি বইয়ের ক্ষুদ্র মেলা কালানুক্রমে [[বাঙালি|বাঙালির]] সবচেয়ে স্বনামধন্য বইমেলায় পরিণত হয়েছে।
 
== বিবরণ ==
১৮ নং লাইন:
== অনুষ্ঠানাদি ==
[[চিত্র:Boimela2011-Seminar.jpg|right|thumb|300px|২০১১ খ্রি বইমেলায় একটি সেমিনারে পুরোহিত অধ্যাপক পবিত্র সরকার ও আলোচকবৃন্দ]]
 
 
মেলা চলাকালীন প্রতিদিনই মেলাতে বিভিন্ন আলোচনা সভা, [[কবিতা]] পাঠের আসর বসে; প্রতি সন্ধ্যায় থাকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এছাড়া মেলাতে লেখককুঞ্জ রয়েছে, যেখানে লেখকেরা উপস্থিত থাকেন এবং তাঁদের বইয়ের ব্যাপারে পাঠক ও দর্শকদের সাথে মতবিনিময় করেন। এছাড়া মেলার তথ্যকেন্দ্র থেকে প্রতিনিয়ত নতুন মোড়ক উন্মোচিত বইগুলোর নাম, তদীয় লেখক ও প্রকাশকের নাম ঘোষণা করা হয় ও দৈনিক প্রকাশিত বইয়ের সামগ্রিক তালিকা লিপিবদ্ধ করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন [[বেতার|রেডিও]] ও [[টেলিভিশন]] চ্যানেল মেলার মিডিয়া স্পন্সর হয়ে মেলার তাৎক্ষণিক খবরাখবর দর্শক-শ্রোতাদেরকে অবহিত করে। এছাড়াও মেলার প্রবেশদ্বারের পাশেই স্টল স্থাপন করে বিভিন্ন রক্ত সংগ্রাহক প্রতিষ্ঠান স্বেচ্ছাসেবার ভিত্তিতে রক্ত সংগ্রহ করে থাকে।