পুঁজিবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
১ নং লাইন:
'''পুঁজিবাদ''' বা '''ধনতন্ত্র''' ({{lang-en|[[:en:Capitalism|Capitalism]]}}) বলতে এমন একটি অর্থনৈতিক ব্যাবস্থা বোঝানো হয় যেখানে উৎপাদনের উপকরণসমূহের উপর ব্যাক্তিগত মালিকানা বজায় থাকে এবং মুনাফার ভিত্তিতে উৎপাদক তার উৎপাদন ব্যবস্থা পরিচালিত হয়। এই অর্থব্যবস্থায় ক্রেতা বা ভোগকারীর পূর্ণ স্বাধীনতা থাকে এবং তাদের ইচ্ছা ও রুচি অনুযায়ী উৎপাদন হয়ে থাকে। এটি [[সমাজতন্ত্র|সমাজতন্ত্রের]] সম্পূর্ন বিপরীত একটি অর্থব্যাবস্থা।
 
ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় একটি বিশেষ বৈশিষ্ট হল ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে অবাধ প্রতিযোগীতা। এই অবাধ প্রতিযোগীতার মাধ্যেমে দ্রব্যের দাম নির্ধারন করা হয়। এইধরনের অর্থব্যবস্থায় উৎপাদন, বন্টন, ভোগ প্রভৃতি নিয়ন্ত্রনের জন্য আলাদা কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা কতৃপক্ষ থাকে না। সয়ংক্রিয় একটি মুল্যব্যবস্থার মাধ্যমেই সবকিছু নির্ধারিত হয়।<ref name="ReferenceA">উচ্চ মাধ্যমিক অর্থনীতি ১ম পত্র, অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান</ref>
 
== বৈশিষ্টসমূহ ==
১৩ নং লাইন:
* এই অর্থব্যবস্থায় দেশের সম্পদের অধিকাংশই সমাজের পুঁজিপতিদের হাতে কেন্দ্রীভূত হতে থাকে। সমাজে আয় ব্যয় বৈষম্য সৃষ্টি হয়। ধনীরা আরও ধনী হতে থাকে এবং দরিদ্ররা আরও দরিদ্র হতে থাকে।
* বেশি মুনাফা অর্জনের উদ্দ্যেশ্যে উৎপাদকশ্রেনী শ্রমিকদের শোষন করে, কম মজুরি প্রদান করে, অন্যান্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে এবং বেশি শ্রম আদায়ের চেষ্টা করে।
* ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় উৎপাদন, বন্টন নিয়ন্ত্রনের কোন কতৃপক্ষ থাকে না।বাজারে কোন দ্রব্যের দাম, চাহিদা ও যোগানের ঘাত-প্রতিঘাত সয়ংক্রিয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়।<ref>উচ্চ মাধ্যমিক অর্থনীতি ১ম পত্র, অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান<name="ReferenceA"/ref>
 
== তথ্যসূত্র ==